অনেক সময় অহরহ ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট আসে। আর অনেকে আছেন যারা চান না যে তাদের আইডিতে আননোন রিকুয়েষ্ট আসুক।এক্ষেত্রে আপনি আপনার+Add as Friend বাটনটি হাইড/ডিসেবল করে রাখতে পারেন। তার জন্য প্রথমে আপনার ফেজবুকে ঢুকে Privacy Settingsএ ক্লিক করুন। এবার আপনি who can contact me? থেকে edit এ ক্লিক করুন।তারপর everyone থেকে friends of friends সিলেক্ট করে done এ ক্লিক করুন | ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এক্ষেত্রে যারা ফ্রেন্ডলিষ্টে আছেন তাদের ফ্রেন্ডগন শুধু রিকুয়েষ্ট পাঠাতে পারবে।এছাড়া আর কেউ+Add as Friendবাটনটি দেখতে পাবে না।
প্রথমে দরকার হবে একটি ইয়াহু মেইল আইডি।
অতপর আপনার ইয়াহু মেইল আইডি টি আপনার ফেইসবুক আইডির সাথে লিংক করে নিন । ফেইসবুক থেকে লগ আউট না করে নিউ ট্যাবে আপনার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়েyahoo মেইল এ লগইন করুন। এরপরcontactsট্যাব এ যান। এরপর Import contacts এ ক্লিক করুন।
এরপর ফেইসবুক আইকনে ক্লিক করুন। এরপর একটি পপ-আপ উইন্ডোতে নিচের মতো ম্যাসেজ দেখতে পাবেন
"Do you want to share your contacts with yahoo?
এখানে OK বাটনে ক্লিক করুন| এরপর view imported contacts এ ক্লিক করুন| আর
দেখুন আপনার বন্ধুদের ইমেইল আইডি। ধন্যবাদ |
অতপর আপনার ইয়াহু মেইল আইডি টি আপনার ফেইসবুক আইডির সাথে লিংক করে নিন । ফেইসবুক থেকে লগ আউট না করে নিউ ট্যাবে আপনার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়েyahoo মেইল এ লগইন করুন। এরপরcontactsট্যাব এ যান। এরপর Import contacts এ ক্লিক করুন।
এরপর ফেইসবুক আইকনে ক্লিক করুন। এরপর একটি পপ-আপ উইন্ডোতে নিচের মতো ম্যাসেজ দেখতে পাবেন
"Do you want to share your contacts with yahoo?
এখানে OK বাটনে ক্লিক করুন| এরপর view imported contacts এ ক্লিক করুন| আর
দেখুন আপনার বন্ধুদের ইমেইল আইডি। ধন্যবাদ |
নতুন বছরের অভিনন্দন জানিয়ে বন্ধুদেরকে ফ্রী এসএমএস করুন আপনার কম্পিউটার থেকে। ফ্রী এসএমএস করার জন্য এই ওয়েবসাইটে যান www.freesmscell.net তারপর যে মোবাইলে এসএমএস করবেন সেই নাম্বারটা দিন, এসএমএস লিখুন এবং ক্যাপচার টাইপ করে সেন্ড বাটনে ক্লিক করলেই এসএমএস চলে যাবে আপনার কাঙ্খিত মোবাইলে। এইভাবে যত খুশি তত এসএমএস করতে পারবেন যে কোন মোবাইলে। সবাইকে Happy New Year 2014
পিএসসি রেজাল্ট জানতে যারা অফিসিয়াল সাইট http://dperesult.teleta lk.com.bd/dpe.phpভিজিট করতে পারছেন না, তারা চাইলে মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও ফলাফল জানতে পারেন।
প্রাইমারী সমাপনী পরীক্ষার রেজাল্টঃ
DPE Upazila Code RollNumber 2013
ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষার রেজাল্টঃ
EBT Upazila Code RollNumber 2013
এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
প্রাইমারী সমাপনী পরীক্ষার রেজাল্টঃ
DPE
ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষার রেজাল্টঃ
EBT
এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
পিএসসি রেজাল্ট জানতে এই অফিসিয়াল সাইটটি ভিজিট করুন এবং দরকারী তথ্য দিন | http://dperesult.teleta lk.com.bd/dpe.php
বর্তমানে মোবাইল ফোন আমাদের জীবনের একটা অংশে পরিনত হয়েছে।কিন্তু এই সেল ফোন শরীরের নানা ক্ষতি করে থাকে।যেমন-
১)একটানা ৩ মিনিটের বেশী কথা বললে মস্তিস্কে রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে।
২)মোবাইল ফোনের রশ্নিতে ব্রেনে টিউমার বা ক্যানসার হতে পারে।
৩)কোমরে রাখলে কোমরে ব্যাথা হয়।
৪)প্যান্টের পকেটে রাখলে শুক্রানু উৎপাদন কমে যায়।
৫)বুকের পকেটে রাখলে হৃদপিন্ডের ক্রিয়ায় ব্যাত্যয় ঘটে|
৬)ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন মাথার কাছে রাখলে ঘুমে সমস্যা হয়।
৭)শিশুদের ত্বকের কোষ এর রেডিয়েশন শোষন করে।
৮)দীর্ঘ সময় কথা বললে শ্রবন শক্তি কমে যায় |
১)একটানা ৩ মিনিটের বেশী কথা বললে মস্তিস্কে রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে।
২)মোবাইল ফোনের রশ্নিতে ব্রেনে টিউমার বা ক্যানসার হতে পারে।
৩)কোমরে রাখলে কোমরে ব্যাথা হয়।
৪)প্যান্টের পকেটে রাখলে শুক্রানু উৎপাদন কমে যায়।
৫)বুকের পকেটে রাখলে হৃদপিন্ডের ক্রিয়ায় ব্যাত্যয় ঘটে|
৬)ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন মাথার কাছে রাখলে ঘুমে সমস্যা হয়।
৭)শিশুদের ত্বকের কোষ এর রেডিয়েশন শোষন করে।
৮)দীর্ঘ সময় কথা বললে শ্রবন শক্তি কমে যায় |
যারা নিয়মিত Gmail এ Email আদান প্রদান করেন তাদের জন্য দরকারী একটি পোস্ট | > প্রথমে Gmail একাউন্টে লগ ইন করুন | > এবার Settings অপশনে যান > এখন Vacation responder এ গিয়ে অপশনটা On করে দিন | > এবার টেক্সট বক্সে রিপ্লাই মেসেজ লিখুন | > সবশেষে Save change এ ক্লিক করে করুন | তাহলে এখন থেকে কেউ মেইল করলে সাথে সাথে অটো মেসেজটি পেয়ে যাবে |
আমাদের কমবেশি সবারই bkash একাউন্ট আছে। টাকা আদান প্রদান এর ক্ষেত্রে আমরা bkash ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা যদি bkash এর টাকা দিয়ে মোবাইল ফোন রিচার্জ করি, তাহলে কেমন হয় ? চলুন আজকে দেখাবো সেটা কিভাবে করবেন ?
> প্রথমে *247# ডায়াল করুন।
> এরপর ২য় অপশনটি (buy airtime) নির্বাচন করার জন্য reply চাপুন, অত:পর 2 চেপে Ok চাপুন।
> এবার যে সিমে ফ্লেক্সিলোড করবেন সেটার নাম যেমন -
1 Robi
2 Airtel
3 Banglalink
4 Grameenphone
নির্বাচন করার জন্য reply চেপে তার ক্রমিক নং চাপুন এবং Ok চাপুন।
> এবার আপনার সিমটি কোন ক্যাটাগরির তা নির্বাচন করুন, যেমন-
1 prepaid
2 postpaid
এজন্য আগের মত Reply চেপে 1/2 চেপে ok চাপুন।
> এখন যে নাম্বারে লোড দিবেন তা প্রবেশ করিয়ে Ok চাপুন।
> টাকার পরিমান প্রবেশ করান (কমপক্ষে ১০ টাকা) এবং Ok চাপুন।
> Confirm করতে আপনার পিন নং দিয়ে ok করুন।
ব্যাস ১ মিনিটেই টাকা ফ্লেক্সিলোড হয়ে যাবে।
আজকে শেয়ার করবো মেয়েরা শারীরিক ভাবে উত্তেজিত হয়ে পড়লে কি কি লক্ষন দেখা যায় । তবে অনেক সময় এসব লক্ষন একেকজনের একেক রকম হয়ে থাকে । তারপরও বেশিরভাগ মেয়েদের এরকম হয়
✔✔মেয়েদের যৌন উত্তেজনার লক্ষণঃ
☞ মেয়ে উত্তেজিত হয়ে পড়লে এবং কামবিহ্বল হলে তার দু’টি চোখ অর্দ্ধনিমীলিত ও রক্তবর্ণ ধারণ করে।
☞ জোরে জোরে নিশ্বাস পড়তে থাকে।
☞ চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব স্পষ্ট ফুটে ওঠে।
☞ হাত পা শিথিল হয়ে পড়ে।
☞ চোখ বুজে থাকতে চায়।
☞ তার লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গ স্পর্শ করলে সে তাতে বাধা দেয় না।
☞ পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত দিলে বা চাপ দিলে সে তা উপভোগ করে।
☞ সব রকম ভয়, সঙ্কোচ কাটিয়ে সারাটা দেহই সে পুরুষকে অর্পণ করে।
আজকে বিদায়, ভাল থাকবেন সবাই.....
✔✔মেয়েদের যৌন উত্তেজনার লক্ষণঃ
☞ মেয়ে উত্তেজিত হয়ে পড়লে এবং কামবিহ্বল হলে তার দু’টি চোখ অর্দ্ধনিমীলিত ও রক্তবর্ণ ধারণ করে।
☞ জোরে জোরে নিশ্বাস পড়তে থাকে।
☞ চেহারার মধ্যে উত্তেজনার ভাব স্পষ্ট ফুটে ওঠে।
☞ হাত পা শিথিল হয়ে পড়ে।
☞ চোখ বুজে থাকতে চায়।
☞ তার লজ্জা কমে যায়, পুরুষ তার অঙ্গ স্পর্শ করলে সে তাতে বাধা দেয় না।
☞ পুরুষ তার গোপন স্থানে হাত দিলে বা চাপ দিলে সে তা উপভোগ করে।
☞ সব রকম ভয়, সঙ্কোচ কাটিয়ে সারাটা দেহই সে পুরুষকে অর্পণ করে।
আজকে বিদায়, ভাল থাকবেন সবাই.....
আজকে দেখাবো আপনার ব্লগে কিভাবে সাম্প্রতিক পোস্ট ওয়েডগেট যুক্ত করবেন।
এজন্য প্রথমে লেয়াউট থেকে সাইডবারের Add a gadget লেখায় ক্লিক করুন। এবার HTML/Javascript ক্লিক করুন। এবার নেম এর বক্সে সাম্প্রতিক পোস্ট এবং নিচের বক্সে নিচের কোড পেস্ট করে দিন।
তবে শেষের দিকের url টি পরিবর্তন করে আপনার ব্লগের এড্রেস দিন। এবার সেভ করুন।
তাহলেই কাজ শেষ।
এজন্য প্রথমে লেয়াউট থেকে সাইডবারের Add a gadget লেখায় ক্লিক করুন। এবার HTML/Javascript ক্লিক করুন। এবার নেম এর বক্সে সাম্প্রতিক পোস্ট এবং নিচের বক্সে নিচের কোড পেস্ট করে দিন।
তবে শেষের দিকের url টি পরিবর্তন করে আপনার ব্লগের এড্রেস দিন। এবার সেভ করুন।
তাহলেই কাজ শেষ।
ডোমেইন পার্কিং (Domain Parking) হলো খুব ভালো নামের একটি ডোমেইন কিনে তার চাহিদা ভবিষ্যৎ এ বাড়তে পারে এই উদ্দেশ্যে সেটাকে বিক্রীর জন্য কোন সাইটে পার্ক করে রাখাটাই হচ্ছে ডোমেইন পার্কিং।
যেমন ধরুন world cup 2016 বা IPL 2016 এরকম বিভিন্ন ইভেন্টের নামে ডোমেইন আগেই কিনে রাখলেন পরে তারা যখন ওই ডোমেইন খুজবে তখন না পেয়ে আপনার ডোমেইনটি কিনতে চাইলেই আপনি আঙুল ফুলে কলা গাছ। বিশাল দামে বিক্রী করতে পারবেন এই ডোমেইন অনায়াসেই।
আয়ের সম্ভাবনা কতটুকু :
অনেকেই ডোমেইন পার্ক থেকে আয়ের ব্যাপারে সন্দিহান। অনেকে ডোমেইন পার্ক করে রেখেছেন কিন্তু কোন আয় নেই। আপনার ডোমেইনটি যদি সার্চ মার্কেটিংয়ের জন্য অপটিমাইজ করে থাকেন এবং আগের কিছু ব্যাকলিংক থেকে থাকে তবে আয় করাটা খুব কঠিন কিছু নয় কারন ভিজিটর আসলে এখানে ক্লিক পাবার সম্ভাবনা ২০% এর উপরে। আর ভিজিটর বেশী হলে বিক্রির সম্ভাবনাও অনেক খানি বেড়ে যায়। তবে ভিজিটর আনার জন্য যেটা করা উচিত পার্ক করার আগে কিছুদিন ব্লগ বানিয়ে তার অনপেইজ অপটিমাইজ করা এবং পার্ক করার অফপেইজ অপটিমাইজ অব্যাহত রাখা। তবে খেয়াল রাখতে হবে ক্রয়কৃত ডোমেইন যেন অবশ্যই আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ন এবং ভালো নামের ডোমেইন হয়। সেক্ষেত্রে অধিক লাভের সম্ভাবনা বেশী থাকে।
ক্ষতির সম্ভাবনা আছে কি?
যদি বিক্রী না হয় তাতেও কোন ক্ষতি নাই কারন যেখানে পার্ক করবেন সেখান থেকে অন্তত বছর শেষে ডোমেইন রিনিউ করার খরচ উঠবে তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। তাই এটি সম্পূর্ণ ঝুকিমুক্ত এবং এতে ক্ষতি হবার কোন সম্ভাবনই নাই। আর যদি ডোমেইন কিনতে না চান বা প্রথমে ব্যাপারটা যাচাই করতে চান তাহলে tk এর ফ্রি ডোমেইন দিয়েও যাচাই করতে পারেন কারন এই ডোমেইনও পার্ক করা যায়।
কোথায় পার্ক করবেন?
এডসেন্স ছাড়াও আরো অনেক জায়গায় ডোমেইন পার্ক করা যায়। তারমধ্যে সবচেয়ে ভাল সাইট হলো -
www.sedo.com
সত্যি কথা বলতে কি Sedo ই ডোমেইন পার্কিং এর সবচাইতে ভাল জায়গা।
প্রথমে আপনার ব্লগে লগিন করুন তারপর
Login>template>edit html>Proceed
এবার নিচের কোড টুকু খুজুন
এবার এই লাইনের ভিতরেtrueলেখাটি false করে দিন। এবার সেভ করুন।
লেআউট এ গিয়ে attribution নামের গ্যাজেটটি
রিমুভ করুন | ব্যাস কাজ শেষ|
গুগলে ব্লগ সাবমিট করে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া সম্ভব | এজন্য যা করবেন
1.প্রথমে গুগল ওয়েবমাস্টারেযান।
2.সাইন ইন করেন এখানে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট আপনার আইডি।
3.Add A Site এ ক্লিক করুন।
4.এবার আপনার সাইটের লিঙ্কটি দিন এবং Continue এ ক্লিক করুন।
এবার সাইটম্যাপ সাবমিট করতে Sitemap এ ক্লিক করুন।
Add/Test Sitemap এ ক্লিক করুন এবং নিচের লেখা টুকু দেন
http://yoursite.blogspot.com/atom.xml?redirect=false&start-index=1&max-results=500
এবার Submit Sitemap এ ক্লিক করুন।
ব্যস আপনার কাজ শেষ | এটি অটোমেটিক আপটেড হবে |
Bkash account থেকে যে কোন মোবাইল ফোন রিচার্জ করতে যা করতে হবে** প্রথমে *247# ডায়াল করুন |
> Payment নির্বাচন করুন |
> Merchant bkash account no এর জায়গায়01857525252 দিন |
> Amount এ যত টাকা ফ্লেক্সিলোড নিবেন তার থেকে ২ টাকা বেশি দিন (খরচ স্বরুপ ২ টাকা বেশি)
> Reference এর জায়গায় আপনার ফোন নং দিন( যে নং এ টাকা লোড নিবেন)
> Counter no এর জায়গায় ১ লিখুন |
> Confirm করতে আপনার Pin দিয়ে Ok করুন |
ব্যাস কাজ শেষ | আধা ঘন্টা থেকে এক ঘন্টার মধ্যেই টাকা পৌছে যাবে |
অটো পোস্টঃ সাধারনত নির্দিষ্ট দিনে ও সময়ে ব্লগের লেখা অটোমেটিক প্রকাশ করাই হচ্ছে অটো পোস্ট | এজন্য
> প্রথমে ব্লগার ড্যাশবোর্ড এ যান।
> Create a Post এ ক্লিক করুন।
> একটি পোস্ট লিখুন।
> এবার ডান পাশে দেখুন Schedule লেখা আছে।
> এখানে ক্লিক করুন।
> এবার দেখুন Automatic Set date and Time লেখা আছে।
> এখানে Set date and time এ ক্লিক করুন।
> আপনি যেদিন এই লেখাটি প্রকাশ করতে চান সেদিনের তারিখ এবং সময় সেট করুন |
> এবার Done এ ক্লিক করুন।
> এবার পাবলিশ এ ক্লিক করুন।
তাহলে ঠিক নির্দিষ্ট সময়ে লেখাটি প্রকাশ হবে।
Permalink হচ্ছে Permanent Link | বাংলাতে যাকে স্থায়ী সংযুক্তি বা লিঙ্ক বলে। একে পারমালিঙ্ক বলার কারন, যে কোন লেখা পোস্ট করা হলে এর সাথে সাথে যে লিঙ্ক তৈরি হয় সেটি আর পরিবর্তন করা যায় না। তাই অবশ্যই পোস্ট করার সময় ভালো ভাবে দেখে নিতে হবে লিঙ্ক ঠিক আছে কি না। তবে যারা ইংলিশ ব্লগ করেন তাদের ক্ষেত্রে তেমন কোন সমস্যা হয়না | কারন সাধারনত ইংরেজি পোস্টের টাইটেলের সাথে মিল করে অটো লিঙ্ক তৈরি হয় কিন্তু বাংলার ক্ষেত্রে এটি অটো লিঙ্ক তৈরি হতে পারে না।তাই যদি আপনি বাংলাতে পোস্ট করেন তাহলে অবশ্যই লিঙ্ক দেখে হবে।
Permalink দুই প্রকারঃ
১।অটোমেটিক পারমালিঙ্কঃ সাধারনত এটিই সিলেক্ট করা থাকে।অটো সিলেক্ট করা থাকলে পোস্টের টাইটেলের সাথে মিল রেখে লিঙ্ক তৈরি হয়ে যাবে।যদি টাইটেল বাংলাই হয় তবে সেটি অটো নেবে তবে লিঙ্কটি হবে এমন http://www.blogtipsnticks.com/2013/11 /blog-post_24.html
আর যদি ইংলিশ হয় তবে সেটি হবে এরকম http://www.blogtipsnticks.com/2013/11 /blogger-post-permalink.html
২।কাস্টম পারমালিঙ্কঃ কাস্টম সাধারনত সিলেক্ট করা থাকে না এটি নিজেকে সিলেক্ট করে নিতে হয়।সিলেক্ট করে আপনি আপনার পছন্দ মত লিঙ্ক তৈরি করে দিতে পারবেন।
Permalink পরিবর্তন করার জন্য যা করতে হবে ** প্রথমে যে কোন একটি পোস্ট লিখুন তার টাইটেল দিন। এবার ডান পাশে দেখুন Links লেখা আছে | এখানে ক্লিক করুন | দুইটা অপশন পাবেন | এখান থেকে কাস্টম পারমালিঙ্ক সিলেক্ট করুন | এবার আপনার পোস্টের টাইটেলের সাথে মিল রেখে বা আপনার পছন্দমত কোন লিঙ্ক তৈরি করুন।
এবার Done বাটনে এ ক্লিক করুন | ব্যাস তাহলে পোস্টের পারমালিঙ্কটি তৈরি হয়ে গেছে।
কেমন আছেন আপনারা সবাই? নিশ্চয় ভালো আছেন। আজকে কলার খোসার উপকারী দিক নিয়ে হাজির হলাম। ঔষধ এর কাজ করবে এই কলার খোসা। মনে প্রশ্ন আসতে পারে, এটা আবার কেমন কথা? হ্যাঁ, অনেকেই বিশ্বাস করবে না কলার খোসা আবার ঔষধ এর কাজ করে। বিপুল জনপ্রিয় কলা খেতে যেমন ভালো, তেমনি ভালো এর পুষ্টি গুন। আর শুধু পুষ্টি গুন নয়, কলার খোসাও ব্যবহার করা যায় ঔষধ হিসাবে। তাই চলুন দেরি না করে জেনে নেই কলার খোসার কার্যকারিতা সম্পর্কে।
ঝকঝকে দাঁতের জন্যঃ প্রাকৃতিক উপায়ে সাদা ঝকঝকে দাঁতের জন্য কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই দাঁত থেকে হলদে ভাবটা কিছুতেই ওঠাতে পারেন না। কলার খোসার ভেতরের দিকটা দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁত মাজুন। দাঁতের ব্যাথা কমাতেও কলার খোসা ভালো কাজ করে । দাঁতে পাকা কলার খোসা প্রতিদিন ঘষুন, এভাবে এক সপ্তাহ ব্যবহার করলে তা ভালো কাজে দেবে।
দাদের ওষুধঃ কলার খোসা দাদের ওষুধ হিসেবেও কাজ করে। চুলকালে সেই অংশে কলার খোসা ঘষে দিলে চুলকানি বন্ধ হবে এবং দ্রুত দাদ সেরে যাবে।
খোস পাঁচড়াঃ ত্বকে কোথাও পাঁচড়া-জাতীয় কিছু হলে সেই জায়গায় কলার খোসা মেখে রাখুন, অথবা কলার খোসা পানির মধ্যে সেদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে সংক্রমিত জায়গা কয়েক দিন ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন।
পোকা-মাকড় কামড়ানোঃ যদি কোনো পোকা-মাকড় হঠাত কামড় দিয়ে বসে এবং চুলকাতে থাকে এর জন্য কলার খোসা কাজে লাগাতে পারেন। দ্রুত ব্যথা ও চুলকানি সেরে যাবে।
শরীরের অবসাদঃ ময়লা হিসেবে কলার খোসা ফেলে দেওয়ার চেয়ে তা রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। এতে অবসাদ দূর হয়। কলার খোসায় মুড-নিয়ন্ত্রণকারী রাসায়নিক সেরোটোনিন থাকে প্রচুর পরিমাণে। সেই সেরোটোনিন শরীরের অবসাদ দূর করে।
এজন্য ব্লগে লগইন করুন। অতঃপর ড্যাশবোর্ড থেকে Template ক্লিক করুন।
এবার Customize ক্লিক করে Advance থেকে Add CSS ক্লিক করুন! এবার নিচের কোডটুকু বক্সে পেস্ট করুন ।
এখন Apply to blog ক্লিক করে বের হয়ে আসুন। আপনার কাজ শেষ। এবার যখন আপনি কোড লিখবনে তখন HTML মুডে গিয়ে এভাবে লিথুন
<div class="code"> Paste YOUR CODE </div>
এখন পাবলিশ করুন । আজকের মত বিদায়...........
এবার Customize ক্লিক করে Advance থেকে Add CSS ক্লিক করুন! এবার নিচের কোডটুকু বক্সে পেস্ট করুন ।
এখন Apply to blog ক্লিক করে বের হয়ে আসুন। আপনার কাজ শেষ। এবার যখন আপনি কোড লিখবনে তখন HTML মুডে গিয়ে এভাবে লিথুন
<div class="code"> Paste YOUR CODE </div>
কোন পুরুষ যৌন দুর্বলতার কামনা করে না । বরং সে চায় কিভাবে নিজের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায় । কিন্তু বর্তমান যুগে অনেক পুরুষের মধ্যে যৌন দুর্বলতার সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে ৷ দিন যত যাচ্ছে পুরুষের মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে ৷ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌণ ইচ্ছা ক্রমশঃ কমে যাচ্ছে । বিশেষ করে বয়স ৪০ এর উপর হয়ে গেলে । কাজেই আপনার যৌন চাহিদা কমে যাওয়ার আগে থেকে আপনি সচেতন হয়ে যান ৷
আজকে প্রাকৃতিক উপায়ে যৌন দুর্বলতা দূর করে যৌবন ধরে রাখার টিপস দিচ্ছি-
পেয়াজ :
আমরা অনেকেই জানি পেঁয়াজ খেলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। সহজলভ্য এই মসলাটি কাম উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে অনেক দিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে এর ব্যবহার বিধি সম্পর্কে এখন ও সুস্পষ্ট তেমন কিছু জানা সম্ভব হয়নি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সাদা পেঁয়াজ বাটা মাখনের সাথে ভেজে মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। উল্লেখ্য, এটি খাওয়ার আগে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা পর্যন্ত কোনো কিছু খাওয়া যাবে না। এটি খেলে দ্রুত বীর্যপাত, ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন প্রভৃতি সমস্যার সমাধান হয়। এছাড়াও পেঁয়াসের রসের সাথে কালো খোসা সহ বিউলির ডালের গুড়া সাত দিন ভিজিয়ে রেখে রোদে শুকিয়ে সেটি নিয়মিত খেলে কাম-উত্তেজনা বজায় থাকে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় থাকে।
রসুন :-
মসলা হিসেবে রসুন আমাদের সকলের কাছেই পরিচিত। ডাক্তারী ভাষায় রসুনকে বলা হয় গরীবের পেনিসিলিন। এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং Immune Booster হিসাবে কাজ করে। যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। বিশেষ কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনার কারণে যৌন ক্ষমতা হারিয়ে গেলে রসুনের মাধ্যমে তা পুণরায় ফিরে পাওয়া যায়। প্রতিদিন দুই থেকে তিন কোয়া রসুন কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খেলে হারানো যৌন অক্ষমতা ফিরে পাওয়া যায়। যারা খালি কাঁচা রুসন খেতে পারেন না তারা গমের আটার তৈরি রুটির সাথেও কাঁচা রসুন মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে শরীরে স্পার্ম তৈরির মাত্রা বেড়ে যায় এবং সুস্থ স্পার্ম তৈরিতে এটি সহায়তা করে।
এছাড়া নিয়মিত মধু ও কালোজিরা খান। তাহলে সুস্থ থাকতে পারবেন।
আমরা জানি যে, হোমিওপ্যাথিতে যৌন রোগের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা আছে। হ্যাঁ, বাস্তবেও কথাটি সত্য।
অন্য যাবতীয় রোগের মতো যৌনরোগেরও সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা আছে হোমিওপ্যাথিতে।
শুধু তাই নয় মহিলাদেরও যৌন দুরবলতা, যৌনকর্মে অনীহা ইত্যাদি থাকতে পারে এবং হোমিওপ্যাথিতে
তারও চমৎকার চিকিৎসা আছে। কথা না বাড়িয়ে এবার কয়েকটি ঔষধের নাম আলোচনা করছি ।
দীর্ঘদিন স্বপ্ন দোষ হওয়ার কারণে ধ্বজভঙ্গ, ঘুমের মধ্যে লিঙ্গের উত্থান, ঘুম হতে জাগিলে লিঙ্গ শিথিল হয়ে পড়ে। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যন্ত প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন। সহবাস কালে লিঙ্গ শক্ত হয় না। যদিও সামান্য হয় অল্পসময়েই শুক্রপাত হয়েযায়।
লাইকোপোডিয়াম(Lycopodium)
অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, স্বপ্ন দোষ ও অত্যাধিত স্ত্রী সহবাসের কারণে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রী সহবাসের প্রবল ইচ্ছা থাকা সত্যেও ক্ষমতাহীন, লিঙ্গ শিথিল, ছোট আলিঙ্গন করলেও লিঙ্গ উত্থান হয় না। হলেও অল্প সময় থাকে। ক্ষনস্থায়ী সহবাস।
সেলেনিয়ম(Selenium)
ঔষধটি শক্র তারল্য ও ধ্বজভঙ্গ রোগে সুনামের সাথে ব্যবহার করা হয়। পায়খানায় বসিয়া কোঁথ দিলে বীর্যপাত। রোগি অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে। চোখ মুখ বসিয়া যায়।
কোনিয়াম(Conium)
স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু সহবাসে অক্ষম। স্ত্রী লোক দেখলে, কাছে বসলে বা মনেমনে ভাবলে বীর্যপাত হয়।
এগনাস কাস্ট(Agnus Cust)
যেসকল রোগী বারবার প্রমেহ রোগে আক্রান্ত হয়েছে। স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল থাকার পরও ক্ষমতাহীন। আবার কারো সঙ্গম ইচ্ছাও থাকেনা।
এনাকার্ডিয়াম(Anacardium)
স্মরণশক্তিহীন রোগীদের বাহ্য ব প্রস্রাবের সময় অথবা অন্য প্রকারে বীর্যপাত হয়ে ধ্বভঙ্গ হলে।
টিটানিয়ম(Titanium)
সঙ্গম শক্তির দুর্বলতার জন্য সহবাসের সময় দ্রুত বীর্যপাত হলে টিটানিয়ম উৎকৃষ্ট।
এছাড়া Nuphar Lut, Damiana, Salix Nig, Avana Sat, Phosphorus, Moschus, Medorrhinum লক্ষনভেদে উপকারী।
শেষকথা
* পুরুষাঙ্গ বড় করার জন্য Agnus castus (অতীতে যৌন অনাচার),
Lycopodium (যাদের পেটে গ্যাস হয়) অথবা Baryta carb (জন্মগতভাবে বোকাটে) [শক্তি ২০০] সপ্তাহে একমাত্রা করে কয়েক মাস খান।
* মহিলাদের মাত্রাতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা দমনের জন্য Platinum, Baryta mur অথবা Salixnigra প্রতিদিন একবার করে খান। পুরুষদের অতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা দমনের জন্য Salix nigra অথবা Agnus castus (শক্তি ২০০) তিনবেলা করে পনেরদিন খান।
* অবিবাহিত মেয়েদের অতিরিক্ত যৌন উত্তেজনা দমনের জন্য Platinum (শক্তি ২০০) তিনবেলা করে কিছুদিন খেয়ে পরে শক্তি বাড়িয়ে খেতে পারেন।
* মহিলাদের যৌন মিলনে বিতৃষ্ণা দূর করতে Agnus castus (শক্তি Q,৩,৬) পাঁচ ফোটা করে দুইবেলা করে পনের দিন খান।
শশার অনেক গুণ রয়েছে। আমাদের দেহে যেসব ভিটামিনের দরকার হয়, তার বেশির ভাগই শশার মধ্যে বিদ্যমান। সারা বিশ্বে আবাদ হওয়ার দিক থেকে ৪ নম্বরে রয়েছে যে সবজিটি সেটি হলো শসা। রূপচর্চা ও মেদ নিয়ন্ত্রণ সহ নানান উপকারিতা আছে এই সহজলভ্য সবজির।এর মধ্যে ১৪টি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরেছেন খাদ্য বিশেষজ্ঞরা। আসুন জেনে নেই শশার নানান উপকারিতাঃ
দেহের পানিশূন্যতা দূর করে-
ধরুন আপনি এমন কোথাও আছেন, যেখানে হাতের কাছে পানি নেই, কিন্তু শসা আছে। বড়সড় একটা শসা চিবিয়ে খেয়ে নিন। পিপাসা মিটে যাবে। আপনি হয়ে উঠবেন চনমনে। কারণ, শশার ৯০ শতাংশই পানি।
দেহের ভেতর-বাইরের তাপ শোষক-
কখনো কখনো আপনি শরীরের ভেতর-বাইরে প্রচণ্ড উত্তাপ অনুভব করেন। দেহে জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এ অবস্থায় একটি শসা খেয়ে নিন। এছাড়া সূর্যের তাপে ত্বকে জ্বালা অনুভব করলে শসা কেটে ত্বকে ঘষে নিন। নিশ্চিত ফল পাবেন।
বিষাক্ততা দূর করে-
শশার মধ্যে যে পানি থাকে তা আমাদের দেহের বর্জ্য ও বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে অনেকটা অদৃশ্য ঝাটার মতো কাজ করে। নিয়মিত শসা খাওয়ায় কিডনিতে সৃষ্ট পাথরও গলে যায়।
প্রাত্যহিক ভিটামিনের শূন্যতা পূরণ করে-
প্রতিদিন আমাদের দেহে যেসব ভিটামিনের দরকার হয়, তার বেশির ভাগই শশার মধ্যে বিদ্যমান। ভিটামিন এ, বি ও সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়। সবুজ শাক ও গাজরের সঙ্গে শসা পিষে রস করে খেলে এই তিন ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ হবে।
ত্বক বান্ধব খনিজের সরবরাহকারী-
শসায় উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও সিলিকন আছে, যা ত্বকের পরিচর্যায় বিশেষ ভূমিকা রাখে। এ জন্য ত্বকের পরিচর্যায় গোসলের সময় শসা ব্যবহার করা হয়।
হজম ও ওজনহ্রাসে সহায়ক-
শসায় উচ্চমাত্রায় পানি ও নিম্নমাত্রার ক্যালরিযুক্ত উপাদান রয়েছে। ফলে যাঁরা দেহের ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য শসা আদর্শ টনিক হিসেবে কাজ করবে। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা স্যুপ ও সালাদে বেশি বেশি শসা ব্যবহার করবেন। কাঁচা শসা চিবিয়ে খেলে তা হজমে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। নিয়মিত শসা খেলে দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠ-কাঠিন্য দূর হয়।
চোখের জ্যোতি বাড়ায়-
সৌন্দর্যচর্চার অংশ হিসেবে অনেকে শসা গোল করে কেটে চোখের পাতায় বসিয়ে রাখেন।এতে চোখের পাতায় জমে থাকা ময়লা যেমন অপসারিত হয়, তেমনি চোখের জ্যোতি বাড়াতেও কাজ করে।চোখের প্রদাহপ্রতিরোধক উপাদান প্রচুর পরিমাণে থাকায় ছানি পড়া ঠেকাতেও এটি কাজ করে।
ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে-
শসায় সিকোইসোলারিসিরেসিনোল, ল্যারিসিরেসিনোল ও পিনোরেসিনোল—এ তিনটি আয়ুর্বেদিক উপাদান আছে। জরায়ু, স্তন ও মূত্রগ্রন্থিসহ বিভিন্ন স্থানে ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি কমানোর সঙ্গে এই তিন উপাদানের জোরালো সম্পর্ক রয়েছে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে-
ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি দেয়, কোলস্টেরল কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
মুখ পরিষ্কার রাখে-
দুর্গন্ধযুক্ত সংক্রমণে আক্রান্ত মাড়ির চিকিৎসায় শসা দারুণ কাজ করে। গোল করে কাটা এক স্লাইস শসা জিহ্বার ওপরে রেখে সেটি টাকরার সঙ্গে চাপ দিয়ে আধা মিনিট রাখুন। শসার সাইটোকেমিক্যাল এর মধ্যে বিশেষ বিক্রিয়া ঘটিয়ে আপনার মুখের জীবাণু ধ্বংস করবে। সজীব হয়ে উঠবে আপনার নিঃশ্বাস।
চুল ও নখ সতেজ করে-
শসার মধ্যে যে খনিজ সিলিকা থাকে তা আমাদের চুল ও নখকে সতেজ ও শক্তিশালী করে তোলে। এ ছাড়া শসার সালফার ও সিলিকা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
গেঁটেবাত থেকে মুক্তি-
শসায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা আছে। গাজরের রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নেমে আসে। এতে গেঁটেবাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
মাথাধরা থেকে নিষ্কৃতি-
ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকের মাথা ধরে। শরীর ম্যাজম্যাজ করে। শসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও সুগার আছে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে কয়েক স্লাইস শসা খেয়ে নিলে ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর এ সমস্যা থাকবে না।
কিডনি সুস্থ রাখে-
শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ঠিক রাখে শসা। এতে কিডনি থাকে সুস্থ ও সতেজ।
শসাকে যেমন পুষ্টিকর সবজি হিসেবে খাওয়া হয়, তেমনি ব্যবহার করা হয় রোগ নিরাময়ে।
পুষ্টি উপাদান-
শসা ভিটামিন এবং মিনারেলেস পরিপূর্ণ একটি সবজি। এর ৯৬ শতাংশ পানি। শসা ভিটামিন-কে, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-এ, ফলিক এসিড, পটাশিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের উত্তম উৎস। এ ছাড়া রিবোফ্লাবিন, প্যান্টোথেনিক এসিড, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সালফার, সিলিকা এবং ভিটামিন বি-৬ আছে বেশি পরিমাণে। শসা থেকে খাদ্য আঁশ পাওয়া যায়। এতে আরো রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, কিউকারবিটাকিন্স, লিগনান্স এবং ফ্লাভনয়েডস।
আজকে দেখাবো কিভাবে আপনার ব্লগ থেকে নিচের লেখাটি দুর করবেন । সাধারনত যখন কোন লেবেলে ক্লিক করবেন তখন এই বার্তাটি দেখায় ।
যাই হোক প্রথমে আপনার ব্লগে লগইন করুন । এবার ড্যাশবোর্ড থেকে Template ক্লিক করুন । অতঃপর Edit HTML ক্লিক করুন । এবার
<body expr:class='"loading" + data:blog.mobileClass'>
এই কোডটি খুজুন ।
খুজে পেলে ঠিক তার নিচে
<b:if cond='data:blog.pageType == "index"'>
<b:if cond='data:blog.searchLabel'>
<style>
.status-msg-wrap{display:none;}
</style>
</b:if>
</b:if>
এই কোডটুকু কপি করে পেস্ট করে দিন ।
এবার সেভ করুন । এখন আপনার ব্লগের লেবেল এ ক্লিক করে দেখুন । আর হয়তো সেই বার্তা দেখাবে না ।
তবে যদি কাজ না করে তাহলে টেমপ্লেট থেকে নিচের কোডটুকু খুজে ডিলিট করে দিন । অতঃপর সেভ করে ব্লগ দেখুন । এবার অবশ্যই কাজ করবে ।
<div class='status-msg-wrap'>
<div class='status-msg-body'>
<data:navMessage/>
</div>
<div class='status-msg-border'>
<div class='status-msg-bg'>
<div class='status-msg-hidden'><data:navMessage/></div>
</div>
</div>
</div>
আজকের মত বিদায় । ভাল থাকবেন সবাই ।
বিশ্বনবী হযরত মুহম্মদ (সা.) আজ থেকে ১৪শ'বছর আগেই বলে গিয়েছেন, ''উত্তরাধিকার আইন নিজে জানো ও অপরকে শেখাও, সকল জ্ঞানের অর্ধেক হল এই জ্ঞান।'' মুসলিম হাওয়া সত্ত্বেও আমাদের অনেকেরই উত্তরাধিকার আইন সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। কিন্তু এটা প্রত্যেক মুসলিমের জানা প্রয়োজন। মুসলিম আইনে কুরআন, সুন্নাহ ও ইজমার ওপর ভিত্তি করে মৃত ব্যক্তির রেখে যাওয়া সম্পত্তি তার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে বণ্টন করা হয়ে থাকে। এভাবে বণ্টন করাকে ফারায়েজ বলা হয়। এই সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের সূরা নিসাতে জোর দিয়ে বলা হয়েছে। তাই এই বিষয়ে জানা উচিত।
আজকে শুধু আমরা স্বামী-স্ত্রী, পিতা-মাতা ও পুত্র-কন্যার উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী প্রাপ্য অংশ নিয়ে আলোচনা করব। তবে কোন মুসলমান মারা গেলে তার সম্পত্তি বণ্টনের আগে কিছু আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয়।
চলুন আগে জেনে নেই কী সেই সব আনুষ্ঠানিকতা।
আমরা যারা বাংলাতে অনেক আগে থেকে টাইপিং এর কাজ করি তারা বিজয় কীবোর্ড এ লেখায় অভ্যস্ত । কিন্তু যখন অনলাইনে কাজ করতে হয় তখন অভ্রতে লিখতে হয় । আবার অনেকে বিজয় বাহান্নতে লিখে থাকেন । তবে যারা অভ্রতে বাংলা লিখতে চান তাদেরকে সমস্যায় পড়তে হয় । কারন অভ্রর নুতন ভার্সন গুলোতে বিজয় কীবোর্ড এর লেআউট নেই । যেগুলো আছে যেমন: ন্যাশনাল, প্রভাতি, বর্ননা, ফোনেটিক, অভ্র ইজি , এগুলোতে হঠাৎ করে বর্ন খুজে পাওয়া যায় না । ফলে বিজয় এ লেখায় যারা অভ্যস্ত তাদের ক্ষেত্রে বাধে যত সব বিপত্তি । তাই আজকে আপনাদের কাছে ইউনি বিজয় লেআউট নিয়ে আসলাম ।
আপনারা এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন । অত:পর ডাবল ক্লিক করে ইনস্টল করুন । এরপর আপনার পিসি রিস্টার দিন ।
এখন অভ্র চালু করে কীবোর্ড লেআউট দেখুন । সবার শেষে UniBijoy যুক্ত হয়েছে ।
এবার ইউনিবিজয় সিলেক্ট করে টাইপিং করুন । ব্যাস আর কোন ঝামেলা রইলনা ।
আজকে আলোচনা করবো
বাংলাদেশ এ পাওয়া যায় এমন কিছু যৌন উত্তেজক ঔষধ এর নাম এবং কিভাবে খাবেন বা খাওয়ার নিয়ম:
যৌন উত্তেজক ঔষধ এর নামগুলি নিন্মরুপ:
1.ভায়াগ্রা,
2.এনাগ্রা,
3.সিনেগ্রা,
3.ভিগার,
4.পাওয়ার,
5.কামশক্তি,
6.টার্গেট,
7.ওয়ানগ্রা,
8.নিশাত,
9.রিফিল
10.ভ্যালেন্টি
11.সাজিন
12.জিনসিন
13.লিবিডেক্স
14.ফ্রডেক্স
15.এনডিউরেক্স।
দাম ২০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
খাওয়ার নিয়ম : সব গুলো ঔষধ সহবাস বা মিলন করার ৩০ থেকে ৬০ মিনিট আগে হালকা গরম দুধ এর সাথে খেতে হয়।
তবে এসব ঔষধ বেশি দিন খাওয়া ঠিক নয়। এতে যৌন শক্তি ক্রমেই লোপ পায়। ধন্যবাদ সবাইকে।
ওজন কমাতে আমরা কত কিছুই না করি! প্লেটে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে শশা, গাজর আর সুপ খেয়েই কাটিয়ে দিই দিনের পর দিন। তারপরও এত কষ্টের ফলাফল ওজন মেশিন খুব সহজে দিতে চায় না। ডায়েট শুরুর প্রথম দিকে চটপট ওজন কমলেও একটা সময় পর ওজন হ্রাসের গতি কমে আসে। হতাশা নিয়ে অনেকে আবিষ্কার করেন, ওজন তো কমছেই না বরং দীর্ঘদিন থেকে সুপ আর শশা খাওয়ার ফলে শরীরে দেখা দিচ্ছে অপুষ্টি। চুল পড়ে যাচ্ছে, চামড়া শুষ্ক হয়ে পড়ছে, চেহারায় লাবণ্য নেই বললেই চলে।
অন্যদিকে শরীরের ভেতরের কার্যকলাপ কম গতিসম্পন্ন হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন ধরে প্রয়োজনীয় খাবারের অভাবে মেটাবলিক সিস্টেমের কার্যক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার কারণে খাবারের ক্যালরি চর্বি হয়ে শরীরে জমা হতে শুরু করে।
তাহলে উপায়? এমন কি কোনো ‘ম্যাজিক’ নেই, যাতে করে পেট ভরে খেলেও বাড়বে না ওজন! উত্তর হল, আছে। পুষ্টিবিজ্ঞানীরা ৭ ধরনের খাদ্যোপাদানকে ‘ম্যাজিক ফুড’ বলে অভিহিত করেছেন। তাঁদের মতে, এ ৭ ধরনের খাবার পরিমিত পরিমাণে নিয়মিত খেলে ওজন অবশ্যই কমবে।
ফল ও সবজি
এ খাবারগুলোতে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ও ফাইবার বেশি থাকার কারণে তা কোলেস্টেরল ও পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। খাবারের আঁশ চর্বিকণাকে বেঁধে ফেলে এবং মলমূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যেতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ফল ও সবজিতে আঁশজাতীয় উপাদান বেশি থাকার কারণে ক্ষুধার অনুভূতি হ্রাস করে। প্রতিদিন অন্তত চার-পাঁচ ধরনের ফল ও সবজি খেলে তা অন্যান্য খাবারের প্রতি আকর্ষণ কমায়। এ বিশেষ কয়েকটি কারণেই পেটের মেদ কমাতে ফল ও সবজি কাজ করে থাকে।
সবুজ চা
হালকা এ পানীয় কেবল শরীরকে সতেজই রাখে না, সঙ্গে ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও কার্যকরী ভূমিকা রাখে। সবুজ চায়ে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের প্রাচুর্য পরোক্ষভাবে অতিরিক্ত চর্বি ঝরাতে সাহায্য করে।
বাদাম ও অলিভ অয়েল
প্রতিদিনের খাবার তালিকায় প্রোটিন থাকা যেমন অত্যাবশ্যক, ঠিক তেমনি জরুরি ‘ফ্যাট’-জাতীয় খাবারের উপস্থিতি। আঁতকে উঠলেন? কিন্তু এটাই সত্যি।
পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে, সব ‘ফ্যাট’ই শরীরের জন্য ক্ষতিকারক নয়। শরীরকে সব ধরনের খাদ্য উপাদানের সুষম বণ্টনই সুস্থতাকে নির্দেশ করে। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন ও মিনারেলের মতো দেহে ফ্যাটেরও প্রয়োজন। বিশেষ করে কিছু ভিটামিন শোষণের জন্য প্রয়োজন ফ্যাট।
এ, ডি, কে এবং ই ভিটামিনের অভাব দেখা দিতে পারে, যদি শরীর তার প্রয়োজনমতো ফ্যাটের সরবরাহ থেকে বঞ্চিত হয়। তাই প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রাখুন কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, কুমড়ার বিচি, শিমের বিচি, কিডনি বিন ও জলপাইয়ের তেল। বাদাম ও দানাজাতীয় খাবার থেকে যে ফ্যাট পাওয়া যায় তাকে পুষ্টিবিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় ‘মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট’। এই ফ্যাট রক্ত থেকে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে।
মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ত্বক ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গের দেখভাল করে, চামড়ার মসৃণতা বাড়াতে সাহায্য করে পাশাপাশি মেটাবলিক রেট বাড়ায়, যা ওজন হ্রাসে ভূমিকা রাখে।
সামুদ্রিক মাছ
সামুদ্রিক মাছে থাকে ওমেগা ত্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই অ্যাসিড মেদ বৃদ্ধিতে দায়ী চর্বিকে পোড়াতে এবং শরীরে ভালো চর্বির পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। সামুদ্রিক মাছ থেকে যে ফ্যাট পাওয়া যায় তার নাম ‘পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট’। বাদাম ও জলপাই তেলের মতো সামুদ্রিক মাছের ফ্যাটও ওজন হ্রাসে ভূমিকা রাখে।
মসলা
রান্নায় যেসব মসলা ব্যবহার করা হয়, যেমন রসুন, হলুদ, দারুচিনি, আদা— এগুলো বাংলাদেশের আবহাওয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। মসলার নিজস্ব গুণাগুণের কারণে তা শরীরকে আয়ুর্বেদিক কিছু উপকারিতা দিয়ে থাকে। আবার মসলা খাবারকে সহজপাচ্য করে, যা খাবারকে সুস্বাদু করার সঙ্গে সঙ্গে হজমেও সাহায্য করে। আদা, দারুচিনি ও হলুদের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পরোক্ষভাবে ওজন কমাতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে থাকে।
পানি
শরীর থেকে বর্জ্য বের করে দিতে পানির ভূমিকা অসাধারণ। বলা হয়, প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ গ্লাস পানি ওজন হ্রাসে সরাসরি ভূমিকা রাখে। পানি শরীরকে সতেজ রাখে, অযথা ক্ষুধাভাবকে দূর করে। বারবার পানি পান করার ফলে শরীর চাঙাবোধ করে। মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়। তাই ওজন কমানোর অন্যতম আরেকটি জরুরি পদক্ষেপ পানি খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া।
আঁশজাতীয় খাবার
এই ধরনের খাবার রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। আঁশজাতীয় খাবারে ভিটামিন-বি বেশি থাকে, যা রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পাশাপাশি আমাদের বেসাল মেটাবলিক রেট (বিএমআর) সচল রাখার মাধ্যমে শরীরকে তার খাবার পরিপূর্ণভাবে সদ্ব্যবহার করতে সাহায্য করে। শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি জমা রাখার প্রবণতা কমাতে আঁশজাতীয় খাবারের জুড়ি মেলা ভার।