তথ্য ও প্রযুক্তির মশাল জ্বলে উঠুক হাতে হাতে

বিয়ের আগে কেন রক্ত পরীক্ষা করা জরুরী






বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করার কথা বললে যে কোন পক্ষ, বর বা কনে পক্ষ বেঁকে বসতে পারে ৷ এর কারন হচ্ছে অজ্ঞতা বা ভুল বুঝা ৷ কারন বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করার কথা বললে ছেলে বা মেয়ে ভেবে বসেন হয়ত আমাকে সন্দেহ করা হচ্ছে ৷ আমার চরিত্র নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে কিংবা আমাকে বিশ্বাস করতে পারছে না ৷ তবে সবাই এমন ভাববে তা নয় ৷ যারা বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষার গুরুত্ব বুঝে এমন লোকের সংখ্যা হাতে-গোনা কয়েকজন। যাই হোক বিয়ের আগে পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান মেলানোর পাশাপাশি রক্তপরীক্ষা করাটাও খুব জরুরী ৷ নিচে কিছু কারন তুলে ধরা হল-

১) এই রক্ত পরীক্ষার প্রধান উদ্দেশ্যই হলো ভবিষ্যতে সন্তান সুস্থ হবে কি না- তা দেখা। তাই হবু মা ও বাবার নির্দিষ্ট কিছু রক্তপরীক্ষা করানো প্রয়োজন।

সায়টিকা কি, এর কারন ও প্রতিকার






আজকাল মধ্য বয়সী নারী ও পুরুষের মাঝে সায়টিকা রোগটি প্রায় দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এই সায়টিকা রোগের বিষয়ে জ্ঞান কম থাকার কারনে অনেকেই তা অন্য কোন পায়ের ব্যাথার সাথে গুলিয়ে ফেলেন। কারন অনেক সাধারণ মানুষের ধারণা শরীরের যে কোন জায়গায ব্যাথা হলেই সেটা সায়টিকার ব্যাথা। কিন্তু না জেনে এমন ভাবাটা মোটেই ঠিক নয়। তাই আসুন আজকের আয়োজনে থাকছে সায়টিকা ও তার চিকিৎসা নিয়ে কিছু কথা।

সায়টিকা কি ?
আমাদের পাছা থেকে উরুর পশ্চাৎভাগ দিয়ে সায়টিক নামক একটা সবচেয়ে বড় মোটা নার্ভ বা স্নায়ু পায়ের গোরা পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছে । কোনও কারনে সেই নার্ভের প্রদাহ হলে তাকে সায়েটিকা বলে।

কিভাবে অন্যের ইন্টারনেট ব্যালেন্স দিয়ে আপনার ফোনে ইন্টারনেট চালাবেন






আজকে মজার একটা বিষয় নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে। কিভাবে অন্যের সিমের ইন্টারনেট মেগাবাইট আপনার ফোনে ব্যবহার করবেন। খুব সহজ একটা ট্রিক্স। আপনার বন্ধু বা আত্নীয়ের ফোনে ইন্টারনেট ব্যালেন্স আছে। কিন্তু আপনার ফোনে টাকা বা মেগাবাইট কোনটাই নেই। তাতে কি হয়েছে, আপনার বন্ধুর ফোনের মেগাবাইট দিয়ে আপনার ফোনে চলবে ইন্টারনেট। দেখুন কিভাবে চালাবেন?

যে মোবাইলে মেগাবাইট ব্যালেন্স আছে সেটি হাতে নিন। এরপর -

* Menu থেকে Settings -এ যান।

* তারপর যান More Settings এ।
এরপর Wireless & Network অপশনে যান।
* এবার দেখুন Tethering and portable hotspot নামে একটা অপশন পাবেন।

গর্ভাবস্থায় আলট্রাসনোগ্রাফি কেন করাবেন







গর্ভকালীন সময়ে আলট্রাসনোগ্রাফির ব্যবহার শুধু ইদানিংকালে নয়, অনেক বছর ধরে চলে আসছে৷ গর্ভবতীর জন্য আলট্রাসনোগ্রাফি একটি অতি প্রয়োজনীয় পরীক্ষা। আর এই পরীক্ষা গর্ভের যে কোন সময়ে প্রয়োজন হতে পারে৷ এমনকি গবেষণায় দেখা গেছে, আলট্রাসনোগ্রাফি গর্ভকালীন সময়ে বেশ নিরাপদ।

গর্ভাবস্থায় কখন আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে হবে, এ ব্যাপারে রোগীর ডাক্তার বা স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের মতামতই গুরুত্বপূর্ণ ৷ কাজেই ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই পরীক্ষা করাতে হবে। সাধারণ ভাবে প্রধানত তিনটি পর্যায়ে একজন গর্ভবতী নারীর আলট্রাসনোগ্রাফি করা উচিত। তবে ব্যক্তিগত চিকিৎসক মনে করলে এর বেশিও করতে পারেন কিংবা কমও করাতে পারেন। যাই হোক, একজন গর্ভবতী নারীর কখন কখন আলট্রসনোগ্রাফি করাতে হবে সে বিষয়ে তুলে ধরা হলো-