তথ্য ও প্রযুক্তির মশাল জ্বলে উঠুক হাতে হাতে

Cold drinks বা এনার্জি ড্রিংক্স এর ক্ষতিকর দিক (harmful side) কি কি

আমরা অনেকেই না জেনে কোমল পানীয় বা কোল্ড ড্রিংক্স পান করি । কিন্তু আসলে এটা যে কত ক্ষতিকর তা না জানলে কেউ বিশ্বাস করতে চাইবে না । তাই আজকে এ নিয়ে কিছু পোস্ট করার চেষ্টা করছি ।
কর্ডিয়াক এরেস্টঃ
যাদের হৃদপিণ্ড স্বাভাবিকের তুলনায় দুর্বল সামান্য এনার্জি ড্রিংক পানের ফলেই তারা পড়তে পারেন কর্ডিয়াক এরেস্টের কবলে। এনার্জি ড্রিংক পান করার পূর্বে হৃদপিণ্ডের অবস্থা সম্পর্কে জেনে নেয়া জরুরী। নতুন একটি গবেষণায় দেখা যায় এনার্জি ড্রিংক হৃদপিণ্ডে এতো বেশী চাপ ফেলে যা হার্টের অবস্থা অবনতির দিকে নিয়ে যায়। আরও প্রকাশিত হয় যে, প্রতিদিন প্রায় ২৫০ মিলি এনার্জি ড্রিংক পান করে কোনো ধরণের ব্যায়াম করার পূর্বে বা পরে নয়, শুধুই স্বাদ নেয়ার জন্য।
মাইগ্রেন ও মাথাব্যথাঃ
অনেক বেশী এনার্জি ড্রিংক পান করার ফলে অতিরিক্ত মাথাব্যথার সমসসায় ভোগা নতুন কিছুই নয়। কারণ এর সাথে জড়িত ক্যাফেইন উইথড্রল সিমটম। প্রতিদিন পান করার অভ্যাস থাকলে পরিমাণের তারতম্যের কারণেই শুরু হতে পারে মারাত্মক মাথাব্যথার সমস্যা।
অনিদ্রাঃ
এনার্জি ধরে রাখতে এবং ঘুম না আসার কারণে অনেকেই পান করেন এই এনার্জি ড্রিংক। কিন্তু এর প্রভাব আপনার একদিনের ঘুমের উপর পড়ে না। আপনার অনিদ্রা সমস্যার জন্য দায়ী করতে পারেন এই এনার্জি ড্রিংকসকেই।
ডায়াবেটিসঃ
অতিরিক্ত চিনি সমৃদ্ধ এই এনার্জি ড্রিংকস গুলো পান করার ফলে ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার কারণে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সম্ভাবনা দেখা দেয়।
অ্যালার্জিঃ
এনার্জি ড্রিংক পান করার সময় কেউ এর উপাদান পড়ে দেখেন না। কিন্তু এনার্জি ড্রিংকসগুলোতে এমন অনেক উপাদান রয়েছে যা আপনার দেহে অ্যালার্জি তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে আপনার শ্বাসনালীতে অ্যালার্জি সংক্রমণের সম্ভাবনা দেখা দেয়।
মানসিক প্রভাবঃ
শুধু শারীরিক দিক দিয়েই নয়। এইসকল এনার্জি ড্রিংকসের প্রভাব রয়েছে মানসিকতার উপরেও। দ্য জার্নাল অফ অ্যামেরিকান কলেজ হেলথ এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা যায় যারা অতিরিক্ত এনার্জি ড্রিংক পান করেন তারা অনেক বেশী ঝুঁকিপূর্ণ কাজে আগ্রহী হন, বিশেষ করে কিশোর বয়সের ছেলেরা যার ফলে অপরাধ সংঘটিত হয় কিংবা মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে।

যৌন দূর্বলতার ঔষধ কি কি (medicine for sexual debility)




আমাদের মধ্যে অনেক পুরুষরা যৌন দুবর্লতার সমস্যা ভুগে থাকেন। যারা লজ্জায় মুখ ফুটে বলতে পারে না।
আজকে শেয়ার করবো কিছু গুরুত্বপূর্ন হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নাম ! যারা যৌন দূর্বলতায় ভুগছেন তাদের কাজে আসবে...

*টার্নেরা মাদার টিংচারঃ এটি শুক্রানু বৃদ্ধি করে

*এভেনা স্যাটাইভা সিরাপঃ এটি যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে।

*ক্যালেডিয়াম মাদার টিংচারঃ এটি যৌন দুর্বলতা দুর করে !

*টিটেনিয়াম 3X : দ্রুত বীর্যপাত রোধ করে স্থায়িত্ব আনে !

*উইদানিয়া মাদার টিংচারঃ যৌন দুর্বলতা দুর করার সর্বোত্তম ঔষধ !

*জিনসেং মাদার টিংচারঃ যৌন শিথিলতা দুর করে উত্তেজনা বৃদ্ধি করে !

* এছাড়া লাইকোপোডিয়াম, বিউফো, এসিড ফস প্রভৃতি শক্তিকৃত মাত্রায় ব্যবহার হয়

কিভাবে ব্লগে চলন্ত (marquee) লেখা যুক্ত করবেন

আজকে শেয়ার করবো কিভাবে ব্লগে বা ওয়েব সাইটে চলন্ত (marquee) লেখা যুক্ত করবেন গ্যাজেট হিসাবে ! এজন্য প্রথমে ব্লগারে লগইন করে Layout থেকে Add a gadget ক্লিক করার পর HTML/Javascript নির্বাচন করুন এবং Name এর ঘর ফাকা রেখে Content ঘরে নিচের কোডটুকু পেস্ট করে দিন !

 উল্লেখ্য যে লিংকের জায়গায় এড্রেস দিন এবং শিরোনামের জায়গায় টাইটেল বা শিরোনাম লিখুন । আপনি ইচ্ছা করলে লিংকের সংখ্যা বাড়াতে পারবেন। তারপর সেভ করে ইচ্ছামত জায়গায় সেটাকে স্থাপন করুন ! এবার আপনার ব্লগ দেখুন !

কিভাবে facebook এ hide করবেন add friend বাটন

অনেক মেয়েদের আইডিতে অহরহ ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট আসে। আর অনেক মেয়েই চায় না যে তাদের আইডিতে কোন রিকুয়েষ্ট আসুক। এক্ষেত্রে যেকেউ Add Friend বাটনটি হাইড/ডিসেবল করে রাখতে পারেন।
> এজন্য প্রথমে আপনাকে ফেইসবুকের Privacy Settings এ যেতে হবে।
> এবার How You Connect থেকে Edit Settings এ ক্লিক করুন।
> তারপর Who can send you friend requests? থেকে Friends of Friends করে দিন।
> সবশেষে Done করুন।
এক্ষেত্রে যারা ফ্রেন্ডলিষ্টে আছেন তাদের ফ্রেন্ডগন শুধু রিকুয়েষ্ট পাঠাতে পারবে। অন্য কেউ Add friend অপশন দেখতে পাবেনা !

প্রধান মন্ত্রী শেখ হাচিনার Mobile Phone No

কয়েকদিন থেকে ফেসবুকে একটু ঘাটা ঘাটি করছিলাম ! হঠাৎ করে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাচিনার মোবাইল ফোন নং টা চোখে আসলো ! তাই আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি!
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মোবাইল নম্বর হচ্ছে- ০১৭১১৫২০০০০ ,
০১৫৫৫৮৮৮৫৫৫
এবং ০১৮১৯২৬০৩৭১।
আর ইমেইল আইডি হচ্ছে- sheikhhasina@hotmail.com
বিঃদ্রঃ উপরোক্ত মোবাইল নম্বর ফোন করে কিংবা ইমেইল আইডিতে মেইল করে কেউ যদি বিপদগ্রস্থ হতে চান তাহলে ফোন ও মেইল করতে পারেন। আর স্বেচ্ছায় কেউ বিপদগ্রস্থ হবেন না আশা করি।
তথ্যসূত্রঃ সামহোয়ার ইন ব্লগ

কম্পিউটারে pen drive এর auto run বন্ধ করবেন যেভাবে

খুব সহজে পেনড্রাইভের অটোরান বন্ধ করতে পারবেন আর সেজন্য প্রথমে Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করুন ! অতঃপর gpedit.msc লিখে ok ক্লিক করুন বা এন্টার চাপুন। যে উইন্ডোটি আসবে সেটিতে User configuration-এর বাম পাশের (+) এ ক্লিক করে Administrative Templates-এর বাম পাশের (+) এ ক্লিক করুন। তারপর System-এ ক্লিক করলে দেখবেন ডান পাশের উইন্ডোতে Turn off Autoplay নামে একটি লেখা এসেছে। সেটিতে ডাবল ক্লিক করে Enable নির্বাচন করে Turn off Autoplay on অংশে All drives নির্বাচন করে ok করে বেরিয়ে আসুন। তাহলে কাজ শেষ !

কিভাবে Facebook এ Wall post কিংবা fan page এ লেখার সাথে url যুক্ত করবেন

আজকে শেয়ার করবো ছোট্ট এই টিপসটি ! এজন্য প্রথমে www.bitly.com এই ঠিকানায় যান ! অতঃপর এড্রেস লেখার বক্সে আপনার কাঙ্খিত সাইটের ঠিকানাটি লিখুন অথবা কপি পেস্ট করুন (এই ভাবে www.tek-park.blogspot.com, অর্থাৎ http ছাড়া) ! এবার Shorten লিখায় ক্লিক করুন এবং অপেক্ষা করুন ! অতঃপর আপনার দেওয়া ওয়েব এড্রেসটি শর্ট করে প্রদর্শন হচ্ছে ঠিক এ রকমভাবে http://bit.ly/1YFqdVm
এবার এড্রেসটি কপি করে নিন এবং ফেসবুকে ওয়াল পোস্ট কিংবা ফ্যান পেজে লেখার সাথে পেস্ট করুন সহজেই ! এভাবে আপনার সাইট কিংবা ব্লগের প্রচার চালাতে পারবেন !

অন্যের pen drive এর shortcut virus থেকে আপনার কম্পিউটারকে বাঁচাবেন যেভাবে

আমরা অনেকেই ইদানিং শর্টকাট ভাইরাসের জ্বালাতনে অতিষ্ঠ। অনেকেই এ নিয়ে টেনশন করে। কিন্তু এটা আসলেই কোন ভাইরাস নয়, এটা একটি "VBS Script" ! shortcut virus রিমুভের জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে। আর সহজ এ কাজ মাত্র ১ মিনিটেই করতে পারবেন ! তো কথা না বাড়িয়ে কাজে আসি....
প্রথমে আপনার কম্পিউটার এর
১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। ব্যাস হয়ে গেল সুরক্ষা বেষ্টনি !
এবার কারো পেনড্রাইভের shortcut virus আর আপনার কম্পিউটারে ঢুকবে না।

কিভাবে Shortcut virus delete করবেন আক্রান্ত computer থেকে

শর্টকার্ট ভাইরাস ডিলিট করতে যা করবেনঃ
১.কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
২.PROCESS ট্যাবে যান।
৩.এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪.End Process এ ক্লিক করুন।
৫.এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬.সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭.wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮.যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।
৯.এখন RUN এ যান।
১০.wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১.Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
ব্যাস হয়ে গেল কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত !

Pen drive থেকে শর্টকার্ট ভাইরাস রিমুভ করবেন যেভাবে

আপনার পেন ড্রাইভ থেকে শর্টকাট রিমুভ করতে চাইলে Run এ যান ! অতঃপর কমান্ড প্রোম্ট চালু করুন ! এজন্য CMD লিখে ইন্টার দিন ! এবার নিচের কমান্ডটুকু রান করান।
attrib -h -r -s /s /d g:\*.*
এখান থেকে "g" এর জায়গায় আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার দেবেন। কাজ হওয়ার পর কোন মেসেজ দেবে না শুধু আরেকটা নতুন কম্যান্ড লাইন ওপেন হবে। তারপর আপনার পেন ড্রাইভে গিয়ে দেখবেন আপনার ফাইল গুলো ঠিক হয়ে গেছে। সব গুলো ফাইল কপি করে পেন ড্রাইভ ফরমেট করুন। ব্যাস কাজ শেষ...

কিভাবে সহজে পেনড্রাইভ থেকে শর্টকার্ট ভাইরাস দুর করা যায়

আজকে পেনড্রাইভ থেকে শর্টকাট ভাইরাস দুর করার উপায় লিখবো, এ জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে :
১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।
২. এবার run এ গিয়ে cmd লিখে ইন্টার দিন।
৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। (যেমন: I:)
৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন।
৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.*
৬. ইন্টার কী চাপুন।
৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?
৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।
হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত।

ডাউনলোড করুন জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫ এর গেজেট






৮ম জাতীয় পে-স্কেল ২০১৫ এর গেজেট গুলো ডাউনলোড করতে নিচের লিংক গুলোতে ক্লিক করুন।


Pay scale, 2015 এর গেজেট ডাউনলোড করে নিন সহজে

বাংলাদেশে অনেক প্রতিক্ষিত জাতীয় পে স্কেল গেজেট প্রকাশ করল অর্থমন্ত্রনালয় । এখানে চাকুরি জীবিদের কে আগে শ্রেণীতে পরিচয় করা হত । কিন্ত এথন হবে গ্রেডে  পরিচয়। এজন্য মোট বিশটি গ্রেডে ভাগ করা হয়েছে । প্রথম গ্রেডের বেতন ৭৮,০০০ টাকা এবং বিশতম গ্রেডের বেতন ৮২৫০ টাকা নির্ধারন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।




 গেজেটটি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন ।




জেনে নিন জাতীয় পে স্কেল,২০১৫ এর ধাপ সমূহ

আজকে জানাচ্ছি জাতীয় পে স্কেল,২০১৫ এর বিভিন্ন ধাপ বা গ্রেড । এর মাধ্যমে একজন সরকারী কর্মকর্তা বা কর্মচারী কত বেতন পাবেন তা জানা যাবে। আপনি যদি নিজেই হন একজন সরকারী চাকুরে তাহলে দেখে নিন আপনার বেতন কত হচ্ছে


জাতীয় পে স্কেল,২০১৫


জেনে নিন ব্যাথা মুক্ত যৌনমিলনের জন্য পাঁচ টিপস






কেমন আছেন আপনারা সবাই, নিশ্চয় ভালো আছেন। আজকে একটা বিশেষ পোস্ট লিখতে বসে গেলাম। আসলে Alexa তে এই keyword টা পেলাম। দেখে বেশ কৌতুহল জেগে গেলো , অবশেষে গুগলে অনেক খুজলাম বাট কোন তথ্যই পেলাম না। তাই নিজের অভিজ্ঞতা থেকে কিছু শেয়ার করছি।
অনেক মহিলাই আছেন যারা যৌন মিলনে ব্যাথা পান, ফলে মিলন কষ্টকর হয়ে উঠে। মিলনের সময় জ্বালা করে, ব্যাথা হয়, এমনকি একপর্যায় এ সহবাস এর কথা ভাবতে গেলেই ভয়ে গা শিওরে উঠে। তুখন দাম্পত্য জীবনে কলহ দেখা দেয়। তাই এর থেকে পরিত্রাণ পেতে অর্থাৎ ব্যাথামুক্ত যৌনমিলনের জন্য কিছু টিপস তুলে ধরলাম।

১) মেদ কমান: বর্তমানে নারীদের মেদ বৃদ্ধি একটা রোগে পরিণত হয়েছে। তলপেটে চর্বি কিংবা মাংস বেড়ে যাচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি। ফলে যৌনি পথ কিছুটা সংকুচিত হয়ে যায়। এছাড়া মাংস বৃদ্ধির কারনে যৌনি পথের প্রসারণ ক্ষমতা অনেক কমে যায়, এমনকি শ্রোণী অঞ্চলের রক্ত নালীতে চাপ পড়ার কারনে রক্ত প্রবাহ কম হয় । ফলে মিলনের সময় রক্ত প্রবাহ পর্যাপ্ত না হওয়ায় যৌনি পথ ঠিকমত প্রসারিত হয় না। এতে নারীরা ব্যাথা পায়। তাই এ সমস্যার জন্য মেদ দূর করাটাই প্রথম সমাধান।

২)তাড়াহুড়া করবেননা : অনেক পুরুষ আছে যারা নিজের স্বার্থটাই আগে দেখে। মিলনের জন্য উত্তেজিত হলে হুট করে লিংগ যোনিতে ঢুকিয়ে দেয়, কিন্তু তার সঙ্গী তৎক্ষণাৎ ভাবে শারীরিক এবং মানষিক ভাবে প্রস্তুত হতে পারে না। যার কারনে যোনিপথ মিলনের জন্য সাড়া প্রদান করে না। এতে করে নারীরা মিলনে আনন্দের বদলে ব্যাথা পায়। এজন্য যৌন মিলনে তাড়াহুড়া করা মোটেই ঠিক নয়।

৩) ফরপ্লেতে সময় নিন: বেশিরভাগ নারীদের যৌন ইচ্ছা পুরুষের তুলনায় অনেক কম হয় কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া। বিশেষ করে ৩০ বছর পার হলে অনেকটাই কমে যায়। অনেক ব্লগে পাওয়া যায় নারীদের যৌন চাহিদা পুরুষের চার ভাগের এক ভাগ, আবার কেউ বলে থাকেন ছয় ভাগের এক ভাগ। বাস্তবতা যেটাই হোক নারীদের যৌন মিলনের ইচ্ছা পুরুষের মত চট করে জেগে উঠে না। পুরুষের লিঙ্গ ফুলে উঠতে ২-৩ মিনিট সময়ই যথেষ্ট। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে ৫-১৫ মিনিট পর্যন্ত সময় লাগে। তাই তদেরকে পুরোপুরি উত্তেজিত করতে ফরপ্লেতে সময় নিন। নারীরা পুরোমাত্রায় উত্তেজিত হলে পর্যাপ্ত যৌনি রস ক্ষরণ হয়, এতে যৌনি পথ পিচ্ছিল হয়। ফলে মিলন সহজ হয়, আর ব্যথা ও পাবে না।

৪) সেক্স লুব্রিকেন্ট লাগান: বাজারে সেক্স লুব্রিকেন্ট বা সেক্স জেল পাওয়া যায়। তবে সবখানে পাওয়া নাও যাইতে পারে। এটি বাইরের দেশের প্রডাক্ট। বাংলাদেশে এটি এখনো তৈরি হয়নি। রতিক্রিয়ার আগে নারী পুরুষ উভয়ই এটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে যোনিপথ পিচ্ছিল হবে ফলে ব্যথা পাবে না। তবে দীর্ঘদিন ব্যবহারে এতে অনেকেই এলার্জি অনুভব করেন। সেক্ষেত্রে নারিকেল তৈল বা গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। এতেও যোনিপথ পিচ্ছিল হবে। ফলে মিলন ব্যথামুক্ত করতে পারবেন। তবে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই পানির সাথে মিশিয়ে করতে হবে। নইলে জ্বালা পোড়া করবে।

৫) চিকিৎসা নিন: কিছু কিছু নারীদের ক্ষেত্রে এমন দেখা যায় যে কিছুতেই মিলনের সময় অনুভুতি আসে না। ফলে যৌনি রস ক্ষরণ না হওয়ার কারনে যোনি পথ সুস্ক থাকে। এ অবস্থায় সহবাস করলে ব্যথা হয়, জ্বালা পোড়া করে। তাই এমন ক্ষেত্রে চিকিৎসা নিতে হবে। এজন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই বেটার আমি মনে করি।

ধন্যবাদ সবাইকে। ভালো থাকবেন।


জেনে নিন নারীদের অনিয়মিত ঋতুস্রাবের কারন ও প্রতিকার







আমাদের দেশের নারীদের অনিয়মিত ঋতুস্রাব একটি প্রচলিত সমস্যা। এমন কোন নারী নেই যে এই সমস্যার সম্মুখীন হয়নি। কিন্তু কেন এই সমস্যা হয় তা কি আপনারা জানেন? যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট।

সাধারণত একজন নারীর জীবনে ২৫ দিন থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে যেটি হয় সেটি নিয়মিত ঋতুস্রাব। আর যদি ২৫ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পরে হয় তবে সেটিকে আমরা অনিয়মিত ঋতুস্রাব বলে থাকি । অনিয়মিত ঋতুস্রাব সাধারণত যৌবনের প্রারম্ভে এবং যৌবন শেষে হতে পারে। যৌবনের প্রারম্ভে সাধারণত ১২ থেকে ২০ বছর বয়সে কোন মেয়ের শরীরের ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন যদি অপরিপক্ব বা প্রিমেচিউর থাকে তবে অনিয়মিত ঋতুস্রাব হয়। আবার নারী শরীরে মেনোপজ শুরু হওয়ার আগে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে ।
এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। নিম্নে এ বিষয়ে তুলে ধরা হল-

অনিয়মিত ঋতুস্রাবের কারণ:

* মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের তারতম্যের কারণে এই সমস্যা হয়।

* অনেক সময় বিবাহিত নারীরা হঠাৎ করে জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে স্রাব অনিয়মিত হতে পারে।

* বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপের ফলে মহিলাদের স্রাব দেরিতে হতে পারে।

* নারীদের শরীরের রক্ত কমে গেলে অর্থাৎ এনিমিয়া হলে অনিয়মিত মাসিক হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।

* অনেকের ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে, শরীরের ওজন বেড়ে গেলে এই সমস্যা হয়।

* অনেক সময় জরায়ুর বিভিন্ন জটিলতার কারণে স্রাব অনিয়মিত হতে পারে।

* সহবাসের সময় পুরুষের শরীর থেকে আসা রোগের কারণে হতে পারে। যেমন :গনোরিয়া, সিফিলিস ইত্যাদি।

* শরীরে টিউমার বা ক্যানসার ইত্যাদি অসুখের কারনে হতে পারে।

* নারীদের বয়স ৪৫ পার হলে প্রি মেনোপজের সময় স্রাব অনিয়মিত হয়ে থাকে।

* যেসব নারী শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ান সেসব নারীর অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে ।

এছাড়াও কিছু কিছু নারীর ক্ষেত্রে প্রতিমাসে নিয়মিত ঋতুস্রাব হয় না। এক মাসে রক্তপাত হলে হয়তো আরেক মাসে হয় না। অনেকের ক্ষেত্রে দুই-তিন মাস পরপর হয়ে থাকে। আবার হলে ঋতুস্রাব বেশি সময় ধরে হয়। কখনো অল্প রক্তপাত হয় আবার কখনোও বেশি হয়।

এর ক্ষতিকর প্রভাব:
যদিও এই সমস্যা খুব মারাত্মক না তথাপি কিছু কিছু ক্ষেত্রে শারীরিক সমস্যা সৃস্টি করতে পারে। যেমন:

* সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
* অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ হতে পারে।
* এ ছাড়া মেজাজ খিটখিটে থাকা এবং অস্বস্তিবোধ তৈরি হয়।

চিকিৎসা :
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সাধারণত হরমোনাল থেরাপি দেওয়া হয়। কারো ক্ষেত্রে যদি বেশি ওজনের জন্য এই সমস্যা হয় তবে ডায়েট ও ব্যয়াম করতে বলা হয়। তবে সন্তান ধারণক্ষম বয়সে সমস্যা অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হয়ে থাকে। বেশি রক্তপাত হলে আয়রন ক্যাপসুল দেওয়া হয়। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা উচিত।

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?

১) যদি বছরে তিন বারের বেশি ঋতুস্রাব না হয়।
২) যদি ঋতুস্রাব ২৫ দিনের আগে এবং ৩৫ দিনের পরে হয়।
৩) ঋতুস্রাবের সময় অনেক বেশি রক্তপাত হয়।
৪) সাত দিনের বেশি সময় ধরে ঋতুস্রাব চলতে থাকে।
৫) ঋতুস্রাবের সময় খুব ব্যথা হলে।

জীবনযাত্রার পরিবর্তন:
* শরীরের ওজন সবসময় নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
* মানসিক চাপ মুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে।
* পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।
* আয়রন জাতীয় খাবার খেতে হবে যাতে শরীরে পরিমিত পরিমাণে রক্ত থাকে।

জেনে নিন গর্ভধারণ পরীক্ষার প্রাকৃতিক উপায়






গর্ভধারণ যেকোন মহিলার জীবনেই একটি সুখের ব্যাপার। কারন মা হওয়ার মধ্য দিয়েই নারীর জীবনে পূর্ণতা আসে ।এই গর্ভধারণ প্রক্রিয়াটি নারীর জীবনে একটি চমৎকার অভিজ্ঞতাও বটে। কিন্তু অনেক নারী ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না, তিনি গর্ভধারণ করেছেন, কি করেননি? অনেক সময় অনিয়মিত ঋতুস্রাব হওয়ার কারনে গর্ভধারণের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায় না। তাই গর্ভধারণ ব্যাপারটি নিশ্চিত হওয়ার জন্য কয়েকটি ঘরোয়া পদ্ধতি নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে।


১) টুথপেস্ট : একটি ছোট পাত্রের মধ্যে কাঙ্খিত মহিলার প্রস্রাব নিয়ে এর মধ্যে সামান্য সাদা টুথপেস্ট মেশান। এরপর লক্ষ করুন, যদি এটি কয়েক মিনিটের মধ্যে নীল রং ধারণ করে, তাহলে বুঝবেন তিনি গর্ভধারণ করেছেন।

২) ভিনেগার : একটি পাত্রে কাঙ্খিত নারীর প্রস্রাব নিয়ে এর মধ্যে সামান্য ভিনেগার মিশিয়ে দিন। এরপর লক্ষ করুন, যদি কয়েক মিনিটের মধ্যে ভিনেগারের রং পরিবর্তন হয়, তাহলে বুঝবেন উক্ত নারী মা হতে যাচ্ছেন।

৩) সাবান : একটি পাত্রে কাঙ্খিত মহিলার প্রস্রাব নিয়ে এর মধ্যে সাবান মেশান। এরপর খেয়াল করুন ফেনা তৈরি হচ্ছে কি না? যদি ফেনা ও বাবল তৈরি হয়, তাহলে ধরে নিতে পারেন তিনি গর্ভধারণ করেছেন।

তবে সব পদ্ধতি প্রাকৃতিক। আরো ভালো ভাবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

সূত্র: বোল্ডস্কাই


কিভাবে GP eCare একাউন্ট খুলবেন




ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার eCare অ্যাকাউন্টে Login করে এখন থেকে নিজেই আপনি আপনার Value added সার্ভিসগুলো চালু কিংবা বন্ধ করতে পারবেন খুব সহজে । তাছাড়া সিমের Package পরিবর্তন, Balance যাচাই, কল লিস্ট দেখা, welcome tune সেট কিংবা বন্ধ করা, FnF নম্বর দেখা ও পরিবর্তনসহ বহু অপশন পাবেন eCare পোর্টালে। এবার আসুন দেখি কিভাবে খুলবেন আপনার eCare অ্যাকাউন্ট।
1. রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন
https://webserv.grameenphone.com/ecare/faces/GpUserRegistration.jsp?

2. এরপর eCare এর পেজে আপনাকে তথ্য পূরণ করতে বলবে।

*প্রথম বক্সে আপনার মোবাইল নং লিখুন (০১৭ বাদ দিয়ে )।
*দ্বিতীয় বক্সে আপনার নাম লিখুন ।
*তৃতীয় বক্সে আপনার ইমেইল এড্রেস দিন ।

এবার নিচের ছোট বক্সটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে Create my account লেখায় ক্লিক করুন ।

3. সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে আরেকটি নতুন পেজ আসবে এবং আপনার মোবাইলে একটি SMS যাবে, মেসেজ এ আপনাকে একটি Password দেয়া হবে।

4. এবার আপনার মোবাইল নম্বর (88017XXXXXXXX) ও মোবাইলে SMS এ আসা Password দিয়ে ecare সাইটে Login করুন এবং নিজের ইচ্ছে মত পাসওয়ার্ড সেট করে নিন ।

5. ব্যাস Login হলেই পেয়ে যাবেন মোবাইল কাস্টমাইজ করার সব সুবিধা।

বিঃদ্রঃ প্রতিবার Login হলেই আপনার মোবাইলে একটি সেশন আইডি আসবে। কোন সার্ভিস চালু বা বন্ধ করতে হলে এই সেশন আইডিটি লাগবে। তাই আপনার Password অন্য কেউ জেনে গেলেও সে আপনার কোন সার্ভিস চালু বা বন্ধ করে দিতে পারবে না।
আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। ধন্যবাদ সবাইকে।

আপডেট নোটঃ বর্তমানে জিপি ইকেয়ার সার্ভিসটি বন্ধ করে দিয়েছে ৷ 



কিভাবে Blogger এ Password Protected Page তৈরি করবেন

আজকে শেয়ার করব দারুন একটি টিপস । আপনি কিভাবে আপনার ব্লগে একটি পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত পাতা বানাবেন । এতে আপনি একদিকে যেমন ভিজিটরদের চমকে দিবেন অন্যদিকে আপনার মূল্যবান কোন কথা, লিংক, বা কোড রাখতে পারবেন ।এই পাতায় কেউ ক্লিক করলেই পাসওয়ার্ড চাবে ।

তো এবার কাজের কথায় আসি । প্রথমে ড্যাশবোর্ড থেকে Page ক্লিক করুন । এবার New Page ক্লিক করুন । এখন টাইটেল এর ঘরে আপনার পেজের নাম দিন । পোস্ট এর ঘরে কিছু না লিখেই পাবলিশ করুন ।

এরপর Layout থেকে Page Widget এর Edit ক্লিক করুন । এবার যে পাতাটি বানালেন তার বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে পাবলিশ করুন ।
এখন আপনার ব্লগ দেখুন । যেপাতা বানালেন তাতে ক্লিক করুন । এবার এড্রেস বার থেকে লিংকটি কপি করে নোটপ্যাডে রাখুন ।

এবার ড্যাশবোর্ড থেকে Page এ যান । যে পাতাটি বানালেন সেটি Edit ক্লিক করুন । HTML ফরম্যাটে যান । এখন নিচের কোডটুকু কপি করে পেস্ট করে দিন ।

 


 পাসওয়ার্ড এর জায়গায় আপনার ইচ্ছামত  পাসওয়ার্ড সেট করে দিন ।
এছাড়া পূর্বের কপি করা পেজ লিংকটি নোটপ্যাড থেকে নিয়ে পেজ URL এর জায়গায় বসিয়ে দিন ।

আপাতত কাজ শেষ । এবার পাতাটি আপডেট করে দিন বা পাবলিশ করে দিন ।
এখন আপনার ব্লগ দেখুন । নুতন পাতাটিতে ক্লিক করুন পাসওয়ার্ড চাবে ।  পাসওয়ার্ড দিয়ে ইন্টার চাপুন খুলে যাবে । পরবর্তিতে আপনি পাতাটি সম্পাদন করে আপনার গোপন কিছু রেখে আপডেট দিতে পারবেন । ধন্যবাদ সবাইকে ।

মেয়েদের ঋতুস্রাব দেরিতে হওয়ার কারন কি






মেয়েদের ঋতুস্রাব অনেক সময় ঠিক সময়ে না হয়ে দেরিতে হয়। এই ঋতুস্রাব দেরিতে হলে মেয়েদের এ নিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে পড়তে হয় । আসলে ঋতুচক্রের ২১দিন আগে ঋতুস্রাব হলে অথবা ৩৫ দিনের পরে হলে বিষয়টি নিয়ে ভাবা উচিত। এমন কিছু কারণ রয়েছে, যার কারনে ঋতুস্রাব দেরিতে ঘটতে পারে। তাই আজকে এ নিয়ে আলোচনা করছি আপনাদের সামনে। বিষয়গুলো সকলের জেনে রাখা ভালো।

১. রুটিন পরিবর্তন :
মেয়েদের দৈনিক রুটিনে পরিবর্তন এলে শরীরের হরমোনগুলো একটু দ্বিধার মধ্যে পড়ে যায়, ঠিকমত কাজ করতে পারে না। ফলে ঋতুস্রাব দেরিতে হতে পারে।

২. মানসিক চাপ :
আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপের মধ্যে পড়ি, মেয়েদের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয়। যেমন : সাংসারিক কলহ, আর্থিক সংকট, সম্পর্কে বিচ্ছেদ, অফিসে বসের ঝাড়ি ইত্যাদি। এতে প্রচুর মানসিক চাপে থাকেন মেয়েরা। ফলে কখনো কখনো অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণেও ঋতুস্রাব দেরিতে হয়। আবার মানসিক চাপ কমালে এ সমস্যার সমাধান এমনি এমনি হয়ে যায়।

৩. অসুস্থতা :
খুব গুরুতর কোনো অসুস্থতা ঋতুস্রাব দেরিতে ঘটানোর একটি অন্যতম কারণ। হয়তো শরীর এ সময় অনেক ব্যস্ত থাকে ভাইরাস বা কোনো ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করতে। আর এতেই প্রভাবিত হচ্ছে ঋতুস্রাবের চক্রটি।

৪. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা :
মেয়েদের মাসিক স্রাবের চক্রটি হরমোন দ্বাড়া নিয়ন্ত্রিত। কিন্তু অনেক সময় হরমোন তৈরিতে হ্রাস বৃদ্ধি ঘটে থাকে। ফলে স্বাভাবিক ভারসাম্য হারিয়ে যায়। এই হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে ঋতুস্রাব দেরিতে হয়। যদি হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে ঋতুস্রাব দেরিতে হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৫. ভ্রমণ :
আমাদের এই সমাজে বাস করতে হলে জীবীকার প্রয়োজন। আর জীবীকার তাগিদে ভ্রমন করতেই হয়। কিন্তু মেয়েরা কি জানে? দীর্ঘ ভ্রমণ অনেক সময় ঋতুচক্রকে ব্যাহত করে। দীর্ঘ ফ্লাইট, বাস ভ্রমন, ট্রেন ভ্রমন, কিংবা অন্য কোন উপায়ে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গার সময়ের ব্যবধান অনেক সময় ঋতুস্রাব দেরিতে ঘটায়।

৬. বেশি ওজন :
আজকাল মেয়েদের একটা কমন সমস্যা হল মেদ বৃদ্ধি বা স্থুলতা। একটু বয়স হলেই ওজন বেড়ে যায়। আর এই বেশি ওজনের কারণে মেয়েদের ঋতুস্রাব দেরিতে হতে পারে। তাই এ রকম সমস্যা হলে ওজন কমানো অতি জরুরি।

৭. ওষুধ :
কিছু কিছু ওষুধ আছে যেগুলো মেয়েদের ঋতুস্রাবে প্রভাব ফেলে। যেমন : বিষণ্ণতা, উদ্বেগ, ডিপ্রেশন, বাইপোলার মুড ডিজঅর্ডার ইত্যাদির ওষুধ ঋতুস্রাব দেরিতে ঘটায়।

৮. অলস জীবন যাপন :
মেয়েরা খুব আরাম প্রিয় হয়ে থাকে। অনেকেই পড়াশুনার পাশাপাশি খাওয়া এবং ঘুম ছাড়া কোন কাজকর্ম করে না। এ ধরনের আলসে জীবন যাপনের কারনে ঋতুস্রাব দেরিতে হতে পারে।



কিভাবে Blogger এ 404 page কে homepage এ redirect করবেন

আজকে শেয়ার করছি এই দরকারী পোস্ট টি । দেখুন আপনার কাজে লাগে কি না ?

প্রথমে আপনার ব্লগে লগইন করুন । এবার ড্যাশবোর্ড  এর Settings থেকে  Search preferences ক্লিক করুন। নিচে ছবি দেখুন ।



how to redirect 404 error (page not found) to homepage in blogger
 এবার Custom Page Not Found এর Edit ক্লিক করুন এবং বক্সে নিচের কোড পেস্ট করে Save change ক্লিক করুন ।


 এখানে কোডঃ

<h1>Page Not Found!</h1>
<br><b>We're sorry but we could not find the page you are looking for.
This may happen if you have entered site URL incorrectly or this page doesn't exist anymore.</b>
<script type = "text/javascript">
BSPNF_redirect = setTimeout(function() {
location.pathname= "/"
}, 5000);
</script>


ব্যাস কাজ শেষ । এখন থেকে ৪০৪ ইরোর পেজ হোম পেজে রিডাইরেক্ট হবে । তবে আপনি ইচ্ছা করলে অন্য যেকোন পেজে তা পাঠাতে পারবেন । এজন্য pathname= "/ এখানে লিংক দিন" ।  তাহলে কাজ হবে । তো আজকের মত বিদায় ।



কিভাবে Blogger ব্লগে Label বা Category যুক্ত করবেন






আজকে দেখাব কিভাবে আপনার ব্লগকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলবেন। আপনার ব্লগে যুক্ত করে নিন ক্যাটেগরি বা লেবেল নামক গ্যাজেট। এতে আপনার ব্লগের সৌন্দর্য আরও বাড়বে। আর এই ক্যাটাগরি যুক্ত করে আপনি কোন বিষয়ে বা বিভাগে কতটি পোস্ট করেছেন তা ভিজিটরকে দেখাতে পারবেন। এর জন্য যা করতে হবে :


* প্রথমে আপনার ব্লগার সাইটে সাইন ইন করুন।

* এরপর ড্যাশবোর্ড থেকে Layout এ ক্লিক করুন।

* এবার সাইডবারের যেখানে ক্যাটেগরি যুক্ত করবেন সেখানে একটি গ্যাজেট যুক্ত করুন বা Add a Gadget লেখায় ক্লিক করুন।

* তাহলে নতুন একটি উইন্ডো আসবে এবং ভাল করে দেখুন, Label নামক গ্যাজেট দেখতে পাবেন। এর ডানপাশে যুক্ত করুন বা + বাটনে ক্লিক করুন।


ব্যাস আপনার কাজ শেষ। এবার টেমপ্লেট সংরক্ষন বা Save Templet এ ক্লিক করে সেভ করুন।

এখন থেকে প্রতিবার পোস্ট পাবলিশ করার সময় ডান পাশে পোস্ট সেটিং অপশন থেকে Label ক্লিক করুন। আর আপনার পোস্টের ক্যাটেগরি নাম দিন। তারপর Done ক্লিক করুন। তাহলে পোস্টটি ক্যাটেগরিতে যুক্ত হবে এবং পরবর্তীতে যে কেউ তা দেখতে পাবে।




কিভাবে এন্ড্রোয়েড ফোনকে মডেম হিসাবে ব্যবহার করবেন






আমরা অনেকেই অ্যানড্রোয়েডের চালিত সেট ব্যবহার করি। ওনেক কোম্পানীই তাদের সেটের সাথে ড্রাইভার দেয় না ফলে আমরা ড্রাইভারের অভাবে অনেকেই সেট দিয়ে পিসিতে নেট ব্যবহার করতে পারি না। তাই আমি আজ দেখাবো কি ভাবে এ্যানড্রোয়েড মোবাইল কে মডেম বানিয়ে পিসি থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় তার পদ্ধতি।
আপনি বেশ কয়েকটি উপায়ে করে ফেলতে পারেন ইন্টারনেট শেয়ারিং আপনার পিসির সাথে। এজন্য আপনি বেছে নিতে পারেন ডাটা কেবল, ব্লু-টুথ, ওয়াইফাই এসব। সাধারনত ডেস্কটপে কোনব্লু-টুথ থাকে না। এটাই হল সমস্যা কিন্তু চিন্তার কারন নেই। আপনি পাচ্ছেন ডাটা কেবল সুবিধা। এজন্য ফলো করুন নিচের পদ্ধতি।

প্রথম ষ্টেপঃ আপনি আপনার ফোনের অরিজিনাল ডাটা ক্যাবল পিসির সাথে এবং ফোনের সাথে যুক্ত
করুন। ইউএসবি টার্ন অন আসবে, ব্যাক বাটনে চেপে একে অফ রাখুন। কারন এই ফোন একই সাথে ডাটা ষ্টোরেজ এবং ইন্টারনেট শেয়ারিং করে না।

দ্বিতীয় ষ্টেপঃ এবার ফোনের হোম বাটন চাপুন, মেনু থেকে সেটিংস এ যান। ওয়ারলেস এন্ড নেটওয়ার্কস এর নিচে more… ক্লিক করুন ।

তৃতীয় ষ্টেপঃ এবার টিথারিং এন্ড পোর্টাবল হটস্পট নামের অপশন টি চাপুন।

চতুর্থ ষ্টেপঃ এই সেকশনে আপনি পাবেন ইউএসবি টিথারিং। এই ইউএসবি টিথারিং এর চেক বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে বের হয়ে আসুন কিংবা এটা অন করে বের হয়ে আসুন। এরপর ফোনের ব্যাক বাটন চেপে হোম স্ক্রিন এ চলে আসুন।

পঞ্চম ষ্টেপঃ এবার আপনার পিসির ব্রাউজার ওপেন করুন। আর এড্রেস বারে এড্রেস লিখে ইন্টার দিন। সাথে সাথে পেজ না আসলে একটু অপেক্ষা করুন। ব্যাস কাজ শেষ। এখন থেকে মডেম ছাড়াই পিসিতে ইন্টারনেট চালান মজার আনন্দে।


তবে অনেকে ব্লু-টুথ দিয়েও ফোনকে পিসির সাথে যুক্ত করতে পারেন। আবার ল্যাপটপ এ ওয়াইপাই আছে তাই সেখানে ইচ্ছে করলে হটস্পট সুবিধা নিয়ে যুক্ত করে নিতে পারেন।
ওয়াইফাই কিংবা ব্লু-টুথ দিয়ে একই ভাবে শুধু মাত্র চতুর্থ ষ্টেপে গিয়ে সেট আপ ওয়াইফাই হটস্পট সিলেক্ট করে আপনি এই সুবিধা নিতে পারেন।

ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।




জেনে নিন কিভাবে Facebook থেকে আয় করবেন







আজকে আমি দেখাব কিভাবে ফেসবুক এ লাইক ও টুইটার এ ফলোয়ার করে আয় করা যায়। অনেকেই ভাবতে পারেন আসলে কি ফেসবুক লাইক ও টুইটার ফলোয়ার করে আয় করা যায়? আমি বলতেছি হ্যা ভাই ১০০% আয় করা যায়।
আমি নিজে এই সাইট থেকে এখন পর্যন্ত অনেক টাকা আয় করেছি চাইলে আপনিও করতে পারেন। আপনি ইচ্ছে করলে প্রথম দিন থেকেই ১ ঘন্টা কাজ করে ১ ডলার আয় করতে পারেন।

দেখুন কিভাবে কাজ করবেন

১ম ধাপঃ রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য প্রথমে এই লিঙ্ক এ যান এবং register লেখায় ক্লিক করুন।
www.likesplanet.com

২য় ধাপঃ প্রবেশ করার পর যে ফর্মটি আসবে সেটি পুরন করে রেজিষ্ট্রেশন এর কাজটি সম্পন্ন করে পুনরায় লগিন করুন।
বিঃদ্রঃ- Referral আপাতত না দিলে ও চলবে।

৩য় ধাপঃ এখন আপনার ফেসবুক একাউন্ট যুক্ত করুন আপনার লাইকপ্লানেট সাইটে। আপাতত আপনার কাজ শেষ। এখন কেবল আয় করার পালা।

৪র্থ ধাপঃ একই সাথে আপনার ফেসবুক আইডিতে এবং Likesplanet এ Login করুন। Earn Point/Money তে মাউস পয়েনটার রাখুন, Facebook > like page এ ক্লিক করুন। নুতন একটি পেজ আসবে এবং এতে অনেক ফেসবুক পেজ লিংক পাবেন যেগুলো আপনাকে লাইক করতে হবে । তবে আপনি চাইলে অন্য কাজও করতে পারেন। এভাবে লাইক করুন আর পয়েন্ট আয় করতে থাকুন। এখানে ৫০০০ পয়েন্ট হলে ১ ডলার।

এখানে যেসব কাজ পাবেন। যেমন : Facebook likes,
Photo/Post/album likes,
Website Share,
Followers,
Twitter tweets,
Youtube likes, dislikes,
Google Votes,
Linkdin share,
Website traffic,
Paid to DO Job ইত্যাদি কাজ করেও আপনি পয়েন্ট আয় করতে পারবেন।

বি:দ্র: তারাতারি কাজ করার জন্য Google Chrome ব্রাউজার ব্যবহার করুন এবং ব্রাউজারের Load Image 'off' করে দিন।
Google Chrome এর Load Image Off করার জন্য--Settings > Options > Under The Hood > Content Settings > Image > Do not show any image ক্লিক করুন।

পেমেন্ট পদ্ধতি :
এই সাইট থেকে পেমেন্ট করে ২ টি মাধ্যমেঃ
১) Paypal
২) Payza

Minimum Payout :আপনি ২ ডলার হলেই payout করতে পারবেন।

Likesplanet থেকে মাসে রেফারেল এর মাধ্যমেও টাকা আয় করা যায়। এখানে নিজে লাইক করে আয় করবেন এবং অন্যকে referral করিয়ে Referral এর মাধ্যমে ৫০% আয় করতে পারবেন। আপনি আপনার Referral Link পাবেন > Earn Points/Money>Earn To Referral .
ধরুন আপনার ৩০ জন রেফার আছে এবং তারা প্রত্যকে প্রতিদিন ১০০০ পয়েন্ট মানে ০.২০ সেন্ট আয় করে তাহলে আপনি পাবেন ৩০×৫০০=১৫০০০ যা হবে ৩ ডলার (যেহেতু ৫০% রেফার ইনকাম তাই ১০০০ পয়েন্ট এর ৫০০ পরেন্ট আপনি পাবেন একজন রেফার থেকে)।
এভাবে করতে থাকলে প্রতি মাসে আপনার আয় হবে ৩০×৩=৯০ ডলার। যত বেশি রেফার তত বেশি আয়। ভাই কোনো ঝামেলা ছাড়া ৯০ ডলার আয় করতে পারলে খারাপ কি? পরবর্তিতে আরো বেশি ডলার কি করে আয় করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করব। আজকে এ পর্যন্তই ।

অনলাইনে আয়ের টাকা কিভাবে উত্তোলন করবেন







কেমন আছেন আপনারা সবাই ? অবশ্যই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম নতুন একটি পোস্ট। কিভাবে অনলাইনে আয়ের টাকা বাংলাদেশে পাবেন ?
যারা অনলাইন এ কাজ করে আয় করে থাকেন তারা সবাই জানেন। কিন্তু নতুন যারা এ লাইনে এসেছেন তাদের জন্য এই পোস্ট । নিচে কয়েকটি জনপ্রিয় মাধ্যম এর কথা তুলে ধরলাম।

১।চেকে এর মাধ্যমে:
এটা একটা ব্যাংকের চেক যেটি আপনি যেকোন ব্যাংক থেকেই উত্তোলন করতে পারবেন। এডসেন্স ও অন্যন্য সাইট এরকম চেকে টাকা পাঠিয়ে থাকে। এটা বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সাধারণ ও জনপ্রিয় মাধ্যম।

২।পেপেল-এর মাধ্যমে:
পেপেল টাকা পাওয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেটি আপনাকে অনলাইনে টাকা পেতে সাহায্য করবে। অবশ্য, এখনও পেপেল বাংলাদেশে আসেনি কিন্তু শীঘ্রই আসবে আশা করা হচ্ছে।

৩।পেওনিয়ার মাস্টারকার্ড:
এটা বাংলাদেশে অনলাইনের টাকা পাওয়ার জন্যে নতুন একটা রাস্তা। আপনি ওডেস্ক থেকে মাস্টারকার্ড পেয়ে সেই কার্ড থেকে টাকা উঠাতে পারবেন।

৪।মানিবুকার্স :
মানিবুকারস অনেকটা পেপেলের মতোই।আর এটা ব্যাংক একাউন্টের মতই। বাংলাদেশে এটা প্রচলিত আছে।

৫। পেয়যা:
এটিও পেপেলের মতোই আর বাংলাদেশে প্রচলিত আছে। এর টাকা বাংলাদেশ এর যে কোন ব্যাংক থেকে আপনি তুলতে পারবেন।

৬।ই-গোল্ড:
এটি ব্যবহার অনেকেই টাকা তুলতেছেন। এর থেকে টাকা উত্তোলন অনেকটা পেপেলের মতোই।

৭। ওয়েব মানি:
ইদানিং টাকা তুলার জন্য নুতন এই পদ্ধতি চালু হয়েছে। কিছু কিছু ওয়েব সাইট তাদের আয়ের টাকা তুলার জন্য এই সিস্টেম সাপোর্ট করে। কাজেই আপনি এর মাধ্যমে ও টাকা তুলতে পারেন।

৮। পারফেক্ট মানি:
এটিও নতুন একটি পদ্ধতি। এর মাধ্যমেও অনলাইন আয়ের টাকা উত্তোলন করা যায়। ডাটা এন্ট্রি করে আয়ের টাকা এর মাধ্যমে তুলতে পারবেন।

৯। ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন :
সম্প্রতি বিদেশি ডলার বাংলাদেশে আনার সবচেয়ে সহজ ও নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এটি। এর মাধ্যমে যেকোনো দেশেই চাকরী করেননা কেন আপনি বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে পারবেন।

ভালো থাকবেন, এই প্রত্যাশায়.........।




কিভাবে চুল পড়া রোধ করবেন





আপনি কি চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন ।
কিছু নিয়ম অনুসরন করে সহজে চুল পড়া রোধ করতে পারেন ।
আজ এরকম কিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করব ।


১)খাবারে লবণ কম খাবেন । লবণ মাথার ত্বকের কোষে পানি জমে থাকত করে । মাথার ত্বকের কোষে পানি জমে থাকল গোড়া নরম হয়ে অধিক চুল পড়তে সাহায্য করে ।


২)ওজন বা মেদ কমানোর জন্য অনেকে হঠাৎ খাওয়া- দাওয়া, একেবারেই ছেড়ে দেয় । এই হঠাৎ খাওয়া কমানোতেও চুল পড়ে। এ ক্ষেত্রে নিউট্রশনিষ্ট কিংবা ডায়েটিশিয়ান পরামর্শ নেয়া যেতে পারে ।


৩)গরীব-মধ্যবিত্তের চুলের সহায়ক খাবার হচ্ছে সবুজ শাক- সবজি । সবুজ শাক- সবজির মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট বা পুষ্টি উপাদান চুলের জন্য খুব উপকারী । প্রচুর পরিমাণে আয়রণযুক্ত শাক যেমন, লাল শাক, কচুশাক খেতে হবে ।
তবে সামর্থবানরা আঙ্গুরস (গ্রেপ ফ্রুইটককটেল), আলু, সালাদ, কলা, মুরগির মাংস, ডিম খেতে পারেন ।


৪)প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ ফলমূল ও শাকসবজি যেমন- নাশপাতি, বাদাম, গম, শিম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, সবজি, ডিম প্রভৃতি ও জলপাই তেল খাবেন ।


৫)প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান । প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার শুধু যে চুল শক্ত করে তা নয়, চুল গজাতেও সহায়তা করে । প্রেটিনের অভাবে চুলের রঙ প্রথমে নষ্ট হয়ে যায় ।
চুল লালচে বাদামি হতে থ পরে চুল ঝরে যায় এবং চুলের আগা ফাটতে থাকে। কেরাটিনের অভাবে চুল ফেটে যায় । খাদ্য তালিকায় মাছ, গোশত, ডিম, দুধ, ডাল, দই, পনির ইত্যাদি থাকা জরুরি ।


৬)অতিরিক্ত চিনি ও চর্বিযুক্ত খাবার যেমন- আইসক্রিম, পেস্ট্রি কেক, লবণ,ফাস্টফুড, জাংক ফুড,চিনি, পশুর চর্বি,বাটার, ক্রিম, অধিকচর্বিযুক্ত চিজ,হুয়াইট ব্রেড ওময়দা, ভাজা ও চকলেটএবং হোল মিল্ক,
কার্বনেটেড ড্রিঙ্কসইত্যাদি পরিহারকরুন । অতিরিক্ত চা বা কফি পান করবেন না । চা বা কফিতে ক্যাফেইন থাকে যা সকল প্রকার চুল ও স্কিনের সমস্যার জন্য দায়ী ।


৭)ওমেগা- থ্রি (৩)ফ্যাটি অ্যাসিড চুল পড়া রোধে খুব কার্যকর । প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-থ্রি (৩) ফ্যাটি অ্যাসিড তিসির তেলে পাওয়া যায় ।
প্রতিদিন ২ চা চামচ তিসির তেল সালাদের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে ।
সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা থ্রি পাওয়া যায় ।


৮)নতুন চুল গজাতে প্রতিদিন রাতে শোয়ার আগে অন্তত পাঁচ মিনিট ১০-১৫ মিনিট চুলের ম্যাসাজ করুন। কোকোনাট কিংবা এলমন্ড অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করুন ।
তেল চুল গজাতে বা চুলে পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে, তবে তেল ম্যাসাজ করলে স্ক্যালেন্ড রক্ত সঞ্চালন হয় এবং চুল বাহ্যিকভাবে চকচকে,মসৃণ হয় ।


৯)চুলে অপ্রয়োজনীয় ঘষা-মাঝা, অতিরিক্ত আচরানো পরিহার করুন । অনেকে চুল খুব ঘন ঘন আঁচড়ান। এটা ঠিক নয় । খুব বেশি চুল আঁচড়ানোর ফলে সেবাশিয়াস গ্রন্থি সক্রিয় হয়ে উঠলে চুল পড়ে ।
আবার চুল না আঁচড়ানোও ঠিক নয়। নিন্মমানের চিরুনি বা ব্রাশ ব্যবহার এবং সঠিকভাবে চুল না আঁচড়ানোর জন্যও চুল পড়ে ।


১০)গরম পানি,ড্রায়ার বা এমন কিছুব্যবহার করবেননা যা চুলে অতিরিক্তচাপ তৈরি করে। জেল,মুজ, হেয়ার ডাই এসবচুলের ক্ষতি করে ।
দীর্ঘ সময় হেলমেট,টুপি ইত্যাদি পড়ে থাক না। মাথায় স্কার্ফ ব্যবহার প্রয়োজন না হলে করবেন না ।

১১)চুলের সঠিক যত্ন সম্পর্কে না জানার কারণেও অনেকের চুল পড়ে। প্রচলিত একটি ধারণা আছে, রাতে শোয়ার করে বেণী বেঁধে ঘুমাল তাড়াতাড়ি লম্বা হয় । এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা ।
এতে চুল ঝরে পড়ে দ্রুত। ভেজা চুল কখনো আঁচড়াবেন না । তোয়ালে দিয়েও খুব ঘষে চুল মুছলে চুলের ক্ষতি হয়। ভিজা চুলকখনো বাঁধবেন না ।
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে বজ্রাসনে বসে চুল আঁচড়াবেন । এতে চুল পড়া বন্ধ হবে এবং আপনি মানসি চাপমুক্ত হয়ে ঘুমাতেও পারবেন ।

১২)প্রতিদিন ৫-১৫ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন ।

১৩) যারা প্রতিদিন ঘরের বাইরে বের হন তাদের এক-দুই দিন অন্তর চুল শ্যাম্পু করা প্রয়োজন। চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু ব্যাবহার করবেন।
বিজ্ঞাপনের চটকে ভুলে ভুল শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না ।

১৪)হিন্দি শব্দ চ্যাম্পু থেকে শ্যাম্পু এসেছে । এর অর্থ মালিশ বা ম্যাসাজ । এর মানে বোঝা যায় শ্যাম্পু করার সময় আপনার মাথা ম্যাসাজ বা ঘষতে হবে ।
খুশকির জন্য এ্যান্টিড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন । তবে দীর্ঘদিন এ্যান্টিড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল রুক্ষ হয় ।

১৫)খুশকি দূরীকরণে চুল ধুয়ে তাতে কিটোকোনাজ ২% শ্যাম্পু বা ড্যানসেল শ্যম্পু হাতে ঢেলে নিন এবং দু’হাতে ঘষে নিয়ে পুরো মাথায় লাগান ।
ভালভাবে লাগিয়ে ৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে । আঙুলের ডগা দিয়ে ম্যাসাজ করে শ্যাম্পু লাগান । এরপর চুল ভালভাবে ধুয়ে ফেলতে এভাবে সপ্তাহে ২ বার করে ২-৪ সপ্তাহ ব্যবহারে খুশকি কমে যাবে ।

১৬)চুল পড়া রোধের জন্য বাজারে মিনোক্সিডিল নামের ওষুধ পাওয়া যায় । এটি যেখান থেকে চুল পড়ছে সেখানে লাগাতে এটি নারী ও পুরুষ উভয়েই ব্যবহার করতে পারেন ।
এতে কাজ না হলে অন্য চিকিৎসা নিতে হবে। অন্য চিকিৎসার মধ্যে আছে লেজার থেরাপি এলএইচটি, হেয়ার ফলিকল রিপ্লেসমেন্ট, হেয়ার স্কাল্প রিপ্লেসমেন্ট ইত্যাদি ।

১৭)এছাড়া অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুল পড়ার কারণ হতে পারে । পর্যাপ্ত ঘুমান এবং বিশ্রাম নিন, কেননা ঘুম ও বিশ্রাম নতুন চুল গজানো ও বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সহায়তা করে ।

১৮)ধুমপান ত্যাগ করুন। ধুমপানের কারণে রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হয় যার ফল স্বরুপ চুল পড়ে ।

১৯)প্রতিদিন একটু করে ব্যায়ম করলে শরীর ফিট থাকার পাশাপাশি রক্ত সরবরাহ ঠিক থাকে ।
যার ফলে চুলও পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হয় না ।

২০)কিছু ব্যক্তিগত কারণ যেমন হরমোনের তারতম্য, খারাপ স্বাস্থ্য, বিশ্রামের অভাব ইত্যাদির প্রভাবও চুলের ওপর পড়তে পারে। টেনশন, মানসিক যন্ত্রণা ঘুম না হওয়া ।
সুষম আহার, চুলের সঠিক পরিচর্যা এবং প্রয়োজন ওষুধের ব্যবহারে চুল স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হয়ে উঠতে পারে

কিভাবে খুসকি দুর করবেন





মাথায় খুশকির সৃষ্টি নানা ভাবে হতে পারে। মাথার ত্বক যদি অতিরিক্ত তৈলাক্ত হয়, যদি চুল নিয়মিত পরিষ্কার না করা হয় তাহলে সহজেই খুশকি হয়। স্কাল্প বা মাথার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হলেও খুশকি হতে পারে। এমনি মানসিক দুশ্চিন্তার কারণেও খুশকি হয়।
শীতকালে আবহাওয়া থাকে শুষ্ক ও ধুলাবালিযুক্ত। ফলে খুশকির প্রকোপও বেড়ে যায়। যাঁদের খুশকির সমস্যা অন্যান্য সময় থাকে না, দেখা যায় শীতকালে তাঁদেরও খুশকির সমস্যা হয়।

তবে চুল ও মাথার ত্বকের সামান্য যত্ন নিলেই এই সমস্যা দূর করা সম্ভব। জেনে নিন খুশকি দূর করার ৭টি উপায়।
১)পুরনো তেঁতুল পানিতে গুলে নিন। গোলানো তেঁতুল চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগান। ১০-১২ মিনিট অপেক্ষা করে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুদিন তেঁতুল মাথায় দিন। এতে খুশকি যেমন দূর হয় তেমনি মাথার চুলকানিও কমে যায়।

২)টকদই খুশকি দূর করতে ও চুল ঝলমলে করতে খুবই কার্যকরী। ৬ টেবিল চামচ টকদই খুব ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১ টেবিল চামচ মেহেদি বাটা ভালোভাবে মেশান। মিশ্রণটি চুলের গোড়াসহ পুরো চুলে লাগিয়ে ৩০-৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন এই মিশ্রণটি ব্যবহার করুন। এতে চুল যেমন খুশকিমুক্ত হবে তেমনি চুল হয়ে উঠবে ঝলমলে ও রেশমি।

৩)একটি ডিমের সাদা অংশ ও ৪ টেবিল চামচ টকদই খুব ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১ টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস মেশান। মিশ্রণটি মাথার ত্বকসহ পুরো চুলে লাগান। ২০ মিনিট পর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত ১ বার এটা ব্যবহার করুন।

৪)মেথি চুলের খুবই উপকারী একটা জিনিস। নারকেল তেল গরম করুন। এরপর এতে মেথি গুঁড়া মেশান। মিশ্রণটি পুরো চুলে লাগিয়ে ১ ঘণ্টার পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত ফল পাওয়ার জন্য সপ্তাহে ৩ দিন এটি ব্যবহার করুন।

৫)মেথি সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। তারপর এটি থেঁতো করে চুলের গোড়ায় লাগান। ৩০ মিনিট পর চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার মেথি লাগান।

৬)চুলের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে ও খুশকি দূর করতে অলিভ অয়েলের জুড়ি নেই। অলিভ অয়েল গরম করে নিন। এতে পাতিলেবুর রস মেশান। চুলের গোড়াসহ পুরো চুলে লাগিয়ে ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ভালো করে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার চুলে অলিভ অয়েল লাগান। খুশকি দূরের পাশাপাশি চুল হবে কোমল ও ঝলমলে। একই পদ্ধতিতে নারকেল তেলও ব্যবহার করতে পারেন।

৭)পেঁয়াজের রস খুব দ্রুত খুশকি দূর করতে পারে। পেঁয়াজ মিহি করে বেটে নিয়ে রস ছেঁকে নিন। পেঁয়াজের রস চুলের গোড়ায় ভালো করে ঘষে ঘষে লাগান। ২০-২৫ মিনিট রেখে চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার মাথায় পেঁয়াজের রস লাগান। এতে মাথা চুলকানোও কমে যাবে।

লক্ষ্য করুন :
*নিয়মিত চুল আঁচড়ান । এতে খুশকি হবার সম্ভাবনা কমে যাবে ।
*পুষ্টিকর খাবার খান । এতে মাথার ত্বক ও চুল ভালো থাকবে ।
*চুল নিয়মিত পরিষ্কার করুন । কারণ অপরিচ্ছন্ন চুলে খুশকি হয় বেশি ।
*কিছু চর্মরোগ সাধারণভাবে দেখতে খুশকির মতো হয় । তাই মাথায় খুশকির পরিমাণ বেশি হলে চিকিত্সকের শরণাপন্ন হোন।

কিভাবে দাঁত সুরক্ষা করবেন





আমরা আসলেই দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বুঝি না । এবং পরিশেষে দাঁতের কোনো সমস্যা হলে তখন তা নিয়ে বিপদে পড়ি । তাই প্রত্যেকরই দাঁত সম্পর্কে সচেতন হওয়া জরুরী। জানা উচিৎ দাঁত সম্পর্কিত সকল ধরনের তথ্য । চলুন তবে দেখে নেয়া যাক দাঁত সম্পর্কে এমনই কিছু অজানা তথ্য ।

• দাঁত মাজতে আমরা নানা ধরণের টুথপেস্ট ব্যবহার করি। অনেক চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে বেঁছে নিই টুথপেস্ট । অনেকেই জেল টুথপেস্ট ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। কিন্তু জেনে রাখুন, জেল টুথপেস্ট মুখের দুর্গন্ধ এবং মুখ অনেকক্ষণ ফ্রেশ রাখতে সক্ষম হলেও দাঁত পরিষ্কারে একেবারেই অক্ষম। তাই জেল টুথপেস্ট এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
• অনেকেই সকাল বেলা খালি পেতে ১ গ্লাস লেবু পানি পান করে থাকেন। এতে ওজন অনেকটা কমে । কারণ লেবু পানি মেদ কমাতে সহায়ক। কিন্তু এই কাজটির কারণে দাঁতের কতোটা ক্ষতি হয় জানেন কি? সকালে লেবু পানি পান করা দাঁতের ওপরের এনামেলের জন্য অনেক ক্ষতিকর । লেবু পানির সাইট্রিক এসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে ফেলে ।
• স্বাদের কারণে আমরা কতো কিছুই তো খেয়ে থাকি এবং পান করে থাকি। মুখের স্বাদের দিকে নজর দিতে যেয়ে ভুলে যাই দাঁতের কথা। মনে রাখবেন, যে সকল খাবার কাপড়ে দাগ ফেলতে সক্ষম সে সকল খাবার দাঁতের ওপরের এনামেলের ক্ষতি করে দাঁতেও দাগ ফেলতে সক্ষম ।
• আমরা অনেকেই দাঁত ব্রাশ করে ব্রাশটি খোলা ভাবে কোনো ব্রাশ স্ট্যান্ডে রেখে দিই । এবং ব্রাশগুলো হরহামেশা বাথরুমেই থাকে । কিন্তু এই কাজটি একেবারেই করা উচিৎ নয় । ব্রাশ খোলা ভাবে বাথরুমে রেখে দিলে এতে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় যা পরবর্তীতে ব্রাশের সময় আমাদের মুখ ও পেটে চলে যায়। সুতরাং এ ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
• দুধ খেতে অনেকের ভালো না লাগলেও দাঁতের জন্য দুধ বেশ ভালো একটি খাবার । দুধের ক্যালসিয়াম দাঁতের গঠন মজবুত করে তোলে। গর্ভবতী মহিলারা নিয়মিত দুধ খেলে বাচ্চাদের দাঁতের গঠন মজবুত হয় ।
• অপরিস্কার দাঁত সকলের কাছেই অস্বস্তিকর একটি ব্যাপার । কিন্তু আপনি জানেন কি অপরিস্কার দাঁত স্বাস্থ্যের জন্য কতোটা ক্ষতিকর ? দাঁত অপরিস্কার থাকলে মুখে এক ধরণের ব্যাকটেরিয়া জন্মায় তা হৃদপিণ্ডের স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা নষ্ট করে দেয় । সুতরাং দাঁত পরিস্কারের ব্যাপারে কোনো অবহেলা নয় ।

কিভাবে যৌন দুর্বলতা দুর করবেন




যৌনতার ক্ষেত্রে পুরুষের দুর্বলতা দূর করতে অত্যন্ত সহায়ক হতে পারে কিছু প্রাকৃতিক খাবার। না, বিদেশী কোন বহুমূল্য খাদ্য নয়। বরং আপনার হাতের কাছেই মিলবে এমন কিছু খাবার , যা যৌন দুর্বলতা দূর করে শারীরিক সক্ষমতা বাড়াবে ।

১) চীনাবাদামঃ
খুবই সহজলভ্য একটি খাবার হচ্ছে এই চীনাবাদাম, কিন্তু পুরুষের যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর। এই বাদাম খুব ভালো প্রাকৃতিক উৎস amino acid ও L-arginine এর, যারা পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয়। Dr. Nicholas Perricone এর মতে, L-arginine পুরুষাঙ্গে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে যা যৌন মিলনের সময় পুরুষের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন এক মুঠো চীনাবাদাম হতে পারে পুরুষের পরম বন্ধু।

২) রসুনঃ
রসুনে আছে allicin, যা যৌনাঙ্গে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। সঠিক রক্ত চলাচল পুরুষাঙ্গের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে দ্রুত বীর্যপতন প্রতিরোধ করে। রান্নায় তো বটেই, নিয়মিত কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস হার্টের অসুখের পাশাপাশি যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধিতেও সহায়ক।

৩) ডুমুরঃ
এই ফলটিকে পরম অবহেলার চোখে দেখা হলেও ডুমুরের গুণের শেষ নেই। ডুমুরে আছে উচ্চ মাত্রায় amino acids যা সকল হরমোনের ভিত্তি রূপে কাজ করে। দেহে amino acids এর অভাব হলে যৌন দুর্বলতা ও যৌনতায় অনাগ্রহ দেখা দিতে পারে।

৪) কলাঃ
অত্যন্ত সহজলভ্য ফল এই কলা অসংখ্য গুণের আধার। হ্যাঁ, পুরুষের যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধিতেও অত্যন্ত সহায়ক। কলা দেহে প্রচুর এনার্জি যোগায়। এতে আছে একটি বিশেষ এনজাইম bromelain, যা পুরুষের যৌন দুর্বলতা রোধ করতে সহায়ক। আছে প্রচুর ভিটামিন বি, যা যৌনতার সময় ভরপুর এনার্জি যোগায়।

৫) চিনি ছাড়া চকলেটঃ
যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধিতে চকলেট সহায়ক প্রমাণিত হয়েছে, কারণ এতে আছে phenylethylamine ও alkaloid । Phenylethylamine যৌন মিলনের সময় সুখানুভূতি যোগায়, অন্যদিকে alkaloid এনার্জি বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে যা সঠিক ও আনন্দময় যৌনমিলনের জন্য জরুরী। তবে চিনি সহ মিল্ক চকলেট নয়, ডার্ক চকলেট হতে হবে। আর আজকাল ডার্ক চকলেট বেশ সস্তা। ক্যাডবেরী কোম্পানির স্বল্প চিনির ডার্ক চকলেট কিনতে পারবেন বেশ অল্প দামেই।

৬) শাকসবজি ও ফলমূলঃ
শাকসবজি-ফলমূল উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর এ কথা আমরা সবাই জানি। দেহের রক্ত সচালল বৃদ্ধি করতে, এনার্জি ধরে রাখতে ও শারীরিকভাবে শক্তিশালী থাকতে প্রয়োজনীয় সকল উপাদান আছে সাধারণ শাকসবজি ও ফলমূলে।। নানান রঙের শাকসবজি প্রতিদিন রাখতে হবে খাবারের তালিকায়। কাঁচা সবজির সালাদটাই সবচাইতে বেশি উপকারী। নানান রকমের সবুজ শাক থেকে শুরু করে টমেটো, কুমড়া সহ নানান রকমের মৌসুমি ফল ও সবজি খাবেন প্রতিদিন।

৭) কুমড়ার বীজঃ
ছেলেবেলায় কুমড়ার বীজ ভাজা খেয়েছেন কখনো? এই অবহেলিত খাবারটি কিন্তু পুরুষের যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর। কুমড়ার বীজে আছে উচ্চমাত্রায় জিঙ্ক, antioxidants selenium ও ভিটামিন ই। এই উপাদানগুলো দেহে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে ও যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৮) পেয়াজঃ
প্রতিদিন রাতে শুইবার সময় একটা দেশি পেয়াজ চিবিয়ে খান । অতঃপর একগ্লাস ঠান্ডা পানি খান। দেখবেন আপনার দুর্বলতা ক্রমেই চলে যাবে ।

খুব বেশি সমস্যা মনে হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে অবহেলা করবেন না।

কিভাবে লিভার সুরক্ষা করবেন

আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর মধ্যে লিভার একটি । আমাদের শরীরের বিপাকীয় কার্যাবলীর জন্য লিভার দায়ী। তাই, লিভারের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য আমাদের অবশ্যই সচেতন হতে হবে।
আসুন জেনে নেই, যে খাবারগুলো আমাদের লিভারকে রাখবে টক্সিন মুক্ত এবং সুস্থ রাখবে আমাদের দেহ-
১. রসূন:
এক টুকরো রসূন আপনার লিভারের এনজাইম এর পরিমাণ বৃদ্ধি করবে, যাতে রয়েছে শরীরকে টক্সিন মুক্ত করার সামর্থ্য। এছাড়াও রসুনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এলিসিন ও সেলেনিয়াম। এই প্রাকৃতিক উপাদানগুলো লিভারকে পরিষ্কার রাখে।
২. জাম্বুরা:
ভিটামিন-সি ও এন্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এ ফল, লিভারকে প্রাকৃতিকভাবে পরিষ্কার করে। এক গ্লাস জাম্বুরার রস পান করলে ডিটক্সিফিকেশন এনজাইমের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যা শরীরের কারসিনোজেন এবং টক্সিনসমূহ দূর করতে সাহায্য করে।
৩. বীট ও গাজর:
পালং শাক ও গাজর এ রয়েছে উচ্চমাত্রায় ফ্লাভনয়েড ও বিটা ক্যারোটিন। এগুলো খাওয়ার ফলে লিভারের সকল অংশের উন্নতি সাধিত হয়।
৪. সবুজ চা:
সবুজ চা এন্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। কেটেচিন নামক এক প্রকার উপাদান রয়েছে, যা লিভারের সমস্যা দূর করে। সবুজ চা শুধু স্বাদেইমজা যে তা নয়, এটি ডায়েট এর জন্য সব থেকে ভাল খাদ্য।
৫. সবুজ শাকসবজি:
লিভারকে পরিষ্কার ও সক্রিয় রাখার ক্ষেত্রে সব থেকে ভাল খাবার হল সবুজ শাকসবজি। সবুজ শাক রান্না করে বা জুস করে খেতে পারেন। এটিতে রক্তের টক্সিন মুক্ত রাখার উপাদান রয়েছে।
শরীরের সকল প্রকার রোগ নিরাময় এর ক্ষেত্রে এটি অত্যান্ত গ্রহণযোগ্যখাবার। লিভারকে সুরক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে সবুজ শাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৬. আপেল:
পেক্টিন নামক এক প্রকার উপাদান রয়েছে আপেলে। যা শরীরের খারাপ উপাদানগুলো দূর করে ও পরিপাকতন্ত্রকে টক্সিনমুক্ত করে। লিভারকেও টক্সিনমুক্ত করার কারনে, লিভার সঠিকভাবে কাজ সম্পন্ন করতে পারে।
৭. অলিভের তেল:
জলপাই ও শণের দ্বারা তৈরি হয় অলিভের তেল। এটি লিভারের জন্য অনেক উপকারী। এটি শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন দূর করে। শরীরের বিভিন্ন ব্যাথাকে দূর করার জন্য এই তেল অনেক উপকারী। শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে, শরীরকে ব্যাথামুক্ত করে।
৮. লেবু:
লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। পানি পান করার কারনে শরীরের যে উন্নতি হয়, লেবুর রসের কার্যকারিতাও একই। প্রতিদিন সকালে লেবুর রস বা এক গ্লাস লেবুর শরবত পান করলে লিভার পরিষ্কার হয়। পেটের চর্বি কমাতে এটি সাহায্য করে।
৯. বাঁধাকপি:
বাঁধাকপিতে ডিটক্সিফিকেশন এনজাইমের পরিমাণ বেশী। যা লিভারের টক্সিন দূর করে। বাঁধাকপির তরকারি ও স্যুপ করে খাওয়ার চেষ্টা করুন।
১০. হলুদ:
লিভারের সবচেয়ে পছন্দের খাদ্য উপাদান হলুদ। লিভারের ডিটক্স এর পরিমাণ বৃদ্ধি করে, লিভারকে পরিষ্কার করে।
লিভারকে সুস্থ রাখতে উপরের খাবারগুলো গ্রহণ করুন। শরীর সুস্থ থাকলে সবকিছু ভাল লাগবে।

জেনে নিন তুলসী পাতার উপকারিতা কি কি




তুলসী একটি ঔষধিগাছ। তুলসী অর্থ যার তুলনা নেই। সুগন্ধিযুক্ত, কটু তিক্তরস, রুচিকর। এটি সর্দি, কাশি, কৃমি ও বায়ুনাশক এবং মুত্রকর, হজমকারক ও এন্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে বিশেষ করে কফের প্রাধান্যে যে সব রোগ সৃষ্টি হয় সে ক্ষেত্রে তুলসী বেশ ফলদায়ক। নিচে এর অসাধারণ গুনের কথা তুলে ধরা হলো।

১। নিরাময় ক্ষমতা :তুলসী পাতার অনেক ঔষধি গুনাগুণ আছে। তুলসি পাতা নার্ভ টনিক ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি কারী। এটা শ্বাস নালী থেকে সর্দি–কাশী দূর করে। তুলসীর ক্ষত সারানোর ক্ষমতা আছে। তুলসী পাকস্থলীর শক্তি বৃদ্ধি করে ও অনেক বেশি ঘাম নিঃসৃত হতে সাহায্য করে।

২। জ্বর সাড়াতে: তুলসীর জীবাণু নাশক, ছত্রাক নাশক ও ব্যাক্টেরিয়ানাশক ক্ষমতা আছে। তাই এটা জ্বর ভালো করতে পারে। সাধারণ জ্বর থেকে ম্যালেরিয়ার জ্বর পর্যন্ত ভালো করতে পারে তুলসী পাতা।

তুলসী পাতার ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে ফুসফুসীয় সমস্যায়। ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, কাশি এবং ঠাণ্ডাজনিত রোগে তুলসী পাতার রস, মধু ও আদা মিশিয়ে পান করলে উপশম পাওয়া যায়। ইনফ্লুয়েঞ্জা হলে তুলসী পাতার রস,লবণ ও লবঙ্গ মিশিয়ে পান করলে ফল পাওয়া যায়।

৩। ডায়াবেটিস রোগে: তুলসী পাতায় প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও এসেনশিয়াল অয়েল আছে যা ইউজেনল, মিথাইল ইউজেনল ও ক্যারিওফাইলিন উৎপন্ন করে। এই উপাদান গুলো অগ্নাশয়ের বিটা সেলকে কাজ করতে সাহায্য করে( বিটা সেল ইনসুলিন জমা রাখে ও নিঃসৃত করে)। যার ফলে ইনসুলিন এর সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি পায়। এতে ব্লাড সুগার কমে এবং ডায়াবেটিস ভালো হয়।

৪। কিডনি পাথর দূর করতে : রক্তের ইউরিক এসিড-এর লেভেলকে কমাতে সাহায্য করে কিডনিকে পরিষ্কার করে তুলসী পাতা। তুলসীর অ্যাসেটিক এসিড এবং এসেনশিয়াল অয়েল এর উপাদান গুলো কিডনির পাথর ভাঙতে সাহায্য করে ও ব্যাথা কমায়। কিডনির পাথর দূর করার জন্য প্রতিদিন তুলসীপাতার রসের সাথে মধু মিশিয়ে খেতে হবে। এভাবে নিয়মিত ৬ মাস খেলে কিডনি পাথর দূর হবে।

৫। ক্যান্সার নিরাময়ে: তুলসীর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি কারসেনোজেনিক উপাদান ব্রেস্ট ক্যান্সার ও ওরাল ক্যান্সার এর বৃদ্ধিকে বন্ধ করতে পারে। কারণ এর উপাদানগুলো টিউমারের মধ্যে রক্ত চলাচল বন্ধ করে দেয়। উপকার পেতে প্রতিদিন তুলসীর রস খান।

৬। শিশু রোগে : তুলসী পাতার রস শিশুদের জন্য বেশ উপকারী। বিশেষত শিশুদের ঠাণ্ডা লাগা, জ্বর হওয়া, কাশি লাগা, ডায়রিয়া ও বমির জন্য তুলসীপাতার রস ভালো কাজ করে। জলবসন্তের পুঁজ শুকাতেও তুলসীপাতা ব্যবহৃত হয়।

৭। মানসিক চাপ কমায়: মানসিক চাপে অ্যান্টিস্ট্রেস এজেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, মানসিক অবসাদ প্রশমনে এমনকি প্রতিরোধে তুলসী চমৎকার কাজ করে। কোনো সুস্থ ব্যক্তি যদি প্রতিদিন অন্তত ১২টি তুলসীপাতা দিনে দু’বার নিয়মিত চিবাতে পারেন তাহলে সেই ব্যক্তি কখনো মানসিক অবসাদে আক্রান্ত হবেন না বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।

৮। মুখের ঘা দূর করতেঃ তুলসী পাতা মুখের আলসার ভালো করতে পারে। মুখের ঘা শুকাতেও তুলসীপাতা ভালো কাজ করে। মুখের ইনফেকশন দূর করতে তুলসীপাতাঅতুলনীয়। প্রতিদিন কিছু পাতা (দিনে দুবার) নিয়মিত চিবালে মুখের সংক্রমণ রোধ করা যেতে পারে।

৯। মাথা ব্যথা সারাতে: এটি মাথা ব্যাথা ভালো করতে পারে। এর জন্য চন্দনের পেস্ট এর সাথে তুলসী পাতা বাটা মিশিয়ে কপালে লাগালে মাথাব্যথা ভালো হবে।

১২।রক্ত পরিস্কারে: তুলসী পাতা রক্ত পরিষ্কার করে, কোলেস্টেরল কমায় ।

১৩। পোকার কামড়ে: পোকায় কামড় দিলে তুলসীর রস ব্যবহার করলে ব্যথা দূর হয়।

১৪। ডায়রিয়া রোগে: ডায়রিয়া হলে ১০ থেকে বারোটি পাতা পিষে রস খেয়ে ফেলুন। এতে পায়খানা কমে যাবে।

১৫। প্রসাব পরিষ্কারে : তুলসীর বীজ গায়ের চামড়াকে মসৃণ রাখে। বীজ সেবনে প্রস্রাবের মাত্রা বেড়ে থাকে। ফলে প্রসাব বেশি মাত্রায় হয়ে কিডনি পরিস্কার থাকে।

১৬। চোখের রোগ : রাতকানা রোগে নিয়মিত তুলসী পাতার রস ড্রপ হিসেবে ব্যবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়।

১৭। দাঁতের রোগে : দাঁতের সুরক্ষায় তুলসীপাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে দাঁত মাজলে দাঁত ভালো থাকে। এ ছাড়া সরিষার তেলের সাথে তুলসীপাতার গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে দাঁত মাজলেও দাঁত শক্ত থাকে। মুখের দুর্গন্ধ রোধে তুলসীপাতার মাজন ভালো ফল দিয়ে থাকে।

১৮। প্রসাবে জ্বালাপোড়াঃ তুলসীর বীজ পানিতে ভিজালে পিচ্ছিল হয়। এই পানিতে চিনি মিশিয়ে শরবতের মত করে খেলে প্রস্রাবজনিত জ্বালা যন্ত্রনায় বিশেষ উপকার হয়।

১৯।দাগ দূর করতে: মুখে বসন্তের কাল দাগে তুলসীর রস মাখলে ঐ দাগ মিলিয়ে যায়। হামের পর যে সব শিশুর শরীরে কালো দাগ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে তুলসী পাতার রস মাখলে গায়ে স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।
২০। মুখের গন্ধ সাড়াতে: মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে দিনে ৪-৫ বার তুলসী পাতা চেবান, ভালো ফল পাবেন।

২১। সৌন্দর্য বাড়াতে: ত্বকের চমক বাড়ানোর জন্য, এছাড়াও ত্বকের বলীরেখা এবং ব্রোন দূর করার জন্য তুলসী পাতা পিষে মুখে লাগান ৷

২২। রক্ত শোধনে: কোন কারনে রক্ত দূষিত হলে কাল তুলসিপাতার রস কিছুদিন খেলে উপকার পাওয়া যায়। শ্লেষ্মার জন্য নাক বন্ধ হয়ে কোনো গন্ধ পাওয়া না গেলে সে সময় শুষ্ক পাতা চূর্ণের নস্যি নিলে সেরে যায়। পাতাচূর্ণ দুই আঙ্গুলের চিমটি দিয়ে ধরে নাক দিয়ে টানতে হয়, সেটাই নস্যি।

২৩। শির ঘুর্নন: যদি কখনও বমি কিংবা মাথা ঘোরা শুরু করে, তাহলে তুলসী রসের মধ্যে গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

২৪। রুচি বাড়াতে : সকালবেলা খালি পেটে তুলসী পাতা চিবিয়ে রস পান করলে খাবার রুচী বাড়ে।

২৫। ঘা শুকাতে: ঘা যদি দ্রুত কমাতে চান তাহলে তুলসী পাতা এবংফিটকিরি একসঙ্গে পিষে ঘা এর স্থানে লাগান, কমে যাবে ৷

২৬। শুক্র ঘন করতে: তুলসী মূল শুক্র গাঢ় কারক। তুলসী পাতার ক্বাথ, এলাচ গুঁড়া এবং এক তোলা পরিমাণ মিছরী পান করলে ধাতুপুষ্টি সাধিত হয় যতদিন সম্ভব খাওয়া যায়। এটি অত্যন্ত ইন্দ্রিয় উত্তেজক। প্রতিদিন এক ইঞ্চি পরিমাণ তুলসী গাছের শিকড় পানের সাথে খেলে যৌনদূর্বলতা রোগ সেরে যায়।

২৭। চোখের সমস্যা : এজন্য রাতে কয়েকটি তুলসী পাতা পানিতে ভিজিয়ে রেখে ওই পানি দিয়ে সকালে চোখ ধুয়ে ফেলুন।

২৮। পুড়ে গেলে : শরীরের কোন অংশ যদি পুড়ে যায় তাহলে তুলসীর রসএবং নারকেলের তেল ফেটিয়ে লাগান, এতে জ্বালাপোড়া কমে যাবে। পোড়া জায়গাটা তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে এবং পোড়া দাগ ওঠে যাবে।

২৯। চর্মরোগে : তুলসী পাতা দূর্বাঘাসের ডগার সংগে বেটে মাখলে চর্ম রোগ ভালো হয়ে যায়।

৩০। পেট খারাপ হলে : তুলসীর ১০ টা পাতা সামান্য জিরের সঙ্গে পিষে ৩-৪ বার খান ৷ হাগু একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে!!! মানে পায়খানার ওই সমস্যাটা আর কি!

৩১। জীবানু নাশক : মানবদেহের যেকোনো ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধে তুলসীর পাতা অনন্য। এতে রয়েছে জীবাণুনাশক ও সংক্রমণ শক্তিনাশক উপাদান।

ফরমালিন কি, এটি কি কি ক্ষতি করে এবং এর থেকে বাঁচার উপায়







ফরমালিনের নাম এখন সবাই জানেন। আর জানবেন নাই বা কেন? ফল থেকে শুরু করে মাছ, মাংস, শাক সবজি, এমনকি দুধে পর্যন্ত দেয়া হচ্ছে এই রাসায়নিক পদার্থ । উদ্দেশ্য হলো দীর্ঘদিন অবিক্রীত রেখে বিক্রি করা আর অধিক মুনাফা অর্জন।

ফর্মালিন (রাসায়নিক সংকেত -CHO-)n হল ফর্মালডিহাইডের পলিমার। ফর্মালডিহাইড দেখতে সাদা পাউডারের মত। পানিতে সহজেই দ্রবনীয়। শতকরা ৩০-৪০ ভাগ ফর্মালিনের জলীয় দ্রবনকে ফর্মালিন হিসাবে ধরা হয়। ফর্মালিন বস্তুটা মূলত টেক্সটাইল, প্লাষ্টিক, পেপার, রং, কনস্ট্রাকশন ও সর্বোপরি মৃতদেহ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। ফরমালিনে ফরমালডিহাইড ছাড়াও মিথানল থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। লিভার বা যকৃতে মিথানল এনজাইমের উপস্থিতিতে প্রথমেফরমালডিহাইড এবং পরে ফরমিক এসিডে রূপান্তরিত হয়। দুটোই শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

ফরমালিনের কতিপয় ক্ষতিকর দিক-

১) ফরমালিন ও অন্যান্য কেমিক্যাল সামগ্রী সব বয়সী মানুষের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ শিশু ও বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে। ফরমালিনযুক্ত দুধ, মাছ, ফলমূল এবং বিষাক্ত খাবার খেয়ে দিন দিন শিশুদের শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে যাচ্ছে। কিডনি, লিভার ও বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নষ্ট, বিকলাঙ্গতা, এমনকি মরণব্যাধি ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে শিশু-কিশোররা। শিশুদের বুদ্ধিমত্তা দিন দিন কমছে।
২) ফরমালিনের মাত্রা বেশী থাকলে খাওয়ার পর পরই মানুষের শরীর অবশ হয়ে যেতে পারে। গর্ভবতী মেয়েদের ক্ষেত্রে সন্তান প্রসবের সময় জটিলতা, বাচ্চার জন্মগত দোষত্রুটি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে ও প্রতিবন্ধী শিশুর জন্ম হতে পারে।
৩) বৃক্ক, যকৃত, ফুলকা ও পাকস্থলী সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। লিভারেও সমস্যা হতে পারে । দেখা যাচ্ছে, কয়েক দিন পরপর একই রোগী ডায়রিয়ায় ভুগছেন, পেটের পীড়া ভালো হচ্ছে না, চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
৪) শিশুদের দৈহিক স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। এছাড়াও ফরমালিনের ফরমালডিহাইড চোখের রেটিনাকে আক্রান্ত করেরেটিনার কোষ ধ্বংস করে। ফলে মানুষ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
৫) অস্থিমজ্জা আক্রান্ত হওয়ার ফলে রক্তশূন্যতাসহ অন্যান্য রক্তের রোগ, এমনকি ব্লাড ক্যান্সারও হতে পারে।
৬) তাৎক্ষণিকভাবে ফরমালিন, হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড, কারবাইডসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহারের কারণে পেটেরপীড়া, হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, বদহজম, ডায়রিয়া, আলসার, চর্মরোগসহ বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে।

ফরমালিন দূর করতে যা করবেন-

১) সবজি রান্না করার আগে ১০ থেকে ১৫ মিনিট গরম পানির মাঝে বেশ খানিকটা লবণ মিশিয়ে তাতে ডুবিয়ে রাখুন । পানিটা সম্পূর্ণ ফেলে দিয়ে আবার পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
২) ফল খাওয়ার সময় কমপক্ষে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিতে। আপেল জাতীয় ফলের ক্ষেত্রেও খোসা ছিলে তারপর খান।
৩) ১ ঘন্টার বেশী সময় মাছ/মাংস পানিতে ডুবিয়ে রাখলে শতকরা ৬০ ভাগ ফরমালিন নষ্ট হয়ে যায়।
৪) প্রথমে চাল ধোয়া পানিতে মাছ ভিজিয়ে রাখুন ঘণ্টা খানেক। তারপর সাধারন পানিতে ভালোভাবে ধুয়ে নিলে ৭০ ভাগ ফরমালিন দূর হয়।
৫) ভিনেগার ও পানি একসাথে মিশিয়ে ১৫ মিনিট মাছ/মাংস ডুবিয়ে রাখলে শতকরা ১০০ ফরমালিন নষ্ট হয়ে যায়।
৬) শুটকি মাঝে প্রচুর ফরমালিন দেয়া হয় এখন। এই ব্যাপার থেকে মুক্তি পেতে শুটকি মাছ প্রথমে গরম পানিতে একঘণ্টা, তারপর স্বাভাবিক পানিতে আরও এক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। ফরমালিন মুক্ত হবার পাশাপাশি স্বাদও বাড়বে।

ফর্মালিন মুক্ত খাবার খান, সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন এই প্রত্যাশায় আজকের মত বিদায় নিচ্ছি।

কিভাবে ডাটা এন্ট্রি করে অনলাইনে আয় করা যায়





অনলাইনে ডাটা এন্ট্রির কাজ করে ইনকাম সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি। এই ডাটা এন্ট্রির কাজ আবার বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। যেমনঃ
ফর্ম ফিলআপ,
ইন্টারনেট রিসার্চ,
ইমেইল প্রসেসিং,
কপি-পেস্ট,
ক্যাপচা এন্ট্রি,
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট,
কপিরাইটার ইত্যাদি।

বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে ডাটা এন্ট্রির প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। আবার এখানে প্রতিযোগিতাও অনেক কারন পুরনো ফ্রিলান্সারদের টপকে কাজ পাওয়া নতুন ফ্রিলান্সারদের জন্য সোনার হরিণ হাতে পাওয়ার মতো।
তাই আপনি যদি প্রতিযোগিতা ছাড়া স্বাধীনভাবে কাজ করে কিছু আয় করতে চান তাহলে ক্যাপচা এন্ট্রি অন্যতম একটি প্লাটফর্ম। এখানে আপনাকে কাজের জন্য অন্যের সাথে প্রতিযোগিতায় নামতে হবে না। আপনি আপনার সময় সুযোগ মতো ফ্রি অ্যাকাউন্ট ওপেন করে স্বাধীনভাবে যখন খুশি তখন কাজ করে আয় করে নিতে পারবেন।
সবচেয়ে বড় কথা হলো এখানে কাজ করার জন্য আপনার অতিরিক্ত কোন দক্ষতার প্রয়োজন নেই। আপনি যদি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন এবং ছবিতে দেখানো শব্দ কিংবা নাম্বার ঠিক মতো এন্ট্রি করতে পারেন তাহলেই আপনি এখান থেকে আয় করতে পারবেন। যাই হোক ক্যাপচা এন্ট্রি কাজের জন্য বর্তমানে অনেকগুলো সাইট রয়েছে। আজকে আমি এসবের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিশ্বস্ত কয়েকটি সাইটের কথা আলোচনা করছি ।

মেগাটাইপার্স (MegaTypers):
মেগাটাইপার্স হলো ক্যাপচা এন্ট্রি কাজের জন্য সবচেয়ে ভালো ও বিশ্বস্ত একটি সাইট। এখানে প্রতি ১০০০ শব্দ টাইপের জন্য আপনাকে $০.৪৫ থেকে $১.৫ পর্যন্ত দেয়া হবে। একাউন্ড খোলার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

http://www.megatypers.com/

এখানে প্রবেশের পর Free Signup -এ ক্লিক করুন।

অতঃপর যে পেজ আসবে সেখানে প্রথমে আপনার সচল ইমেইল আড্রেস দিন।

পরের ঘরে আপনার ইচ্ছানুযায়ী পাসওয়ার্ড দিন।

তিন নং ঘরে আপনার নাম দিন।

Payment type -এ payza সিলেক্ট করতে পারেন। আবার আপনার অন্য একাউন্ড থাকলে তাও দিতে পারেন।

এবার Invitation Code দিন।
ছোটো বক্সটিতে টিক চিহ্ন দিন এবং ক্যাপচা টাইপ করে Register ক্লিক করুন। আপনার রেজিস্ট্রেশন এর কাজ শেষ।

এবার লগিন করুন, এবং উপরে দেখুন কাজের নমুনা দেয়া আছে । নিচের দিকে START WORK ক্লিক করুন দেখবেন কাজ শুরু হয়েছে।
এবার ক্যাপচা আসবে তা টাইপ করে Submit -এ ক্লিক করুন। এভাবে করতে থাকুন দেখবেন আপনার একাউন্ট এ ডলার জমা হচ্ছে। অ্যাকাউন্টে মিনিমাম $৩ জমা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন।

প্রোটাইপার্স (ProTypers):
এর ইউজার ইন্টারফেসও হুবহু মেগাটাইপার্সের মতো। এখানে প্রতি ১০০০ শব্দ টাইপের জন্য আপনাকে $০.৫০ থেকে $১ পর্যন্ত দেয়া হবে।
এটি পেপাল, পায়জা, বিটকয়েন, ওয়েবমানি, পারফেক্ট মানি এবং ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে পে করে থাকে। অ্যাকাউন্টে মিনিমাম $৩ জমা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন। এজন্য নিচের লিংক এ গিয়ে ফ্রি একাউন্ট খুলুন।
http://www.protypers.com


টুক্যাপচা (2Captcha): এটি ক্যাপচা এন্ট্রি কাজের জন্য অন্যতম একটি সাইট। এখানে প্রতি ১০০০ শব্দ টাইপের জন্য আপনি পাবেন $১।
একাউন্ড খোলার জন্য নিচের লিংক এ ক্লিক করুন

https://2captcha.com

এখানে প্রবেশ করার পর Register ক্লিক করুন।
অতঃপর প্রথমে আপনার সচল ইমেইল আড্রেস দিন।
দুই নং ঘরে আপনার ইচ্ছানুযায়ী পাসওয়ার্ড দিন।
তিন নং ঘরে আবার পাসওয়ার্ড দিন।

এবার ক্যাপচা টাইপ করে Register ক্লিক করুন।
নিচের বক্সটি চেক করে দিন এবং START -এ ক্লিক করুন।
তারপর আপনার কাজের ডাশবোর্ড আসবে।
এখানে Start Work ক্লিক করুন।
এবার ক্যাপচা আসবে তা সঠিকভাবে পুরন করুন তাহলে আপনার একাউন্ট এ ডলার জমা হবে।
আয়কৃত টাকা পেপাল,পায়জা এবং ওয়েবমানির মাধ্যমে পে করে থাকে। অ্যাকাউন্টে মিনিমাম $১ জমা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন।

কলতিবাবলো (KolotiBablo):
এটি বিশ্বের টপ ক্যাপচা এন্ট্রি সাইটগুলোর মধ্যে একটি।
প্রতি ১০০০ শব্দ টাইপের জন্য এখান থেকে আপনি পাবেন $০.৫০ থেকে $১ পর্যন্ত।
একাউন্ড খোলার জন্য নিচের লিংক এ ক্লিক করুন

http://kolotibablo.com/

এখন Start work ক্লিক করে যে পেজ আসবে সেই পেজের প্রথমে আপনার নাম দিন।
পরের বক্সে সচল ইমেইল আড্রেস, তারপর পাসওয়ার্ড, ক্যাপচা ইত্যাদি মানে যখন যেটা লাগে তা দিন। এবার রেজিস্টার ক্লিক করুন।
এবার আপনার প্রদত্ত ইমেইলের ইনবক্স চেক করুন। এখন লগিন নাম ও পাসওয়ার্ড কপি করুন এবং লগিন করুন।
এবার অর্থ আয় শুরু করুন লেখাতে ক্লিক করুন। দেখবেন ক্যাপচা আসবে তা সঠিকভাবে পুরন করুন আর ডলার জমা হবে।
টাকা উত্তোলনের জন্য আপনার অ্যাকাউন্টে মিনিমাম $১ জমা হলেই তুলতে পারবেন।

এভাবে নিজে নিজে প্রাকটিস করুন, অনেক কিছু শিখতে পারবেন।



কিভাবে চিরতরে মুছে ফেলবেন Twitter account





আজকে শেয়ার করবো এই টিপসটি। আমরা অনেক সময় সামাজিক মাধ্যমগুলোতে একাধিক একাউন্ট খুলে থাকি। কিন্তু পরবর্তিতে সব একাউন্ট চালানো সম্ভব হয় না। তখন তা ডিলিট বা ডিয়েক্টিভেট করার দরকার পড়ে। তাই আজকে দেখাবো কিভাবে টুইটার একাউন্ট মুছে ফেলা যায়।

* প্রথমে আপনি আপনার টুইটার একাউন্ট এ log in করুন।

* আপনার profile icon এ ক্লিক করুন (আপনার টুইটার একাউন্ট এর ছবি বা ছবির মত দেখতে এমন জায়গায়)।

* Drop-down menu থেকে Settings মেনু ক্লিক করুন।

* এবার scroll করে নিচের দিকে নামুন, Deactivate my account লেখা দেখতে পাবেন সবার শেষে।

* Account deactivation information ভালো ভাবে পড়ুন।

* অত:পর Deactivate লেখায় ক্লিক করুন।

* আপনার username এবং password লিখুন যেখানে যেটা চায়।

* সবশেষে Confirm করুন বা Ok করুন।

* ৩০ দিনের মধ্যে আপনি চাইলে আবার আপনার একাউন্ট এ লগ ইন করতে পারবেন।

* কিন্তু ৩০দিন পর আর একাউন্ট এ ঢুকতে পারবেন না।

আপনার টুইটার একাউন্ট চিরতরে মুছে ফেলা হবে।



কিভাবে facebook বন্ধুর পাসওয়ার্ড দেখবেন

আমরা অনেকেই UC Browser দিয়ে নেট ব্যাবহার করি।
মাঝে মাঝে আপনার বন্ধুও আপনার মোবাইল দিয়ে ফেসবুক চালায় ।
আপনি চাইলে তার পাসওয়ার্ড পেতে পারেন ।
কত মজা না ?!!!
তো আসুন শুরু করি ।
(১) প্রথমে আপনার UC Browser ওপেন করুন ।
(২) এবার অপশনে গিয়ে Settings দিয়ে Security তে দেখতে পাবেন login
record এ গিয়ে auto save করে দিন ।
এবার আপনার বন্ধু আপনার ফোনে ফেসবুক এ লগইন করে লগআউট করলেও আপনি www.
fb.com এ গিয়ে দেখুন বন্ধুর পাসওয়ার্ড আছে ।
কিন্তু সেটা দেখবেন কি করে ?
(৩) আপনি মাউস পয়েন্টার টা পাসওয়ার্ড ঘরে নিয়ে # চেপে 5 চাপুন ।
তাহলেই বন্ধুর পাসওয়ার্ড পাবেন ।
পোস্টটা ক্ষতির কাজে ব্যাবহার করবেন না আমি এ কথাটা বলব না করন আপনি একজন কে হ্যাক
করার জন্যই এই টিউন টি পড়ছেন ।
আমি জাস্ট একটা কথা বলতে চাই " কেউ যদি আপনার
ক্ষতি না করে তাহলে আপনি শুধু তার একাউন্ট হ্যাক কইরেন না "

বিকাশ থেকে যে কোন মোবাইলে ফ্লেক্সিলোড করুন অতি সহজে








আজকাল কমবেশি সবারই bkash একাউন্ট আছে। টাকা আদান প্রদান এর ক্ষেত্রে আমরা bkash ব্যবহার করছি। কিন্তু আমরা যদি bkash এর টাকা দিয়ে মোবাইল ফোন রিচার্জ করি, তাহলে কেমন হয় ? চলুন দেখি সেটা কিভাবে করবেন ?

* প্রথমে *247# ডায়াল করুন।
* এরপর ২য় অপশনটি (buy airtime) নির্বাচন করার জন্য reply চাপুন, অত:পর 2 চেপে Ok চাপুন।
* এবার যে সিমে ফ্লেক্সিলোড করবেন সেটার নাম যেমন -
1 Robi
2 Airtel
3 Banglalink
4 Grameenphone

নির্বাচন করার জন্য reply চেপে তার ক্রমিক নং চাপুন এবং Ok চাপুন।

* এবার আপনার সিমটি কোন ক্যাটাগরির তা নির্বাচন করুন, যেমন-
1 prepaid
2 postpaid
এজন্য আগের মত Reply চেপে 1/2 চেপে ok চাপুন।

* এখন যে নাম্বারে লোড দিবেন তা প্রবেশ করিয়ে Ok চাপুন।
* টাকার পরিমান প্রবেশ করান (কমপক্ষে ১০ টাকা) এবং Ok চাপুন।
* Confirm করতে আপনার পিন নং দিয়ে ok করুন।

একটু অপেক্ষা করুন, দেখুন টাকা চলে গেছে।
ধন্যবাদ সবাইকে।



রসুনের ১০টি উপকারিতা





রান্নাঘর থেকে রসুন ইতোমধ্যে জায়গা করে নিয়েছে ওষুধের দোকানে। এর কারণ হল, রসুনের রয়েছে অসাধারণ কিছু ঔষধিগুণ ।রসুন,পেঁয়াজ এবং অন্যান্য ঝাঁঝালো সবজি অনেক ক্ষেত্রেই বেশ উপকারী। ক্যান্সার গবেষকদের মতে রসুন ও পেঁয়াজ নিয়মিত খেলে পুরুষরা প্রষ্টেট ক্যান্সারহাত থেকে রেহাই পেতে পারে। চীন দেশের গবেষকরা এ ব্যাপারে আরো উচ্চকিত। তারা বলেন, যারা প্রত্যহ ১০ গ্রামের অধিক পরিমাণে রসুন, পেঁয়াজ বা অন্যান্য ঝাঁঝালো স্বাদের সবজি খেয়ে আসছেন, তাদের প্রষ্টেট ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি যারা প্রত্যহ ২ গ্রামের কম খাচ্ছেন তাদের অর্ধেক (৫০%)। ১০ গ্রাম পুর্ণ করতে ৩ কোয়া রসুন বা ১ চা-চামচ পেঁয়াজের কুচিখেতে হবে। এটি খুবই সহজ। কাচা রসূন খাওয়া সবচেয়ে উপকারী ।রান্না করা রসুন বা পেঁয়াজ খেলে তা কম উপকারী হবে-এরুপ কোনো তথ্য আমাদের হাতে এখন পর্যন্ত আসেনি।
রসুন শুধুমাত্র রান্নার কাজে লাগে এমনটি নয়। পেঁয়াজ গোত্রের এই খাদ্যটি ‘দুর্গন্ধযুক্ত গোলাপ’ নামে পরিচিত। বিভিন্ন রোগ দূরে রাখাসহ আরো বহু উপকারিতা লুকিয়ে রয়েছে রসুনে। এখানে জেনে নিন এমনই ১০টি দারুণ গুণের কথা

১)হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপকার : প্রতিদিন রসুনের একটি বা দুটি করে কোয়া খেলে তা স্বাস্থ্যকর হার্ট ও লিভার দেয়। এতে অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানও রয়েছে। এটি বিপাক ক্রিয়া সুষম করে।

২)কফ ও কাশি : যেকোনো বয়সে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী রসুন। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস কফ এবং সাধারণ সর্দির জন্য বিশেষ উপকারী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে সাম্প্রতিক গবেষণায়। প্রাকৃতিক কফ সিরাপ বানিয়ে নিন এভাবে- এক কাপ পানিতে এক কোয়া রসুন সেঁচে দিন এবং তা মিনিট পাঁচেক গরম করুন। এই পানিকে কিছুটা মিষ্টি করতে এক চামচ মধু দিয়ে নিন একং খেয়ে ফেলুন। এ ছাড়া তিন কোয়া রসুন কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। সর্দি-কাশি চলে যাবে।

৩)খেলোয়াড়ের পা : ছত্রাক একদম পছন্দ করে না রসুন। তাই খেলোয়াড়দের পায়ে যেমন ছত্রাক হয়, তেমনি আমাদের পায়েও ছত্রাক হয়। দুই বা তিন কোয়া রসুন নিয়ে পারিতে দিয়ে গরম করুন। তারপর একটি ফুটবাথে ওই পানি নিয়ে তাতে দুই পা ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে কয়েক দিন ধরে আধা ঘণ্টা করে ভিজিয়ে রাখলে ধীরে ধীরে উন্নতি হবে।

৪)কেটে গেলে জ্বালা-পোড়া কমাতে : রসুনে প্রদাহজনিত যন্ত্রণা কমানোর উপাদান রয়েছে। তাই কোথাও পুড়ে কালশিটে পড়লে বা কেটে গেলে যন্ত্রণা শুরু হলে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। দেখবেন যন্ত্রণা বেশ কমে এসেছে।

৫)চুলকানি উপশমে : ত্বকের যে সব স্থানে চুলকানি হয়েছে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান চুলকানি দূর করে দেবে।

৬)মশা দূরে রাখতে : আপনার ত্বকে যদি একটু রসুন ঘষে দেন, তবে আপনাকে নয় পাশের জনকে মশা কামড়াবে। এর গন্ধ মশার জন্য একটু বেশি তীব্র যা সে সহ্য করতে পারে না। এভাবে মশা যেখানে রয়েছে সেখানে রসুন কেটে রেখে দিতে পারেন।

৭)প্রাকৃতিক কীট-পতঙ্গ দমন : বাড়িতে বা আশপাশের বাজে কীট-পতঙ্গ দূর করতে বাড়িতেই ওষুধ বানাতে পারেন। যেকোনো দোকান থেকে তরল সাবান কিনুন। একটি গামলায় পানি গরম দিয়ে তাতে দুই মুঠো রসুন ছেড়ে দিন। বেশ কিছুক্ষণ গরম করে স্প্রে-বোতলে করে রসুনমিশ্রিত পানি নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ লিকুইড সাবান দিন। এবার স্প্রে করুন।

৮)জীবাণুমুক্তকরণ : একটি স্প্রে বোতল সাদা ভিনেগার দিয়ে পূরণ করুন। এতে তিন-চারটি রসুনের কোয়া কেটে দিন। কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে তা কাজের যেকোনো টেবিল বা আববাবের উপরিতলে স্প্রে করুন এবং মুছে ফেলুন। জীবাণুমুক্ত হয়ে যাবে।

৯)ফাটা কাঁচ জোড়া লাগাতে : কাঁচ বা চুলের সামান্য ফেটে যাওয়া অংশ ঠিক করতে আঠার কাজ করে রসুন। একটি রসুন থেঁতলে নিয়ে এর ঘন রস ফাটা অংশে দিলে তা আটকে গেছে বলেই মনে হবে। চুলে দিলে ফাটা উপরিভাগ দেখবেন মসৃণ হয়ে গেছে।

১০)ডি-আইসার : শীতের দেশে গাড়িতে রসুনের লবণ বেশ কাজের ডি-আইসার হিসেবে কাজ করে। তা ছাড়া রাস্তায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বরফ জমতে বাধা দেয় রসুনের লবণ।

রসুন এর ৩০ টি অসাধারন স্বাস্থ্য উপকারিতা




রসুন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে রান্নার বেশ উপকারী একটি অংশ। মাংস রান্না করা থেকে শুরু করে সবজি ভাজি কিংবা ভর্তা তৈরিতে রসুনের চাহিদা অনেক বেশি। আমাদের দেহে রসুন স্বাস্থ্য উপকারিতা নিয়ে দেশ-বিদেশে অনেক গবেষণা করা হয়েছে । এবং বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় রসুন ব্যাবহারের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। আজকে চলুন তাহলে জেনে নিই রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো।

১। অস্টিওপোরোসিস চিকিৎসায় সাহায্য করে।

২। দেহের কলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

৩। রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে।

৪। হাড়ের জয়েন্টের ব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।

৫। ট্রিটিং এবং ফ্লু ও উচ্চ শ্বাস নালীর সংক্রমন প্রতিরোধ করে।

৬। দেহে ব্যাকটেরিয়া বিস্তার প্রতিরোধ করে।

৭। যক্ষ্মা চিকিৎসায় সাহায্য করে।

৮। দেহে আঘাত বা আঘাত জনিত কারণে পুজ হলে তা সাড়াতে সাহায্য করে।

৯। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

১০। দেহের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

১১। কোলন ক্যানসার বিস্তারে বাধা প্রদান করে।

১২। পিত্ত থলির ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

১৩। স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

১৪। রেকটেল ক্যানসার প্রতিরোধরোধ করে।

১৫। প্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

১৬। খাদ্য হজমে সাহায্য করে।

১৭। ক্ষুধা বৃদ্ধি করে।

১৮। অন্ত্রের কৃমি ও প্যারাসাইট নিহত করে।

১৯। বাত চিকিৎসায় সাহায্য করে।

২০। ডায়াবেটিস চিকিৎসায় সাহায্য করে।

২১। দাঁতের ব্যথা জনিত সমস্যা দূর করে।

২২। ত্বকের ব্রন সমস্যা দূর করে।

২৩। ত্বকে ফুসকুড়ির জন্য দায়ী ভাইরাস দূর করতে সহায়তা করে।

২৪। ত্বকের নানা ধরণের সমস্যা সমাধান করে।

২৫। আমাদের দেহের ভেতরের নাড়ী সমূহকে শীতল রাখে।

২৬। রসুন হাঁপানি রোগের চিকিৎসায় খুব উপযোগী।

২৭। হুপিং কাশি সমস্যা প্রতিহত করে।

২৮। অনিদ্রা রোগে সাহায্য করে।

২৯। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৩০। ক্রনিক ব্রংকাইটিস দূর করে।



মধুর ১২টি জাদুকরি উপকারিতা





প্রাচীন কাল থেকেই ঔষধ হিসেবে মধু ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করে চাইনিজরা প্রতিদিন দুধ ও মধু মিশিয়ে সেটা রুটি দিয়ে খেতো। এটা তাদের একটি অভ্যাসে পরিণত হয়েছিলো। আবার কেউ কেউ হালকা গরম পানিতে মধু দিয়ে অথবা চায়ের সাথে মধু দিয়ে খেতো। এখনও এই অভ্যাস অনেক চাইনিজদের মধ্যেই দেখা যায়।
সকাল বেলা এক চামচ মধু আপনার দিনের শুরুটাকে মধুর মত মিষ্টি করে দিবে। শুধু তাই নয়, মধুর আছে অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্য উপকারিতা।

মধুর গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না। রূপ চর্চা থেকে শুরু করে রোগের ঔষধ তৈরীতে মধু ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আসুন জানা যাক ১ চামচ মধুর উপকরীতা সম্বন্ধে-

১)মধুতে রয়েছে হিউম্যাকটেন্ট নামে এক ধরনের যৌগ। যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য কাজ করে। এ যৈগটি ত্বককে নমনীয় করতেও সাহায্য করে।যার জন্য বার্ধ্যকের হাত তেকে ও অনেকটা রেহাই পায় ত্বক। প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু চায়ের সাথে খেলে উপকার আছে। ত্বকের জন্য প্রতিদিন ১ চামচ মধু ব্যবহার করতে পারেন। মধু ত্বকের মৃত কোষ দুর করে ত্বককে করে আরো মসৃণ।
২)মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান আছে যা ক্ষত, পোড়া ও কাটা জায়গায় ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এই জন্য কাটা, ক্ষত ও পুড়ে যাওয়া জায়গায় চিকিৎসার জন্য মধু ব্যবহার করা হয়। মধু ব্যবহারের ফলে ক্ষত তাড়াতাড়ি সেরে যায় এবং ক্ষত স্থান মসৃণ করে দেয়।
৩)মধুতে অ্যান্টিফাঙ্গাল নামক আরএকটি উপাদান আছে যা ছত্রাক ও অন্যান্য কারনে ক্ষতিগ্রস্থ ত্বককে ঠিক করে ও নতুন ত্বক গঠনে ভূমিকা রাখে। ত্বকে চর্মরোগের জন্য ক্ষত স্থানে নিয়মিত মধু লাগান দেখবেন খুব দ্রুত নিরাময় হবে।
৪)মধুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহ আছে । এটি সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির ত্ককে রক্ষা করে। মধু একটি প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন। ১ চামচ মধুর সাথে হালকা পানি মিশিয়ে রোদে পোড়া স্থানে লাগালে রোদে পোড়া দাড় দূর হবে।
৫)মধু শরীরের শক্মতি সরবরাহ করে। কারণ মধুতে রয়েছে শুক্ধুত বর্তেধক গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ এবং শর্করা। প্রতিদিন সকালে ১ চামচ মধু খান, দেকবেন আপনার দেহের পেশীর ক্লান্তি দূর হবেও আপনাকে রাখবে এনার্জিতে ভরপুর।
৬)প্রতিদিন ১ গ্লাস পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের ভারসাম্য বজায় থাকবে।
৭) ঠোট আকর্মষনীর ও নমনীয় করতে রাতে ঘুমানোর আগে ঠোটে মধু লাগান। মধু ঠোঁটের ওপরের শুষ্ক ত্বক ও কালচে ভাব দূর করে ঠোঁটকে নরম ও গোলাপি করে তোলে।
৮)মধুর ভিটামিন B1, B2, B3, B4, B6, আয়োডিন(I), দেহে এইচডিএল (ভালো) কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
৯)চায়ের সাথে বা হালকা গরম পানির সাথে মদু মিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
১০)প্রতিদিন মধু খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ফলে সহজে অসুখ বিসুখ ও জীবাণুর সংক্রমণ হয় না।
১১)মধু হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।। প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে আমাদের হজম শক্তি বাড়ে ও ফলে খাবারের ক্যালোরি দ্রুত ক্ষয় হয়।
১২) প্রতিদিন এক চামচ আদার রসের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন। কুশকি দূর হবে।

সুস্থতা ও যৌবন ধরে রাখতে গাজরের গুনাগুন





গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। এই বিটা ক্যারোটিন শিশু থেকে বৃদ্ধ—সবার চোখের পুষ্টি জোগায়, চোখের স্নায়ুকে করে শক্তিশালী। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত কচি গাজর খায়, তাদের চোখের অসুখ হয় তুলনামূলক কম। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে গাজরের গুরুত্ব অনেক।


*গাজরের রস দেহে চর্বির মাত্রা কমায়। তাই ওজন কমাতে চান এমন ব্যক্তিরা কচি গাজর, কাঁচা পেপে, কচি বাঁধাকপির টুকরা খেতে পারেন ভাত, আলু, রুটির পরিবর্তে। গাজর রক্তের প্রধান উপাদান আরবিসিকে দীর্ঘজীবী করে। এতে রক্তে বেড়ে যায় হিমোগ্লোবিনের মাত্রা। রক্ত বাড়াতে হলে তাই প্রতিদিন অন্তত একটি কচি গাজর খান।

*শরীরের যেসব কোলেস্টেরল রক্তের মধ্যে মিশে রক্তে জমাট বেঁধে যায়, হূৎপিণ্ড থেকে রক্ত সারা শরীরে পৌঁছাতে বাধা তৈরি করে, সেসব কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায় গাজর। আর কিছু কোলেস্টেরল বা চর্বি রয়েছে, যা ত্বকে কোলেস্টেরলের বা লাইপোপ্রোটিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

*যেকোনো বড় অস্ত্রোপচারের পর রক্তের ঘাটতি হয়। এই ঘাটতি পূরণ করবে গাজর। মানুষের মেধাশক্তি বাড়ানোর জন্য কাজ করে গাজর। মস্তিষ্কের স্নায়ুগুলোকে করে দ্বিগুণ কর্মক্ষম। তাই গাজর হোক আপনার বন্ধু।

*নতুন দাঁত বের হয়েছে বা সবজি দিয়ে খিচুড়ি খেতে পারে, এমন শিশুদের জন্য গাজর দিয়ে তৈরি খিচুড়ি যথেষ্ট উপকারী। গাজর খেলে দাঁতের মাড়ির দুর্বলতা কমে, খাবার হজম হয় ভালোভাবে। কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশজাতীয় উপাদান। এই উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

*ন্যাচারাল অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পরিমাণ গাজরে অনেক বেশি, যা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। এতে খনিজ লবণও রয়েছে পর্যাপ্ত হারে, যা মানুষের হাড়, দাঁত, নখ, চুলের জন্য বয়ে আনে সুফল। শর্করা বা কার্বোহাইড্রেটও এর উপাদান। তাই গাজর বেশি মিষ্টি হলে কিডনি রোগে আক্রান্ত, অতিরিক্ত মোটা ব্যক্তি ও ডায়াবেটিসের রোগীরা গাজর খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিন। মাটির নিচে জন্মানোর জন্য এতে শর্করার পরিমাণ থাকে বেশি, ডায়াবেটিসের রোগীরা গাজরের পরিমাণ কমিয়ে সালাদে বাড়িয়ে দিন শসার পরিমাণ।

*মায়ের দুধের পরিবর্তে কৌটার দুধ খায়, এমন শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হয় বেশি। এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দেবে গাজরের খিচুড়ি। শিশু গাজরের খিচুড়ি না খেলে দিতে পারেন গাজরের হালুয়া। গাজরের হালুয়া শিশুদের বুদ্ধি বিকাশে সাহায্য করে। কারণ, চিনি থাকে হালুয়ায়। চিনি মানে গ্লুকোজ, যা মস্তিষ্কের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে।

*লিভার সুস্থ রাখে :
গাজর একটি ডেটক্স খাদ্য হিসেবে পরিচিত। ডেটক্স খাদ্য সমূহ লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। গাজর লিভারকে পরিস্কার করে। লিভারঘটিত সকল ধরনের রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে। গাজর লিভারে জমে থাকা মেদ দূর করতে সব থেকে কার্যকরী একটি ওষুধ।

*চোখের সুরক্ষায় গাজর :
গাজর ভিটামিন এ তে সমৃদ্ধ। ভিটামিন এ চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। এছাড়াও গাজরের বিটা ক্যারোটিন লিভারে ভিটামিন এ তে পরিনত হয় যা সরাসরি রেটিনাতে পৌছায়। তারপর এই ভিটামিন এ রেটিনা থেকে রডোপ্‌সিনে এ যায়। রডোপ্‌সিনে একটি হালকা বেগুনি রঙের পিগমেনট যা রাতেরবেলার দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। সুতরাং গাজর রাতকানা রোগ থেকে আমাদের দূরে রাখে।

*দাঁতের সুরক্ষায় গাজর :
দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষায় গাজরের গুরুত্ব অনেক বেশি। গাজর খেলে দাঁত পরিষ্কার হয়। দাঁতে জমে থাকা প্লাক দূর হয়। ডাক্তাররা বলেন গাজর খাওয়ার সময় আমাদের মুখে ‘সিলভা’ নামক একটি যৌগের নিঃসরণ ঘটে। সিলভা মুখে অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখে যা দাঁতের ক্ষয়ের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। প্রতিদিন একটি করে গাজর খেলে মাড়ি ও দাঁতের সমস্যা দূর করে।

*চেহারার বয়সের ছাপ দূর করে :
গাজরে বিদ্যমান বিটা ক্যারোটিন ত্বকের ক্ষতি পূরণ করতে সাহায্য করে। বিটা ক্যারোটিন খুব ভালো একটি অ্যান্টি এইজিং এর উপাদান যা মুখের বয়সজনিত দাগ ও রিঙ্কেল দূর করে। গাজর খেলে মুখে বয়সের ছাপ ধীরগতিতে আসে। গবেষকরা বলেন সপ্তাহে ৬টি গাজর চেহারার বয়সের ছাপ দূর করে ।

*ক্যান্সার প্রতিরোধক :
গবেষকরা আবিষ্কার করেন গাজর ফুসফুসের ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। ফ্যালকারিওনল ও ফ্যালকারিনডিওল দুটি ক্যান্সার প্রতিরোধী যৌগ, যারা দেহে ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি করতে বাধা প্রদান করে। গাজরে এই দুটি যৌগ প্রাকৃতিক ভাবে উৎপাদন হয়। গাজর খেলে দেহ ভেতর ত্থেকে নিজেকে ক্যান্সার বিরোধী করে গড়ে উঠতে সহায়তা করে। এছাড়াও গাজর চামড়ার ক্যান্সারও প্রতিরোধ করে। গবেষকদের মতে যারা নিয়মিত গাজর খান তাদের প্রায় ৭০% মানুষ চামড়ার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে বেঁচে যান।

জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা কি কি





অসাধার ঔষধিগুনে পরিপূর্ণ ও পুষ্টিগুণে সমৃ্দ্ধ খেজুরের উপকারিতা ও গুনাগুন অনেক। এছাড়াও রয়েছে ক্যানসার প্রতিরোধক, শুক্রাণু বৃদ্ধির উপায় এর মত ক্ষমতা ও মারণ রোগকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা৷ তাই আপনাদের জন্য রইল খেজুরের কিছু আজানা তথ্য৷
খেজুরের চেয়ে আর কোন উত্তম জিনিষ থাকলে আল্লাহ তা’আলা মরিয়াম (আঃ) কে ঈসা (আঃ) এর জন্মের পর তাই খাওয়াতেন। কুরআনে কারীমের সূরা মরইয়মে আল্লাহ তা’আলা হযরত মরইয়ম (আঃ) কে নির্দেশ দিয়েছেন যে, খেজুরের ডাল ধরে নাড়া দাও, তুমি তরতাজা সুপক্ক খেজুর পেয়ে যাবে। এতে প্রমাণিত হয় যে, প্রসূতির জন্য খেজুরের চেয়ে উত্তম খাবার দ্বিতীয়টি আর নেই। হাকীমগন লিখেছেন, খেজুর খেলে নেফাসের রক্ত যদ্বারা দেহের ভিতরের আবর্জনা বের হয়ে যায় -তা অধিক পরিমানে নির্গত হয় এবং স্ত্রীর স্বভাবে উত্তাপ সৃষ্টি হয় ও দৈনিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। খেজুর দেহের শিরা কোমল করে এবং প্রসবের ফলে শিরায় খিচুনির ফলে “আকটান পেইন” নামক যে ব্যাথা সৃষ্টি হয় তা দূর করে।

•প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরে ২৭৭ কিলোক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায়৷ এতে শর্করা ৭৪,৯৭ গ্রাম, প্রোটিন ১.৮১ গ্রাম, কোলেস্টেরল ০.০০ গ্রাম ও ৬.৭ গ্রাম ফাইবার রয়েছে৷ এছাড়াও এতে প্রতুর পরিমাণে ভিডামিন এ, সি, কে, সোডিয়াম, কপার, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, ফসফরাস, থায়ামিন, নিয়াসিন, রিবোফ্ল্যাভিন, বিটা-ক্যারোটিনসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর উপাদান রয়েছে৷ তবে শুকনো খেজুরের ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়৷
•খেজুরে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি ও ফাইবার৷ গবেষণায় দেখা গেছে খেজুরে ক্যানসার প্রতিরোধ করার উপাদান রয়েছে৷ অন্ত্রের ক্যানসার নিরাময়ে এটি খুবই উপকারি৷ নিয়মিত খেজুর খেলে ক্যানসারের সম্ভবনাও অনেকটাই কমে যায়৷
•খেজুর প্রসব যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে৷ এটি জরায়ুর মাংসপেশি দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে তাড়াতাড়ি প্রসব হতে সাহায্য করে৷ এছাড়াও এই ফল প্রসব পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়৷
•খেজুর হৃদয়ের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ও রক্ত পরিশোধন করে৷ এটি হৃদপিন্ডের সংকোচন প্রসারণ সঠিক রাখে৷ তাই হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীর জন্য খেজুর ভীষণ উপকারি৷
•খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ বর্তমান৷ ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে৷ রাতকানা রোগ প্রতিরোধেও খেজুর অত্যন্ত কার্যকর৷
•দীর্ঘ সময় পেট খালি থাকলে শরীরে প্রচুর গ্লুকোজের প্রযোজন হয়৷ খেজুরে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ থাকায় এই ঘাটতি পূরণ হয়৷ এছাড়াও খেজুর শরীরে রক্ত উৎপাদন করতে সাহায্য করে৷
•ক্যালসিয়াম গাড় গঠনে সাহায্য করে৷ খেজুরে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম রয়েছে৷ এর ফলে এটি হাড় মজবুত করে ও হাড়ক্ষয়ের হাত থেকে মুক্ত রাখে৷
•এছাড়াও খেজুর হজমবর্ধক, পাকস্থলী ও যকৃতের শক্তি বাড়ায়, যৌনশক্তি বাড়ায়, মুখে রুচি আনে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও পেটের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়৷ খেজুরের বীজ রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে৷
•এছাড়াও খেজুর ফুলের পরাগরেণু পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করে শুক্রাণু বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে৷

কিভাবে পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত ফোল্ডার বানাতে হয়

আজ আমি শেয়ার করব কিভাবে পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত ফোল্ডার বানাতে হয়

প্রথমে নোটপ্যাড খুলুন , তারপর নিচের কোড কপি করে পেস্ট করুন। অতঃপর file থেকে save as ক্লিক করুন এবং name এর ঘরে Lock.bat লিখুন। এবার save করুন
এখন save করা ফাইলটি ক্লিক করলে password চাবে । password দিয়ে enter চাপুন । my folder নামে একটি folder খুলবে । লক করার সময় Lock ফাইলটি ক্লিক করুন এবং y চেপে enter চাপুন । ব্যাস my folder অদৃশ্য হয়ে যাবে ।


cls
@ECHO OFF
title trickytrickzz.com । এখন save করা
if EXIST "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" goto UNLOCK
if NOT EXIST MyFolder goto MDMyFolder
:CONFIRM
echo Are you sure to lock this folder? (Y/N)
set/p "cho=>"
if %cho%==Y goto LOCK
if %cho%==y goto LOCK
if %cho%==n goto END
if %cho%==N goto END
echo Invalid choice.
goto CONFIRM
:LOCK
ren MyFolder "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
attrib +h +s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
echo Folder locked
goto End
:UNLOCK
echo Enter password to Unlock Your Secure Folder
set/p "pass=>"
if NOT %pass%==আপনার পাসওয়ার্ড goto FAIL
attrib -h -s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
ren "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" MyFolder
echo Folder Unlocked successfully
goto End
:FAIL
echo Invalid password
goto end
:MDMyFolder
md MyFolder
echo MyFolder created successfully
goto End
:End

কিভাবে পেটের মেদ ও অতিরিক্ত ওজন কমাবেন




পেটের মেদ আমাদের অনেকের জন্যই অনেক বড় একটা সমস্যা। এই মেদ যেমন আমাদের শরীরের জন্য যেমন ক্ষতিকর, ঠিক তেমনই আমাদের শারীরিক আক্রিতির জন্য অসুন্দর ।
পেটের মেদ লিভার, কিডনি ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সাথে লেগে জমে থাকে, যা অনেক সময় প্রাণঘাতি হয়ে দেখা দিতে পারে। পেটের মেদের সাথে হার্টের সমস্যা থেকে শুরু করে ডায়াবেটিস ও অন্যান্য সমস্যার জোরালো সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়।

কিছু কৌশল জানা থাকলে আর প্রতিদিনকার কিছু সহজ অভ্যাসের মাধ্যমে কমিয়ে ফেলতে পারবেন আপনার পেটের চর্বি। জেনে নিন ৮ টি সহজ উপায়। ব্যায়াম না করে দ্রুত ভুঁড়ি কমাবার সহজ উপায় এর থেকে আর কিছু হতেই পারে না।

Neobux থেকে আয় করতে যে বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে








Neobux এ Registration করলে Neobux আপনাকে আপনার স্তর (Level) হিসাবে কিছু সুবিধা দেবে। যেমন:

No#1 Member Ship Facility
No#2 Referral facility.

Member Ship Facility পাঁচ ধরনেরঃ
যেমন:
No#1 Sandard Membership
No#2 Golden Membership
No#3 Emerald & Sapphire
No#4 Platinum & Diamond and
No#5 Ultimate Membership Facility,

স্তরভেদে সবার Facility ভিন্ন, প্রথমে কিছুটা বোঝা যাবে, পরে কাজ শুরু করলে ধিরে ধিরে সব system সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা হয়ে যাবে।

নিচে Sandard Membership ও Golden Membership এর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া হয়েছে।

Sandard Member Ship: রেজিস্ট্রেশন করলেই যে কেউ Sandard Member হবে, এখানে Maximum ৩০ জন Direct referral Link যুক্ত করতে পারবে এবং Maximum 300 Rentade Referral Link ভাড়া নিতে পারবে।

Golden Member Ship: Sandard Member Upgrade করলে Golden Member ship পাওয়া যাবে। Golden Member হতে $90.00 লাগবে ১ বছর এর জন্য। Upgrade করলে Direct referral and Rent referrals লিমিট বেড়ে যাবে। এক সাথে 2000 Rented Referral Link ভাড়া নিতে পারবে এবং সব চে বড় কথা ক্লিক এর value বেড়ে $0.001 এর পরিবর্তে$0.01 হবে।


অনলাইনে আয় করতে গেলে যেসব নীতিমালা আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে।

১) আপনাকে প্রতিদিন অবশ্যই হলুদ Fixed advertisement গুলো ক্লিক করতে হবে। দৈনিক ৪ টা করে এই ধরনের অ্যাড পাবেন।আগে এই ধরনের অ্যাড ক্লিক করে নিয়ে তারপর অন্য অ্যাড ক্লিক করবেন। তা না হলে রেফারালের ইনকাম পাবেন না।

২) একটি কম্পিউটার অথাৎ একটি আইপি এড্রেস থেকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলুন। একাধিক অ্যাকাউন্ট খুললেআপনার ২ টি অ্যাকাউন্ট-ই বাতিল হয়ে যাবে।

৩) আপনি নিওবাক্সের মেম্বার হয়ে কমপক্ষে ১৫ দিন এবং১০০ অ্যাড না দেখা পর্যন্ত কোন direct referrals করতে পারবেন না।

৪) Neobux-এ মিনিমাম পে আউট হচ্ছে ২$। অথাৎ ২$ হলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। Neobux এ পেমেন্ট রিকুয়েস্ট পাঠানোর ৪৮ ঘন্টার মধ্যে আপনার টাকা পেয়ে যাবেন।

৫) এক সাথে অনেক অ্যাড এ ক্লিক করবেন না। একটি অ্যাড দেখা সম্পূর্ণ হলে আরেকটিতে ক্লিক করবেন নয়তো আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিবে।

৬) একটা পিসি তে একটা অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করাই উত্তম, তবে আপনি যদি মাঝে মাঝে মোবাইল থেকে ক্লিক করেন, সমস্যা নেই, কিন্তু ওই মোবাইলে যেন আবার অন্য কেউ না লগ ইন করে এবং অন্য কারো আইডি তে ঢুকবেন ও না।

৭) সেই সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল প্রতিদিন যদি কাজ নাও করেন অন্তত দুই দিনে একবার আইডিতে লগইন করবেন কারন ৪-৫ দিন ইন অ্যাক্টিভ থাকলে নিওবাক্স অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দেয়।




জেনে নিন Neobux এ আয় বৃদ্ধি করার টিপস





সকল পিটিসি সাইটের আয় বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম হল Refferral। অনেকে শুধু রেফারাল দিয়েই মাসে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকেন। আর আজকে নিওবাক্সের রেফারেল নিয়ে আলোচনা করব।

Neobux এর Refferral দুই ধরণেরঃ
ক) Direct Refferral(সক্রিয় রেফারাল) খ) Rented Refferral(ভাড়া রেফারাল)

আয় বৃদ্ধির টিপস:
ক)Direct Refferral (সক্রিয় রেফারাল):
যে রেফারাল আপনার রেফার লিঙ্কে ক্লিক করে Sign up করবে সেই আপনার Direct Refferral.

ধরি আপনি বিভিন্ন ব্লগ/ওয়েব সাইট/ফেইসবুকে টিউনের মাধ্যমে ৩০ জন অ্যাক্টিভ Direct Refferral যোগাড় করেছ্বেন। তাহলে আপনার প্রতিদিন আয় হবে-৩০ জন অ্যাক্টিভ রেফারাল ১ দিনে ৩০ টী অ্যাড দেখে(৩০*১*৩০) = ০.৯০০$
আপনি নিজে ১ দিনে ৩০ টা অ্যাড দেখেন (৩০*১) = .০৩০$
সুতরাং আপনার প্রতিদিনের মোট আয়= ০.৯৩০$
তাহলে আপনার মাসিক আয় হবে ( .৯৩০$*৩০) = ২৭.৯$ (প্রায় ২৮ ডলার) শুধু মাত্র Direct Refferral থেকে।

খ)Rented Refferral (ভাড়া রেফারাল):

Rented Refferral (ভাড়া রেফারাল) মানে হল যাদের কোন upline নাই তাদের বিক্রি করে দেয় Neobux। আপনি ১ মাস থেকে শুরু করে ২৪০ দিনের জন্য Rented Refferral কিনতে পারবেন। ১ মাসের জন্য দিতে হবে ২০সেন্ট প্রতি RR(Rented Refferral)।
যদি RR প্রতিদিন কাজ করে তবে ১.২০$ আয় করতে পারবেন ১ মাসে per RR থেকে। যদি মনে করেন কোনও RR ক্লিক করছে না সেক্ষেত্রে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করতে পারবেন। মানে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করলে ঐ RR পালটিয়ে আরেকটি RR দিয়ে দেবে।

Neobux এ যেহেতু ১৫ দিন কাজ না করা পর্যন্ত RR কিনতে দেয় না। তাই সেই সময়ে আপনি প্রতিদিন Neobux এর অ্যাড গুলো ক্লিক করুন এবং .৬০ সেন্ট হওয়ার পর আপনি ঐ টাকা দিয়ে ৩ টা RR কিনুন। আপনার ৩ টা রেফারালের কারনে ১৫-১৮ দিনেই আবার ১$ ইনকাম করবেন। ঐ ১$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন। ৮টি RR এর কারনে ৮দিনেই আবার ১$ ইনকাম করবেন। ঐ টাকা না তুলে(withdraw না করে) ১$ দিয়ে আবার ৫ টি RR কিনবেন। এভাবে ১ মাস RR কিনতে থাকলে যখন ৫০ টি RR হয়ে যাবে তখন RR কিনা স্টপ করবেন।
এখন ২০ দিনেই আপনার আয় ২০$ হয়ে যাবে। এখন ২০$ দিয়ে ১০০ RR কিনুন। এখন ২০ দিন পর আবার ৩০$ জমা হবে আপনার অ্যাকাউন্ট এ। ঐ ৩০$ দিয়ে আবার ১৫০ RR কিনুন। সুতরাং এখন আপনার টোটাল ৩০০ RR আছে। (এই কিনা কাটি করতে কিন্তু ৩-৪ মাস পার হয়ে গেছে।
যদি ৩০০ RR কাজ করে তবে মাসে ১৮০$ ইনকাম করতে পারবেন। আর এই ৩০০ RR extend করতে মাসে লাগবে ৬০$। আসলে সব RR সব দিনে কাজ করে না। যাই হোক ধরে নিলাম ২০০ RR প্রতিদিন কাজ করে তাহলেও আপনি মাস শেষে ১২০$ ইনকাম করতে পারবেন। ৬০$ হল আপনার ৩০০ RR এর ভাড়া বা extend করার খরচ। বাকি ৬০$ বা ৪৮০০(প্রায় ৫০০০ টাকা) আপনার মাসের ইনকাম।


Neobux কি? কিভাবে Neobux থেকে আয় করবেন







Neobux হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সম্ভবত সেরা PTC সাইট। প্রতিদিন হাজার হাজার লোক এখানে Join করছে। আপনি যদি এখনো NeoBux এ অ্যাকাউন্ট না করে থাকেন। তাহলে আর ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ে তারপর Signup করুন।

কিভাবে NeoBux এ সঠিক ভাবে আয় করা যায়?

আপনি গুগল এ সার্চ করলে NeoBux সম্পর্কে অনেক লেখা পাবেন। অনেক রিভিউ পাবেন। তবে NeoBux এ কাজ করে টাকা আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি গাইড লাইন মেনে কাজ করতে হবে। নির্দিষ্ট লক্ষ নিয়ে ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে।

ধাপ ১: শুরু করা।
কিভাবে আপনি NeoBux থেকে টাকা আয় করবেন?
NeoBux থেকে আয়ের তিনটি পদ্ধতি আছে:
১. আপনার ব্যক্তিগত কাজ (Viewing Ads, Doing Mini Jobs) থেকে আয়,
২. RR(Rented Referrals)থেকে আপনাকে দেওয়া কমিশন,
৩. DR(Direct Referrals)থেকে আপনাকে দেওয়া কমিশন ধাপ।


আপনি নিয়ম মেনে কাজ করলে এবং লক্ষ নিয়ে কাজ করলে আপনি প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে সময় ব্যয় করে প্রতি মাসে কমপক্ষে ৩০০-৪০০ ডলার আয় করতে পারবেন। অবশ্য এটি রাতারাতি হবে না। এর জন্য অনেক ধর্য্যের প্রয়োজন।

ধাপ ২: প্রথম দুই সপ্তাহ (একটি টার্গেট পুরন করতে হবে) আমার মতে, প্রথম দুই সপ্তাহ হল সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়। সঠিক নিয়ম জানার অভাবে এই সময়ের মধ্যে অনেকেই কাজ ছেড়ে দিবে। কিন্তু আপনি যদি কাজ চালিয়ে জান তবে আমি আপনাকে ১০০% নিশ্চয়তা দিতে পারি আপনি সফল হবেন-ই।

প্রথম ১৫ দিনে, আপনি RRS কিনতে পারবেন না, তাই আপনার লক্ষ থাকবে প্রতিদিন একই সময় Ads গুলো Click করা। এবং আপনার প্রথম $ 0.60 আয় করা। যাতে আপনি এই টাকা দিয়ে RR কিনতে পারেন।আপনি প্রথম ২ সপ্তাহেই অনেক টাকা আয় করতে পারবেন না।
15 Days * Approx. $0.04 / Day = $0.60
১ম লক্ষ – $ 0.60 উপার্জন করুন।আপনি Mini Job করে এক বা দুই দিনের মধ্যে ১ম লক্ষে পৌঁছতে পারবেন। কিন্তু RR কিনতে আপনাকে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে এবং কমপক্ষে ১০০টি Ads View করতে হবে। আপনি চাইলে অল্প পরিমান ইনভেস্ট করতে পারেন। কিন্তু আপনাকে NeoBux এর আসল মজা নিতে ১৫ দিন অপেক্ষা করতেই হবে।

ধাপ ৩: প্রথম RR(Rented Referrals) কেনা (৪টি টার্গেট পুরন করতে হবে):
অভিনন্দন, আপনি এখন কিন্ডারগার্টেন থেকে প্রাথমিক এ উত্তীর্ণ হয়েছেন।
হ্যাঁ অবশ্যই এটি বেশ ধর্য্যের ব্যাপার। অনেক মানুষ এই ১৫ দিনের আগেই নিরাশ হয়ে ফিরে যায়। কিন্তু আসল মজা এখন শুরু। চিন্তা করবেন না আপনি খুব ভাল ভাবেই আগাচ্ছেন। একটু থামুন।

শর্তাবলী: “ফ্রী মেম্বার হিসেবে আপনাকে সব থেকে নিচের হলুদ রঙের ৪টি অ্যাড অবশ্যই প্রতিদিন ক্লিক করতে হবে অন্যথায় আপনার RR থেকে কমিশন পাবেন না।

টার্গেট ১)
0.60$ দিয়ে তিনটি রেফার কিনুন ।
Rent 3 referrals by clicking the “Referrals button on your account home page.

টার্গেট ২)
Turn on “AutoPay” within the Referrals > Rented menu.

আপনি যদি Autopay চালু রাখেন তাহলে আপনাকে আপনার RR গুলো রিনিউ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। তাছাড়া Autopay চালু রাখলে Neobux এর নিয়ম অনুযায়ী আপনি RR রিনিউ এর উপর নির্দিষ্ট পরিমান ডিস্কাউন্ট পাবেন।যদি আপনার RR গুলো নিয়মিত কাজ করে তাহলে আপনি পাবেন।
3 RR * 4 RR-Clicks At $0.005 Each =$0.06 / day
আপনার ক্লিক Approx $0.04 / Day
আপনার মোট আয় $0.10 / Day
আরো এক সপ্তাহের মধ্যে আপনি আরো ৩টি রেফারেল কিনতে পারবেন এবং তখন আপনার প্রতিদিন আয় দাঁড়াবে $ 0.16 ।

পরের সপ্তাহে আপনি আরো ৫টি রেফারেল কিনতে পারবেন এবং আয় দাঁড়াবে $ 0.26 প্রতিদিন (এখন আপনার ১১ RRS রয়েছে)। এক সপ্তাহ পরে আপনি আরো ১০টি রেফারেল কিনতে পারবেন এবং আয় দাঁড়াবে $ 0.46 প্রতিদিন (এখন আপনার ২১ RRS রয়েছে)।

৪র্থ সপ্তাহ শেষে আপনার আরও ১৯ জন RRs কেনার মত Balance আপনার অ্যাকাউন্ট এ থাকবে। এখন আপনার মোট RRs থাকবে ৪০টি এবং প্রতিদিন আয় হবে $ 0.84।
এভাবে চলতেই থাকবে …
আপনি প্রতিদিন আপনাকে দেওয়া অ্যাড গুলো ভিউ করেন যাতে পরের দিন আপনি আপনার ক্রয় করা রেফারেল থেকে টাকা আয় করতে পারেন।

টার্গেট ৩)
৩০০জন RRs না হওয়া পর্যন্ত এভাবে চালিয়ে যান। হ্যাঁ এটা একটু সময় সাপেক্ষ কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনি একটি নতুন ব্যবসা শুরু করেছেন তবে শূন্য মূলধন দিয়ে। আবার আপনি যতো রেফারেল কিনছেন আপনার উপার্জন ততো তারাতারি বাড়ছে। আপনি চাইলেই যেকোনো সময় আপনার টাকা Withdraw করতে পারেন তবে আমার মতে লক্ষ পুরন না হওয়া পর্যন্ত টাকা না উত্তলন করাই ভাল। লক্ষ করুন, এখন আপনার আয় 300 RR * 4 RR-Clicks At $0.005 Per Click = $6/Day।

টার্গেট ৪)
$90 আয় করা। ৩০০টি RR হওয়ার পর আপনি রেফারেল কেনা বন্ধ করুন এবং টাকা জমাতে থাকুন। যখন আপনার ৩০০টি RR রয়েছে তখন আপনার $90 করতে সময় লাগবে মাত্র ২ সপ্তাহ।

ধাপ ৪: “গোল্ড মেম্বার হওয়া!”
আপনি এখন রেফারেল ক্রয় বন্ধ করে গোল্ড মেম্বার হওয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
কেন গোল্ড মেম্বার হবেন? কারন, গোল্ড মেম্বার হলে আপনার সব ধরনের আয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
লক্ষ করুন Here is your income before Golden–300 RRs * 4 RR-clicks at $0.005 per click = $6.00 per day (plus DR-clicks and your personal clicks)
Here is your income after you go Golden–300 RRs * 4 RR-clicks at $0.01 per click= $12.00 per day (plus DR-clicks and your personal clicks)
তো কি ব্যাপার ভাই । আপনার এতো ওয়েট আছে তো । যদি থাকে তাহলে এখনি সাইন আপ করুন। আপনি যদি আপনার সাফল্যের বাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকেন তবে আপনি অবশ্যই সাফল্য অর্জন করতে পারবেন।
এই গাইড টি যদি আপনার জীবনে সামান্য উপকার হয় তাহলে আমার লেখা সার্থক হবে।