তথ্য ও প্রযুক্তির মশাল জ্বলে উঠুক হাতে হাতে

জেনে নিন স্বামী স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ একই হলে সমস্যা হবে কি না ?






স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন হওয়া উচিত সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার আগে প্রথমে আমাদের ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কে কিছু কথা জানা দরকার। প্রধানত রক্তের গ্রুপকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা -

১) ABO system (A, B, AB & O),
২) Rh factor ৷ এটি আবার দুই ধরনের ৷ যথা-
i) Rh positive(+ve)
ii) Rh negative(-ve)

এবার জেনে নেয়া যাক, যদি এক গ্রুপের রক্ত অন্য কারো শরীরে দেয়া হয় তাহলে কী হবে?

যখন কোনো Rh নেগেটিভ গ্রুপের কোন ব্যক্তির শরীরে Rh পজেটিভ গ্রুপের রক্ত দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারণত কিছু হবে না। কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে এন্টিবডি তৈরি হবে ৷ ফলে পরবর্তীতে যদি কখনো রোগী আবার পজেটিভ ব্লাড নেয় তাহলে তার ব্লাড cell গুলো ভেঙ্গে যাবে, ফলে জ্বর, কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি হতে পারে ।

চাকরিতে ইস্তফা দিবেন, জেনে নিন বিধিমালা






যারা সরকারি চাকরি করেন, চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে অন্য একটি সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন তাদের ইস্তফা পত্র দাখিল বিষয়ে আইন জানা না থাকার কারনে অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হয়৷ কারন সরকারি চাকরিতে কেউ আগে থেকেই না জানিয়ে হঠাৎ ইস্তফাপত্র দিতে পারবেন না ৷ আর হঠাৎ ইস্তফা দিলে তাকে জড়িমানা বা ক্ষতিপূরণ হিসাবে বেতন ফেরত দিতে হবে ৷ এই বিষয়ে স্পষ্ট আইন আছে ৷ পাঠকের সুবিধার্থে আইনটি তুলে ধরা হল ৷

এই ইস্তফা আইনটি ইস্টাব্লিশমেন্ট ম্যানুয়াল বই এর নবম অধ্যায়ে উল্লেখ করা হয়েছে ৷ এই অধ্যায়ে অবসর গ্রহন, চাকুরী অবসান ও অব্যাহতি বিষয়ে আইনের ধারা উল্লেখ আছে ৷ এর ৫১ নং ধারার (১) উপধারায় সরকারী চাকুরী জীবী যাদের চাকুরী স্থায়ীকরন করা হয়েছে তাদের ইস্তফাপত্র দাখিলের ব্যপারে বলা হয়েছ ৷ আর এই ধারার (২) উপধারায় যাদের চাকুরী স্থায়ী হয়নি তাদের বিষয়ে বলা হয়েছে ৷

জন্মনিয়ন্ত্রণ ইনজেকশন - সোমাজেক্ট, ডিপ্রোপ্রভেরা






কেমন আছেন সবাই? আজকে খুবই দরকারি একটা বিষয় নিয়ে হাজির হলাম। আজকের টিপস জন্ম নিয়ন্ত্রণ ইনজেকশন সম্পর্কে। বিবাহিত নারী পুরুষদের জন্য জেনে রাখা খুবই দরকার। যেসব মহিলা অন্তত একটি সন্তানের মা হয়েছেন। দীর্ঘদিন কিংবা আর কোনদিন সন্তান নেবেন না। কিন্তু বন্ধ্যাকরন ব্যাপারে মনস্থির করতে পারছেন না। বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন। প্রতিদিন মনে করে বড়ি খেতে পারেন না। বড়ি ব্যবহারে নিষেধ আছে বা বড়ি খেলে অসুবিধা হয়। এসব ক্ষেত্রে জন্ম নিয়ন্ত্রণ ইনজেকশন নেওয়া প্রয়োজন। বাজারে বেশ কিছু জন্মনিয়ন্ত্রণ ইনজেকশন পাওয়া যায়। এসবের মাঝে সোমাজেক্ট, ডিপ্রোপ্রভেরা, নরিষ্টারেট, মোভেরা, মেডোজেন ইত্যাদি।

গাইনেকোমাশিয়া কি? এর কারন ও প্রতিকার






কেমন আছেন আপনারা? আজ আপনাদের সামনে নতুন একটা রোগের তথ্য নিয়ে হাজির হলাম। সেই রোগের নাম হচ্ছে গাইনেকোমাশিয়া। এটা কেবল ছেলেদের বা পুরুষ লোকদের হয়ে থাকে। মেয়েদের ক্ষেত্রে এটাকে রোগ বলা হয় না।

গাইনেকোমাশিয়া কি ?
সাধারণভাবে একটা যুবতী মেয়ের বুক স্ফীত হয়ে যায় স্তন বড় হয়ে যাওয়ার কারনে। সাধারণত মেয়েদের ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সে মাসিক ঋতুস্রাব শুরু হয়। আর এ সময় তাদের স্তন স্ফীত হয়ে যায়। তাদের বুকের গঠন উন্নত হয়ে একটা বাড়তি সৌন্দর্য ফুটে উঠে।
কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে এই বয়সে স্তন স্ফীত হয় না। এটা আমরা সবাই জানি।
তবে যাদের স্তন স্ফীত হয় তাদের সেই সমস্যাটাকে গাইনেকোমাশিয়া বলে। সহজ কথায় বলতে গেলে মেয়েদের মত ছেলেদের স্তন বা ব্রেস্ট স্ফীত হলে বা বড় হলে তাকে গাইনেকোমাশিয়া বলে। সাধারণত পুরুষ এবং নারী হরমোন ভারসাম্যহীনতার কারনে এমনটি হয়ে থাকে। এছাড়াও আরো কিছু কারন রয়েছে।