তথ্য ও প্রযুক্তির মশাল জ্বলে উঠুক হাতে হাতে

জেনেটিক রোগ কি, এর থেকে বাঁচার উপায়





জেনেটিক রোগ বা বংশগত রোগ হচ্ছে অসংক্রামক রোগ ৷ এই রোগ ছোয়াচে নয় তাই রোগাক্রান্ত ব্যক্তির সাথে বসবাস করলে বা সংস্পর্শে আসলে ছড়ায় না বা নুতন কেউ আক্রান্ত হয় না ৷ সাধারনত যেসব রোগ বংশীয় ভাবে ছড়ায় সেগুলোকে জেনেটিক রোগ বা বংশগত রোগ বলে ৷ অর্থাৎ ইতিপূর্বে বংশে কারো ছিল এবং পরবর্তীতে ছেলে মেয়ে বা নাতি নাতনীর মধ্যে এই রোগ হয়ে থাকে ৷ তবে বংশের সবারই এই রোগ হবে তা নয় ৷ কারন যাদের রোগ হবে না তাদের কেউ রোগের বাহক হতে পারেন আবার কেউ স্বাভাবিক সুস্থ হতে পারেন ৷

এই রোগের কারনঃ
মানব শরীরে অসংখ্য জিন আছে ৷ এই জিন হচ্ছে বংশগতির ধারক ও বাহক। এটি আমাদের শারীরিক ও মানসিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে। মা-বাবার সব ধরনের বৈশিষ্ট্য সন্তানের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে বহন করে। এই জিনের অস্বাভাবিকতা, মিউটেশন, ডিএনএ বিন্যাসের গোলমালের কারনে সৃষ্টি হয় বিভিন্ন ধরনের বংশগত রোগ বা জেনেটিক রোগ৷

জেনে নিন কোন ফলে কি এসিড থাকে





আমরা অনেকেই এসিড মারার কথা খবরে শুনি ৷ খবরের কাগজে দেখি এসিড নিক্ষেপ করে মেয়ের শরীর ঝলসে দিয়েছে ৷ এসিড নিক্ষেপকারী পলাতক কিংবা এসিড নিক্ষেপ করার কারনে জেল হয়েছে ৷ এসিডের নাম শুনলেই আমরা চমকে উঠি বা ভয় পাই ৷
কিন্তু আমরা কি জানি যে প্রতিদিন আমরা কত রকমের এসিড অজানায় খেয়ে ফেলি ৷ না, হয়তো অনেকেই জানিনা আমরা কত রকম এসিড অনায়াসেই খেয়ে ফেলি ৷ অথচ আমাদের কিছুই হচ্ছে না, মুখ বা পেট পুড়ে যাচ্ছে না ৷ কি অবাক হচ্ছেন ? না অবাক হওয়ার মত কিছু নেই ৷ সত্যি এটাই যে আমরা বিভিন্ন রকম এসিড খেয়ে থাকি আর সেগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় ৷ কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে নেই এসিড গুলো কি কি ?

খাদ্যের সাথে আমরা এসব এসিড খেয়ে থাকি খাদ্যের উপাদান হিসেবে ৷ জেনে নিন এসব এসিডের নাম----

জেনে নিন কিভাবে পাসপোর্ট করবেন





পাসপোর্ট বিদেশ যাওয়ার অপরিহার্য অনুষঙ্গ। বৈধভাবে পৃথিবীর যে কোন দেশে যেতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির একটি পাসপোর্ট প্রয়োজন। এটি রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতিরও বড় দলিল। জাতীয় পরিচয়পত্র বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে অন্যতম জোরালো প্রমাণপত্র। কিন্তু দেশের গন্ডি পেরোলেই এই পরিচয়পত্র প্রায় অচল। সেখানে কেবল পাসপোর্টই ব্যাক্তির হয়ে স্বাক্ষ্য দিতে পারে। প্রমাণ করতে পারে তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। তাই শুধু বিদেশ যাওয়া নয়, মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতির জন্যও প্রত্যেক নাগরিকেরই পাসপোর্ট থাকা উচিত।


পাসপোর্টের ধরণ:
সাধারণভাবে পাসপোর্ট দুই ধরনের। হাতে লেখা পাসপোর্ট ও মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট। তবে বর্তমানে হাতে লেখা পাসপোর্ট ইস্যু করা হচ্ছে না। কেবল পুরনো পাসপোর্টের নবায়ন হচ্ছে। আগামী বছর পর্যন্ত এ ধরনের পাসপোর্ট ব্যবহার করা যাবে। তাছাড়া অনেক দেশের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ এখন হাতে লেখা পাসপোর্ট গ্রহণ করেন না। তাই মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্টই কার্যকর। আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইসিএও) নীতিমালা অনুযায়ী ২০১২ সালের এপ্রিল মাস থেকে মেশিনে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট (মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট-এমআরপি) চালু হয়েছে।