জেনেটিক রোগ বা বংশগত রোগ হচ্ছে অসংক্রামক রোগ ৷ এই রোগ ছোয়াচে নয় তাই রোগাক্রান্ত ব্যক্তির সাথে বসবাস করলে বা সংস্পর্শে আসলে ছড়ায় না বা নুতন কেউ আক্রান্ত হয় না ৷ সাধারনত যেসব রোগ বংশীয় ভাবে ছড়ায় সেগুলোকে জেনেটিক রোগ বা বংশগত রোগ বলে ৷ অর্থাৎ ইতিপূর্বে বংশে কারো ছিল এবং পরবর্তীতে ছেলে মেয়ে বা নাতি নাতনীর মধ্যে এই রোগ হয়ে থাকে ৷ তবে বংশের সবারই এই রোগ হবে তা নয় ৷ কারন যাদের রোগ হবে না তাদের কেউ রোগের বাহক হতে পারেন আবার কেউ স্বাভাবিক সুস্থ হতে পারেন ৷
এই রোগের কারনঃ
মানব শরীরে অসংখ্য জিন আছে ৷ এই জিন হচ্ছে বংশগতির ধারক ও বাহক। এটি আমাদের শারীরিক ও মানসিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে। মা-বাবার সব ধরনের বৈশিষ্ট্য সন্তানের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে বহন করে। এই জিনের অস্বাভাবিকতা, মিউটেশন, ডিএনএ বিন্যাসের গোলমালের কারনে সৃষ্টি হয় বিভিন্ন ধরনের বংশগত রোগ বা জেনেটিক রোগ৷