সবাইকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা ।
পুরুষের অক্ষমতা বা দুর্বলতা সমাজে এখন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুরুষত্বহীনতা বলতে পুরুষের যৌনকার্যে অক্ষমতাকে বুঝায়। একে তিন ভাগে ভাগ করা যায়-
*ইরেকশন ফেইলিউর : লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা।
*পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লিঙ্গের যোনিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা।
*প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহবাসে দ্রুত বীর্য স্খলন বা স্থায়িত্বের অভাব।
*পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লিঙ্গের যোনিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা।
*প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহবাসে দ্রুত বীর্য স্খলন বা স্থায়িত্বের অভাব।
পুরুষের দুর্বলতা
পুরুষের দুর্বলতা বলতে যৌন অক্ষমতা বা যৌন আচরণে অতৃপ্তি, যৌন অসন্তোষ ইত্যাদি বোঝানো হয়ে থাকে। মূলত যৌন আচরণের যে দিকটি পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর তাহলো পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এটিকে আমরা অনেক সময় ইরেকটাইল ডিসফাংশন বলে থাকি। অবশ্য মেডিকেল টার্ম হিসেবে একে ইম্পোটেন্স বা পুরুষত্বহীনতাও বলা হয়ে থাকে। একজন পুরুষ যখন যৌন সঙ্গম বা যৌনমিলনের জন্য মনো শারীরিকভাবে প্রস্ততি লাভ করে তখন যদি তার লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ সঙ্গমের জন্য উপযুক্তভাবে উত্থিন না হয়তবে তা তার জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক। সন্তোষজনকভাবে সেক্স করার জন্য ইরেকশন বা লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান একটি বাধ্যতামূলক আচরণ। এর ফলশ্রুতিতে পুরুষের যৌন আগ্রহ বা যৌন ইচ্ছার যেমন ঘাটতি দেখা যায় তেমনি চরমপুলক অনুভূতি লাভও তার ভাগ্যে জোটে না। যে পুরুষ এর ভুক্তভোগী তিনিই কেবল জানেন এর কেমন মর্ম পীড়া। অথচ মেডিকেল স্বাস্থ্য বিজ্ঞানে পুরুষত্বহীনতার অনেক আধুনিক কার্যকারী চিকিতসা রয়েছে। এখানে উল্লেখ্য যে, ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থানজনিত নানা সমস্যা যে কোনো বয়সের পুরুষের ক্ষেত্রেই হতে পারে।
এর কারন হিসাবে যেটা ধরা হয় সেটা হচ্ছে স্নায়ুতন্ত্র যৌন শিহরণের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সিগন্যাল পাঠাতে না পারার ফলে লিঙ্গ উত্থান ঘটে না। চিকিৎসাঃ টেস্টানোন ২৫০ইনজেকশন, ২ সপ্তাহ পর পর মাংসের গভীরে দিতে হবে । এটি ছয় ডোজ দিলে ভাল হয় ।
এছাড়া ট্যাডলাফিল গ্রুপের ঔষধ 'রিফিল ১০' (ওরিয়ন) প্রতি রাতে খাওয়ার পর ১০ - ১৫ দিন খেতে পারেন !
অনেকে আবার সিলডানাফিল সাইট্রেট গ্রুপের ঔষধ tablet - fulfeel (orion) সেবনের পরামর্শ দেন । এটি ব্যবহারে ও ভাল ফল পাওয়া যায় ।
সম্প্রতি ভারডানাফিল জাতীয় ঔষধ 'ভ্যালেন্টি' বাজারে এসেছে । এটিও ভাল ফল দেয় ।