তথ্য ও প্রযুক্তির মশাল জ্বলে উঠুক হাতে হাতে

আপনার ব্লগে যুক্ত করে নিন Victory Day Widget

আজকে শেয়ার করবো কিভাবে খুব আপনার ব্লগে  যুক্ত করবেন ! এতে আপনার ব্লগ আরো সুন্দর ও আকর্ষনীয় হয়ে উঠবে  । নতুন ব্লগাররা এটি যুক্ত করে নিজের ব্লগের সৌন্দর্য বাড়াতে পারবেন । তো কথা না বাড়িয়ে এবার মূল আলোচনায় আসি ।

 প্রথমে ব্লগারে লগইন করে Layout থেকে Add a gadget ক্লিক করার পর HTML/JavaScript নির্বাচন করুন এবং Name এর ঘর Blank রেখে Content ঘরে নিচের  কোড পেস্ট করে দিন । অতঃপর সেভ করুন এবং Footer এলাকায় Set করুন ।

কিভাবে ফেসবুক একাউন্ট চিরতরে মুছে ফেলবেন (delete facebook account forever)




আজকে শেয়ার করব একাউন্ট ডিলিট সম্পর্কে | অনেকেই আছেন যারা ফেসবুক একাউন্ট স্থায়ী ভাবে বন্ধ করতে চান কিন্তু পারেন না । ফেসবুক থেকে আপনি সর্বচ্চো একাউন্ট কে ডিএকটিভেট করতে পারেন । কিন্তু আবার লগিন করলে যাহা লাউ তাহাই কদু । একাউন্ট ডিলিট করতে নিচের লেখা অনুসরন করুন ।

* প্রথমে আপনার ফেসবুক একাউন্টে লগ ইন করুন ( যেটা ডিলিট করতে চান)

* এখন এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

* ক্লিক করার পর, একটি পেইজ আসবে Delete my account এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

*এখন আরেকটি পেইজ ওপেন হবে। এখানে আপনার একাউন্ট এর পাসওয়ার্ড ও কাপচা দিয়ে বক্স পুরুন করে OK ক্লিক করুন।


*ক্লিক করার পর আরেকটি পেইজ আসবে। আবার OK ক্লিক করে দিন।

কাজ শেষ । আপনার আইডি ডিলিট হয়ে গিয়েছে। তবে এখনো পুরোপুরি না, আপনার মেইল চেক করুন (যেটা ফেসবুক আইডিতে ব্যাবহার করেছেন)। দেখুন একটি মেসেজ এসেছে ফেসবুক থেকে। মেসেজ এ বলা আছে, যে আপনি যদি আপনার আইডি তে পুনরায় চালু করতে চান, তাহলে মেসেজ এ একটা লিংক থাকবে। ওই লিংক ক্লিক করলে আপনি আবার আপনার একাউন্ট ফেরত পাবেন। তবে ১৪ দিনের মধ্যে।
যদি ডিলিট করার ১৪ দিনের মধ্যে মনে হয় যে, আবার আপনার আইডি চালু করবেন, তাহলে মেসেজ এ দেয়া লিঙ্কে ক্লিক করুন। আর যদি না চান, তবে মেসেজ চেক করার এ দরকার নাই।
তাহলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট স্থায়ী ভাবে ডিলিট হয়ে যাবে ।

কিভাবে facebook এ post এর মাঝে page link দিবেন





বন্ধুরা কেমন আছেন ? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আজকে ফেসবুকের মজার টিপস নিয়ে এসেছি । আশা করি ভালো লাগবে । অনেকে হয়তো জানেন কিন্তু যারা জানেন না তাদের জন্য আমার এই পোস্ট। কিভাবে আপনার পেজকে লেখার মাধ্যমে প্রমোট করবেন ? এজন্য যা করতে হবে, প্রথমে নিচের কোডটি কপি করে স্টেটাস এ বসান @@[0:[এখাণে আপনার পেজ আইডি দিন:1:এখানে আপনার লেখা বসান ,যেমন like this]] এখন পোস্ট করুন। তাহলে কাজ শেষ | এবার মজা দেখুন | এটা অনেকটা ব্যাকলিংক এর মত | তো আজকে বিদায় |

বয়স ধরে রাখার ১৭ টিপস্


১. সপ্তাহে তিন দিন রাতে ভালো
মানের মধু খান ও চেহারায়
মাখে ধুয়ে ফেলুন।

২. অবশ্যই নিয়মমাফিক
পানি পান করুন।

৩. অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চলুন।
৪. পছন্দের বা বিনোদনমূলক
স্থানগুলো ভ্রমণ করুন।

৫. ছলনা করেন না।ভালোবাসায়
ছলনা আপনাকে অচিরেই বুড়িয়ে দেবে।

৬.প্রেমিকা বা প্রেমিকের সঙ্গে বেশি সময় কাটান।

৭. নিজের চেয়ে বয়স বেশি, এমন মানুষের সঙ্গে সময় কাটান বেশি বেশি।

৮. ইতিবাচক চিন্তা করুন। নেতিবাচক চিন্তা চেহারায় বয়সের ছাপ ফেলে।

৯. চোয়াল খানিক এলিয়ে থাকতে
দিন।মুখের ভারিক্কি ভাব দূর হয়ে
যাবে।

১০.শিরদাঁড়া সোজা রেখে দাঁড়িয়ে থাকার অভ্যাস করুন।

১১. সুযোগ পেলে নাচুন।

১২. বেশি বেশি মন খুলে হাসুন।

১৩. মন থেকে ভালোবাসুন বই,
গাছ, আকাশ।

১৪. সবসময় উদ্যমী ও প্রাণবন্ত থাকুন।

১৫. নিয়ম করে ঘুমান।

১৬. বৃক্ষজাত খাবার বেশি খান।

১৭. মুটিয়ে যাবেন না কখনই। মুটিয়ে যাওয়া মানেই নিজেকে বয়সী করে তোলা।

কিভাবে ফেসবুক চ্যাটে ফাকা মেসেজ (blank message chat )করবেন ?

আজকে শেয়ার করব খুব মজার একটা ট্রিক | কিভাবে ফেসবুকে ফাকা মেসেজ করা যায় | অনেকে হয়তো জানেন | যারা জানেন না তাদের জন্য এই পোস্ট | তো কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি | প্রথমে লগ ইন করুন | অতঃপর চ্যাট এ ঢুকে ফ্রেন্ড সিলেক্ট করুন | এরপর বক্স আসলে লিখুন @[0:] | ব্যাস কাজ শেষ | সেন্ড করুন বা ইন্টার চাপুন | আর বন্ধুকে চমকে দিন |
আজকে এ পর্যন্তুই | আশা করি ভাল থাকবেন সবাই |

কিভাবে ফেসবুকে ফাকা পোস্ট (blank post )করবেন ?

আজকে শেয়ার করব খুব ছোট্ট একটা ট্রিক | কিভাবে ফেসবুকে Blank post করা যায় | অনেকে হয়তো জানেন | যারা জানেন না তাদের জন্য এই পোস্ট | তো কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি | প্রথমে লগ ইন করুন | এরপর বক্স আসলে লিখুন @[0:] | ব্যাস কাজ শেষ | শেয়ার করুন বা ইন্টার চাপুন | আর সবাইকে চমকে দিন |
আজকে এ পর্যন্তুই | ভাল থাকবেন সবাই |

কিভাবে ফেসবুকে ফাকা কমেন্ট করবেন ?

আজকে শেয়ার করব খুব ছোট্ট একটা ট্রিক | কিভাবে ফেসবুকে ফাকা কমেন্ট করা যায় | অনেকে হয়তো জানেন | যারা জানেন না তাদের জন্য এই পোস্ট | তো কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি | প্রথমে কমেন্ট এ ক্লিক করুন | এরপর বক্স আসলে লিখুন @[0:] | ব্যাস কাজ শেষ | ওকে করুন বা ইন্টার চাপুন | আর সবাইকে চমকে দিন |
আজকে এ পর্যন্তুই | ভাল থাকবেন সবাই |

জেনে নিন আঙ্গুর ফল খাওয়ার উপকারিতা কি





আঙ্গুর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি একটি ফল।
আঙ্গুরের মাঝে এমন কিছু উপাদান আছে যা নিচের রোগসমূহের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে। যেমনঃ
☞ এজমা;
☞ হৃদরোগ;
☞ মাইগ্রন;
☞ কোষ্ঠকাঠিন্য;
☞ কিডনি সমস্যা;
☞ ক্লান্তি / অবসাদ;
☞ বদহজম;
☞ স্তন ক্যান্সার;
☞ এলঝেইমার;
☞ ছানি;
☞ রক্তে কোলেস্টেরল উচ্চমাত্রা;
☞ ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ;
☞ ক্যান্সার জনিত রোগ;
☞ বয়সের ছাপ;
☞ বাত।


কি কি কারনে কিডনি নষ্ট হতে পারে

বর্তমানে অনেক মানুষেরই কিডনির সমস্যা হয়ে থাকে | তাই আসুন জেনে নেই কি কি কারনে কিডনি নষ্ট হতে পারে !
১. দীর্ঘসময় প্রস্রাব আটকে রাখা।
২. পর্যাপ্ত পানি পান না করা।
৩. অতিরিক্ত লবন খাওয়া।
৪. যেকোন সংক্রমনের দ্রুত
চিকিৎসা না করা।
৫. মাংস বেশি খাওয়া।
৬. প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়া।
৭. অপরিমিত ব্যথার ওষুধ সেবন।
৮. ওষুধে সেবনে অনিয়ম।
৯. অতিরিক্ত মদ খাওয়া।
১০. পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নেওয়া।
১১. জাংফুড বেশি বেশি খাওয়া |
১২. যৌন শক্তি বর্ধক কবিরাজী ঔষধ অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করা।

মিসওয়াক করার উপকারীতা

আজকে শেয়ার করতে যাচ্ছি সকলের দরকারী একটি টিপস্ | মিসওয়াক করার উপকারিতাঃ
১. মিসওয়াক করে নামাজ আদায় করলে সত্তর গুণ ছাওয়াব বেশী হয়।
২. নিয়মিত মিসওয়াক করাস দ্বারা হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৩. চোখের আলো বাড়ে।
৪. দন্তপাটি মজবুত হয়।
৫. দাঁতের মাঢ়ি দৃঢ় হয়।
৬. বুকের কফ কাশি দূর হয়।
৭. মুখ গহবরের দুর্গন্ধ নষ্ট হয়ে মুখে সুগন্ধি আসে।
৮. মাথা ঠান্ডা থাকে।
৯. পিত্তের দোষ নষ্ট হয়।
১০. দেহ মন সতেজ থাকে |

আদা রসের উপকারীতা

আজকে আমি শেয়ার করতে যাচ্ছি স্বাস্থ টিপস্ | এটি আমার প্রথম টিউন | পড়ুন কাজে লাগবে |
আদার রসের উপকারিতাঃ
১. আদার রস
খেলে আহারে রুচি আসে।
২. আদার রসে মধু
মিশিয়ে খেলে কাশি সারে ।
৩. আদা মল পরিষ্কার
করে ।
৪. আদার রসে পেটব্যথা কমে ।
৫. আদা পাকস্থলী ও
লিভারের শক্তি বাড়ায় ।
৬. আদা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়

৭. আদার রস শরীর
শীতল করে ।
৮.আদা রক্তশূন্যতা দূর
করে ।
৯. হৃদরোগ ও শরীরের
ভেতরে বায়ু ও
আমাশয় সারিয়ে তোলে।

কিভাবে Neobux account খুলে অনলাইনে আয় করবেন

সবায় কেমন আছেন। আশা করি ভাল আছেন।
অনলাইনে আয় করার অনেক উপায় আছে তার মাঝে PTC বা অ্যাড দেখে আয় হল একটি সহজতম আয়ের উপায়। কিন্তু এতে প্রতারিত হয়ার সম্বাবনাও অনেক বেশি। তাই আপনাকে সঠিক সাইট নির্বাচন করতে হবে। আমার মতে লাখ লাখ PTC সাইট এর মাঝে অন্যতম হল Neobux ।
আজ আমি আপনাদের Neobux সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন

Neobux একটি বিশ্বস্ত  PTC সাইট যা ২০০৭ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে আজ পর্যন্ত টিকে আছে । হাজার হাজার PTC সাইট এর মাঝে Neobux প্রথম । এখানে আপনি প্রতারিত হয়ার কোন সুযোগ নেই।
যারা চিন্তা করছেন যে PTC সাইট থেকে অনলাইনে আয়  করবেন তাদেরকে বলব এই সাইট এ কাজ করুন

কিভাবে একাউন্ট খুলবেনঃ

প্রথমে এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন sign up । ক্লিক করলে সাইট এর হোম পেজ আসবে । দেখুন উপরে ডান পাসে Register লিখা আছে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর নিচের মত একটা পেজ আসবে 

 

প্রথমে আপনার নাম দিন। তারপর পাস ওয়ার্ড দিন, তারপর ই মেইল । যদি আপনার payza বা paypal আইডি থাকে তাহলে দিন। আর না থাকলে আপনার যেই ইমেইল আছে সেটাই দিন। রেফার এ কিছু দিতে হবেনা। ব্যাস, এখন আপনার ইমেইল এ একটা ম্যাসেজ পাঠাবে। ইমেইল এ গিয়ে আপনার নিবন্ধন নিশ্চিত করুন । ব্যাস আপনার একাউন্ট হয়ে গেল। এখন থেকে আপনি আয় করতে পারবেন। 

 কিভাবে অ্যাড দেখে আয় করবেন

 প্রথমে আপনার নাম ও পাস ওয়ার্ড দিয়ে নিওবাক্স এ লগিন করুন ।

এবার দেখুন view advertisement লিখা আছে  । ক্লিক করলে দেখবেন ২০ টার মত অ্যাড দেয়া আছে। অ্যাড এ ক্লিক করলে ৫ সেকেন্ড এ শেষ হয়ে যাবে। ২০ টা অ্যাড দেখতে ৫ মিনিট লাগবে মাত্র। ২০ টা অ্যাড দেখলে আপনার আয় হবে 0.0020 ডলার। তাহলে মাসে হবে ০.600 ডলার। কি খুব কম তাই না । এটা অন্যান্য ভুয়া সাইট এর মত আপনাকে মাসে ৬০০ ডলার দিবে না।

তবে নিওবাক্স থেকেও আপনি মাসে ৩০০ ডলার আয় করতে পারবেন। এই বিষয়ে আরেকদিন লিখব । আজকের মত বিদায় ।

 

সহজে পুরো Computer Refresh করুন Duble Click করে

সহজ একটা টিপস্ | একবার ডাবল ক্লিক করে পুরো কম্পিউটার Refresh করুন।
এজন্য প্রখমে নোটপ্যাড চালু করুন। এরপর এই কোড গুলি কপি করে আপনার নোটপ্যাডে পেস্ট করুন এবং Refresh.bat নামে সেভ করুন। এখানে
আমার 5টি ড্রাইভ তাই আমি 5টি ড্রাইভ দিয়েছি | আপনাদের যতগুলো ড্রাইভ থাকবে ততগুলো ড্রাইভ দিবেন।
Echo Off
cd/
tree
C:
tree
D:
tree
E:
tree
F:
tree
G:
tree
ব্যাস কাজ শেষ | এবার উক্ত ফাইলটি ডেস্কটপে রাখুন | ডাবল ক্লিক করুন আর মজা দেখুন | খুব সহজ তাই না |

সকল Mobile Operator এর Power Menu

আজকে শেয়ার করবো ছোট্ট একটা টিক্স কিন্তু খুব দরকারি | কিভাবে জানবেন সিমের প্যাকেজ, অফার, ইন্টারনেট, প্রোমোশন ইত্যাদি | এসব কিছু জানা যায় ফ্রী পাওয়ার মেনু দিয়ে | তাই সকল মোবাইল Operator এর Power মেনু দিয়ে দিলাম----
Grameen phone----*111#
Robi-----------*140#
Banglalink------ *789#
Airtel---------- *121#
আপনার মোবাইলে কোন
সিমটি ব্যবহার করছেন তা জানতে ডায়াল করুন
Robi-------*140*2*4#
Graminphone--- *2#
Airtel-------- *121*6*3#
Banglalink------ *511#
আপনার মোবাইলের IMEI code জানতে চাপুন *#06# আজকে এ পর্যন্তই |

Grameen SIM দিয়ে কথা বলুন cheap rate এ

প্রথমে আপনার সিমের পাকেজ পরিবর্তন করে নিশ্চিন্তে চলে আসুন।
এজন্য N লিখে পাঠিয়ে দেন 4444 নাম্বারে অথবা ডায়াল করুন 4444 এবং 3 চাপুন | তারপর ৭০ টাকা রিচার্জ করুন (প্রতি মাসে ১বার)
সুবিধা:
২৪ ঘন্টা যেকোনো নাম্বারে কথা হবে-৭৬ পয়সা/মিনিট (ভ্যাট সহ)।
২৯ পয়সা/মিনিট রাত ১২ টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত কথা বলুন যেকোনো জিপি নাম্বারে, এ জন্য মাই জোন চালু করতে ডায়াল করুন *666*1# অফ করতে *666*9# |
সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ২৯ পয়সা/মিনিট এ কথা হবে যেকোনো জিপি নাম্বারে, এজন্য START T লিখে মেসেজ করুন 9999 নাম্বারে।

কিভাবে অব্যবহৃত SIM এর নং জানবেন (সকল Operator)

আমরা যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করি কম বেশি সবাই একাধিক সিম ব্যবহার করি | বিশেষ করে ছাত্রছাত্রীরা তো বটেই | বর্তমানে খুব কমই student আছে যে ৪-৫ টা সিমuse করে না | কিন্তু দীর্ঘদিন use না করলে প্রায়
নাম্বার ভুলে যাই তখন
কতইনা বিপদে পড়তে হয় |
আজকে সেই বিপদের
সমাধান দিতে ছোট্ট এই পোস্ট |
সিম এর নাম্বার জানতে হলে
ডায়াল করতে হবে...
# GP : *2#
# Banglalink : *511#
# Robi : *140*2*4#
# Airtel : *121*6*3#
# Teletal : TAR লিখে 222 তে সেন্ড করুন
# Citycel : mdn লিখে 7678 তে সেন্ড
করুন | তাহলে সমস্যার সমাধান হলো তো |

অনপেজ অপটিমাইজেশন কাকে বলে (defination of On page optimazation)

অনপেজ অপটিমাইজেশন হল ওয়েবপেজের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অপটিমাইজেশন করা অর্থাৎ ওয়েবসাইটের মধ্যেই এসইও করা। তাই বলা যায় একটি ওয়েব সাইটকে যে কোন সার্চ ইঞ্জিনের উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য যে অপটিমাইজেশন করা হয় সেটাই অনপেজ অপটিমাইজেশন বা অন-পেজ এসইও। সহজ কথায় ওয়েব পেজের মধ্যে যে সকল অপটিমাইজেশন করা হয় তাকেই অন-পেজ অপটিমাইজেশন বলা হয়। সাধারনত ওয়েব পেজে বিভিন্ন ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করা, সুন্দর করে কনটেন্ট লেখার কলাকৌশল, লিংকের ব্যবহার, সাইটের সাজসজ্জা ইত্যাদি করে অনপেজ অপটিমাইজেশন করা হয়।

SEO এর জন্য যে Point গুলো জরুরী

আমরা যখন SEO নিয়ে কাজ করি তখন কতগুলো বিষয়ের উপর প্রাধান্য দিয়ে তা করা হয়| এগুলো না করলে ভাল ফল পাওয়া যায়না | যেমন
১.ওয়েব সাইটের টাইটেল,
২.ওয়েব সাইটের ডেসক্রিপশন,
৩.ওয়েব সাইটের মেটা ট্যাগ,
৪.ওয়েব সাইটের সাইট ম্যাপ,
৫.ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর টাইটেল,
৬.ওয়েব সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্টার ট্যাগ,
৭.ওয়েব সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন,
৮.সার্চ ইন্জিনে সাবমিট ইত্যাদি।
এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করে ওয়েব সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে দৃষ্টিগোচর করার কাজটিই এসইও’র মূল কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়।

কী-ওয়ার্ড (Keyword) কি ?

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে কী-ওয়ার্ড একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।মূলত কী-ওয়ার্ডকে দুই ভাবে বলা যেতে পারে। প্রথমতঃ সে সকল শব্দ সমষ্টিকে কী-ওয়ার্ড বলে যা নিয়ে আপনার ওয়েব সাইটটি গঠন করেছেন,
আর দ্বিতীয়তঃ যে সকল মূলশব্দকে আপনি SEO করার জন্য বাছাই করেছেন তাকে।
তবে আমার মতে দ্বিতীয়টাই SEO এর জন্য যথার্থ।কেননা SEO এর ভাষায় কী-ওয়ার্ড হল যে শব্দকে নিয়ে আপনি কাজ করবেন।
উদাহরণ স্বরুপঃ আমরা যখনGoogle বা Yahoo তে বিভিন্ন ওয়ার্ড বা লাইন লিখে সার্চ দেই, যেমন-Free Movies, Hollywood Movies ইত্যাদি।এগুলোই হচ্ছে কীওয়ার্ড|

SEO কি, এর গুরুত্ব কি বা কেন করা হয় ?

এসইও এর পুরো হচ্ছে Search Engine Optimization | এটি এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজকে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের সার্চ কী-ওয়ার্ড এর উপর ভিত্তি করে ফলাফলের তালিকায় প্রথমে দেখানোর চেষ্টা করা হয়।এটি কোনো একক কাজ নয়,এটি বিভিন্ন ধরণের কাজের সাথে সম্পৃক্ত একটি পদ্ধতি | এর প্রধান উদ্দেশ্যগুলো হল :-
১.SEO এর মাধ্যমে সাইটকে সকলের কাছে সহজে পৌছে দেওয়া।
২.ওয়েব সাইটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করা।
৩.সাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করা।
৪.অনলাইন আয় করার প্লাটফর্ম হিসাবে Use করা।
৫.তথ্য বিনিময়ে সাহায্য করা|

কিভাবে অপ্রয়োজনীয় (extra) Blog deleteকরবেন

অনেক সময় আমরা ডিজাইনের সুবিধার্থে দুই তিনটা ব্লগ খুলি কিংবা সখের বশেও খুলে ফেলি| পরবর্তীতে আর এইসব ব্লগে লেখা হয়না | মাসের পর মাস ঐভাবে পড়ে থাকে | তাই এগুলো চিরতরে ডিলিট করাই ভাল| এজন্য ব্লগে লগ ইন করে ড্যাশবোর্ড থেকে settings এ ক্লিক করুন | অতঃপর other এ ক্লিক করুন | এখানে তিনটি অপশন পাবেন | শেষেরটিতে লেখা আছে delete blog. সেখানে ক্লিক করুন | অতঃপর আর একটি অপশন আসবে | সেখানে delete this blog লেখায় ক্লিক করুন |কাজ শেষ | উক্ত ডিলিটকৃত ব্লগটি ৯০ দিনের মধ্যে আবার রিকোভার করা যাবে| ৯০ দিন পর চিরতরে মুছে যাবে|

কিভাবে Attribution1 hide or remove করবেন

আজকে শেয়ার করবো ছোট্ট একটা ট্রিক কিভাবে ব্লগার ব্লগ থেকে attribution remove/hide করবেন বা লুকিয়ে রাখবেন? এজন্য যা করতে হবে, খুব সহজ কাজ দেখুন ** ব্লগারে লগ ইন করুন, এবং dashboard এ যান. ** choose Design > Customize > Advanced > Add CSS এ যান ** নিচের কোডটুকু কপি করে paste করুন #Attribution1 {display: none;} ** Apply to Blog লেখায় ক্লিক করুন (top right corner of the screen) ব্যাস কাজ শেষ | অন্য ট্যাবে ব্লগ দেখুন | খোদা হাফেজ ! ভাল থাকবেন সবাই |

কিভাবে subscribe to posts (Atom) Remove করবেন ?

আজকে শেয়ার করবো কিভাবে subscribe to post (Atom) লেখাটি দুর করবেন |
প্রথমে ব্লগে লগ ইন করে Template থেকে Edit HTML লেখায় ক্লিক করুন |

তারপর search করন

<b:include data='feedLinks' name='feedLinksBody'/> 

এবং এই কোড টি deleteকরে দিন। অথবা search করুন এবং এটি delete করে দিন।

ব্যাস কাজ শেষ | এবার অন্য একটি ট্যাবে ব্লগ দেখুন উক্ত লেখাটি আর নেই |
ব্লগ নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে আরও পোস্ট লেখা হবে। কোনো সমাস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন।আর ভাল লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। ভাল থাকবেন সবাই।

কিভাবে Title Tag পরিবর্তন করে ভিজিটরকে আকৃষ্ট করবেন ?

 কিভাবে টাইটেল ট্যাগ পরিবর্তন করে আপনার পোস্টকে সার্জ ইন্জিন সহায়ক করে বেশি ভিজিটর আনবেন তা নিয়ে আজকের এই পোস্ট ।
  • নিজের গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড  দিয়ে ব্লগারে লগইন  করুন।
  • ড্যাশবোর্ডে Template  অংশের এডিট এইচটিএমএল (Edit HTML) পাতায় চলে যান। সেখানে প্রথম দিকে নিচের লাইনটি খুঁজে বের করুন।
  • <title><data:blog.pageTitle/></title>
  • লাইনটিকে সম্পূর্ণ সিলেক্ট (Select) করে নিচের কোডটি দিয়ে প্রতিস্থাপন (Replace) করুন।
  • <b:if cond='data:blog.url == data:blog.homepageUrl'>
    <title><data:blog.pageTitle/></title>
    <b:else/>
    <title><data:blog.pageName/> ~ <data:blog.title/></title>
    </b:if>
  • এবার সেভ (Save) করুন।
  • অন্য ট্যাবে  ব্লগটির যে কোন পোস্টের টাইটেলে  ক্লিক  করুন। যখন শুধুমাত্র পোস্টটি দেখা যাবে তখন ব্রাউজারের টাইটেল বারে (Browser Title Bar) খেয়াল করুন। পোস্টের টাইটেলটি প্রথমে দেখাচ্ছে। আর ব্লগের নাম দেখাচ্ছে পরে।
  • এখন আপনার ব্লগ সার্চ ইঞ্জিন সহায়ক হয়ে গেছে।

কিভাবে ব্লগ থেকে Powered by blogger লেখাটি delete করবেন ?

১.প্রথমে ব্লগে login করুন।
২.এখন dashbord থেকে template এ যান।
৩.Template টির backup নিন।
৪.এখন Edit HTML ক্লিক করুন।
৫.Expand Widget Templates এ টিক চিহ্ন দিন।
৬.এবার ctrl+f চাপুন এবং উপরে ডানদিকে search box এ লিখুন attribution
৭.তারপর showaddelement='no'> ও 'locked='true' এমন দুটি কোড দেখতে পাবেন।এই কোড দুটি edit করতে হবে।সব ঠিক থাকবে।শুধু no এর স্থানে yes আর true এর স্থানে false লিখুন।অতঃপর template save করুন।
৮.এখন layout এ ক্লিক করে সবার নিচে attribution এর edit এ ক্লিক করে remove ও delete ক্লিক করুন|

কিভাবে ফেসবুকে Blue colour এর text দিবেন ?


ফেইসবুকে Blue (নীল) কালার এর টেক্স (লেখা) দিতে চান? তাহলে আর দেরী না করে নিচের পদ্ধতি ভাল ভাবে অনুসরন করুন।

খুবই সাধারন একটা ব্যাপার| সাধারণত ফেইসবুক এ কোন কিছু লিখলে তা কালো কালারের ফন্ট এ দেখা যায় কিন্তু আপনি চাইলে এটিকে নীল বা লিংক কালার এ রূপান্তর করতে পারেন |
না ঘাবড়ানোর দরকার নাই, খুবই সহজ একটা ট্রিক্স |

আপনি যে লেখাটি নীল কালার করতে চান তা এইভাবে লিখুন
@@[0:[0:9:Text Here]]এখানে, Text Here লেখাটিতে আপনার লেখা দিয়ে কমেন্ট করুন কিংবা ওয়াল পোস্ট করুন | ব্যাস, এবার মজা দেখুন |

Proxy Server কি এবং কেন ?




Proxy হচ্ছে এক ধরনের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক যা User কে ইন্টারনেটের সাথে পরোক্ষভাবে যুক্ত করে দেয়। আর যারা এই সেবা দিয়ে থাকে তারা হচ্ছে Proxy server। অর্থাৎ User ও কাঙ্খিত Web এর মাঝে অবস্হান করে Proxy Server। ফলে User ও কাঙ্খিত সাইটের মাঝে সরাসরি কোন কানেকশন থাকে না। তাই User এর Real তথ্যগুলো গোপন থাকে।
সহজ ভাবে বলতে গেলে,প্রক্সি সার্ভার হল কোনো ওয়েব সার্ভার এবং আপনার মধ্যবর্তী একটি মাধ্যম যা আপনার জন্য ওয়েব সার্ভার থেকে তথ্য টেনে আনে, অতঃপর আপনাকে তা প্রদর্শন করে।
আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে, এটি অনেকটা ওয়েটারের মত। আপনি যখন কোনো হোটেল বা রেস্টুরেন্টে খেতে যান, তখন আপনি ওয়েটারকে খাবার আনার নির্দেশ দেন। এরপর সে আপনার খাবারের তালিকা গ্রহণ করেন, তারপর সে ভিতরে গিয়ে খাবার সংগ্রহ করে এবং সবশেষে আপনাকে খাবার পরিবেশন করে। ঠিক তেমনি প্রক্সি সার্ভারও হচ্ছে এক ধরনের ওয়েটার। আপনি যখন প্রক্সি ব্যবহার করে কোন ওয়েবসাইটে ঢুকবেন, তখন সে নিজে গিয়ে কাঙ্কিত ওয়েবসাইট থেকে তথ্যগুলো আনে। আর সবশেষে আপনাকে প্রদর্শন করে।

যাই হোক Proxy server এর মাধ্যমে আমরা নিজের তথ্য গোপন রেখে নেট ব্রাউজ করতে পারি। অনেক website আছে যেগুলো ফ্রী এই সেবা দেয়।

Proxy server তিন ধরনের হতে পারে। যেমন- Anonymous, Distorting, High anonymity.
পরের পোস্টে এসব নিয়ে লিখব। আজকে বিদায়। ভালো থাকবেন।


কিভাবে Page View বাড়ানো যায় ?


প্রথমে www.likesplanet.com এ একটা অ্যাকাউন্ট করুন। (রেফারেল হিসাবে minka দিন)
এখান থেকে আপনার ফেসবুক পেজের লাইক ও বাড়াতে পারবেন। যাহোক এবার ফেসবুক লাইক, শেয়ার ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার পয়েন্ট বাড়িয়ে নিন। এবার উপরের দিকে এলেক্সা লেখাতে ক্লিক করুন। Add a website লেখাতে ক্লিক করে আপনার সাইটটি যুক্ত করুন। তারপর আপনার সাইটের জন্য পয়েন্ট সেট করুন | মনে রাখবেন একশ পয়েন্ট দিলে আপনাকে ১০টা পেজ ভিউ দিবে তাই যত বেশি পয়েন্ট দিবেন পেজ ভিউ তত বেশি হবে। ব্যস অ্যাড হয়ে গেলে দেখুন আপনার সাইটের পেজ ভিউ কিভাবে বাড়ে।

কিভাবে ব্লগে Meta dscription যোগ করবেন ?

মেটা ট্যাগ এবং মেটা ডিসক্রিপশন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দুটোই অন পেজ অপটিমাইজেশন এর অংশ। এটা যোগ করলে ব্লগে অনেক ভিজিটর পেতে পারেন।এমনকি মেটা ডিসক্রিপশন যোগ করে সাইট বা কোন পাতা সম্পর্কে ভিজিটরদেরকে আগেই থেকেই ধারনা দেওয়া যায়। এজন্য প্রথমে ব্লগে লগ ইন করুন। অতঃপর Settings থেকে Search Preferences এ যান।এখানে দেখুন Description লেখা আছে। এবার এই বক্সের মধ্যে আপনার সাইট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ননা লিখুন যা আপনার মুল সাইটের এবং পেজের ডিসক্রিপশন হিসাবে প্রদর্শিত হবে।আশা করি বুঝতে পেরেছেন|

কিভাবে প্রতিটি ব্লগ পোস্টে Search description যোগ করবেন ?

আমরা কোন কিছু Search করি তখন ফলাফলে দেখি পোস্ট টাইটেল এর মত সুন্দর একটা বর্ননা যা সবাইকে আকৃষ্ট করে | এটাই হচ্ছে Search description. *এজন্য যা করবেন - ব্লগে লগ ইন করে পোস্ট লেখার পর দেখুন ডানপাশে Search Description লেখা আছে | এখানে ক্লিক করুন, একটা বক্স আসবে | এই বক্সের মধ্যে আপনি যে ডিসক্রিপশন দেবেন সেটাই সার্চ ফলাফলে দেখা যাবে। এভাবে আপনি যত পোস্ট দেবেন প্রতিটা পোস্টের ডিসক্রিপশন দিয়ে দেবেন। অতঃপর Ok করে পোস্ট পাবলিশ করুন (তবে সবচেয়ে ভাল হয় পোষ্টের টাইটেলটাই এখানে দেওয়া) আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

কিভাবে ব্লগ Template ব্যাকআপ রাখবেন ?


আমরা যখন ওয়েব ডিজাইন করি তখন কোডিং এ ভুল হলে ওয়েবসাইট ব্রাউজারে প্রদর্শিত হয়না | তাই এ সমস্যা থেকে বাচতে টেমপ্লেট ব্যাকআপ রাখা জরুরী | এজন্য-

* প্রথেমে ব্লগে লগিন করুন।

* তারপর Settings থেকে Template এ ক্লিক করুন |

* এবার ডানপাশের উপরে দেখুন Backup/Restore লেখা আছে, সেখানে ক্লিক করুন।

* একটা পপআপ মেনু দেখতে পাবেন। সেখান থেকে Download full template এ ক্লিক করুন।

* অতঃপর Save Template সিলেক্ট করে ok করুন।

তাহলে টেমপ্লেট এর ব্যাকআপ তৈরি হলো |

Bkash থেকে কিভাবে টাকা তুলবেন ?

Bkash একাউন্ট থেকে টাকা তোলার জন্য Bkash চিহ্নিত দোকানে গিয়ে Bkash এজেন্ট নং টা নিন |
* অতঃপর আপনার ফোন থেকে *247# ডায়াল করুন | Bkash মেনু আসবে।

* এবার 4 Cash Out অপশনটি নির্বাচন করুন।

* তারপর 1 From Agent নির্বাচন করুন |

* এবার এজেন্টের একাউন্ট নাম্বার দিয়ে OK করুন |

* কত টাকা তুলবেন তা প্রবেশ করিয়েOk করুন |

* অতঃপর আপনার ট্রানজেকশন পিন দিয়ে Ok করুন।
* আপনার ফোনে একটি SMS আসবে, ততক্ষন অপেক্ষা করুন | SMS আসলে আপনার টাকা বুঝে নিন |

Bkash কি এবং কেন ব্যবহার করবেন ?

Bkash হচ্ছে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে নিমিষেই টাকা পাঠানোর একটি সহজ ও নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি।

বিকাশ ব্যবহারের সুবিধাগুলো কি কি ?
১) সেকেন্ডের মধ্যে বাংলাদেশের যে কোন স্হানে টাকা পাঠানো কিংবা গ্রহন করা যায়।
২) ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্হানে দোকান থেকে কেনা-কাটা করা যায়।

৩) আপনার যদি দোকান থাকে তাহলে আপনিও ক্রেতাদের কাছ থেকে বিকাশ এর মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহন করতে পারবেন।

৪) কিছু কিছু অনলাইন শপিং মলে Bkash এর মাধ্যমে পেমেন্ট করা যায় |
৫) এর মাধ্যমে ফ্লেক্সিলোড করা যায়|

Anchor text কি এবং কেন ?

Anchor text মানে text এর মধ্যে কিছু লুকিয়ে রাখা | অর্থাৎ কোন সাইটে নিজের সাইটের ঠিকানা কোন মৌলিক কীওয়ার্ড দিয়ে সরাসরি লেখাকে anchor text বলে। অনেকে ব্লগে নিজের নাম লিখে সাইটের ঠিকানা দিয়ে আসে এটাও anchor text বটে। মূলত ওয়েব পেজে প্রদর্শিত লাইনের মধ্যে কয়েকটি শব্দ হাইলাইটেড করে কোন সাইটের ঠিকানা লুকিয়ে রাখা বা কোন তথ্য রাখাকে anchor text বলে |সাধারনত anchor text এ মাউস রাখলে সাইটের ঠিকানা দেখা যায়। আমরা কোন কিছু ডাউনলোট করতে গেলে দেখি click here,মূলত উক্ত লেখার নিচে লিংকটা লুকানো থাকে | এটাই anchor text .

কিভাবে Google এ sitemap সাবমিট করবেন

Google Webmaster এ গিয়ে লগইন করে Add a site বাটনে ক্লিক করে ওয়েবসাইটের এড্রেস দিন। এবার আপনাকে ওয়েবসাইটের মালিকানা প্রমাণ করতে বলবে। এক্ষেত্রে blogger.com এবং wordpress.com ব্যবহারকারিগণকে Meta Tag পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে এবং অন্যরা Meta Tag এবং HTML File উভয় পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। পদ্ধতি সম্পর্কে জানবেন উক্ত পেজের বাম কলামের লিংকে।
এবার ড্যাসবোর্ডে Sitemaps থেকে > Submit a Sitemap অপশনে যান এবং আপনার সাইটম্যাপের নামটি টাইপ করুন।ব্যাস এভাবেই গুগলে যেকোনো ওয়েবসাইটের সাইটম্যাপ জমা করা যায় |

কিভাবে ব্লগে কাষ্টম থিম প্রয়োগ করবেন

কাস্টম থিম প্রয়োগ করতে ব্লগে লগ ইন করুন। এবার Template এ যান,ডান পাশে দেখুন Backup/Restore লেখা আছে।ঐখানে ক্লিক করুন।একটি পপআপ পেজ আসবে।
(ভবিষ্যত এর জন্য টেমপ্লেটটি ব্যাকআপ করে রাখুন)
ঐখান থেকে Browse এ ক্লিক করে আপনার ডাউনলোটকৃত থিমটির ভিতরে দেখুন .XML এক্সটেনশন এর একটা ফাইল আছে | সেটা সিলেক্ট করুন এবং আপলোড করুন।
একটু অপেক্ষা করুন হয়ে যাবে।তারপর ইচ্ছামত এডিট করে নিয়ে নিন।কোন কারনে ভুল হলে আগের মত ব্রাউজ এ ক্লিক করে যে ব্যাকআপ ছিল তা সিলেক্ট করে ওপেন করে আপলোড এ ক্লিক করুন।সবশেষে সেভ করুন |

Sitemap কি ?

সাইটম্যাপ হল ওয়েবসাইট এর একটি মানচিত্র।এটি search engine কে বলে দেয় এই সাইটটির বিষয়বস্তু কি এবং এই সাইটের কোথায় কি আছে ? যেমন ধরুন আপনাকে ঢাকা যেতে হবে, এখন আপনার কাছে যদি ঢাকার একটি মানচিত্র থাকে তাহলে সহজেই বুঝে যাবেন যে, ঢাকার কোথায় কি আছে ? ঠিক এই রকম ভাবে সাইটম্যাপ ও সার্চ ইঞ্জিন কে বলে দেয় সাইটের কোথায় কি আছে। এই জন্যই একটি সাইট এর জন্য সাইটম্যাপ তৈরি করা আবশ্যক। কারন আপনার সাইটের একটি সাইটম্যাপ থাকলে আপনি সহজেই সার্চ ইঞ্জিন কে বুঝিয়ে দিতে পারবেন আপনার সাইটের কোথায় কি আছে? ফলে ইনডেক্স করতে সুবিধা হয়|

Meta Tag কি এবং কেন ?

মেটা ট্যাগ এমন ধরনের ট্যাগ যা যোগ করে সার্চ ইজ্ঞিন থেকে ব্লগে প্রচুর ভিজিটর আনতে পারা যায় | যেমনঃ গুগল,ইয়াহু,বিং,আস্ক ইত্যাদি। মেটা ট্যাগ সার্চ ইজ্ঞিন অপটিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মেটা ট্যাগ এমন একটি এইচটিএমএল ট্যাগ যেটা সমস্ত সার্চ ইজ্ঞিন সাইটকে আপনার সাইট সম্পর্কে ধারনা দেবে।যার উপর নির্ভর করে আপনার সাইটকে তারা তাদের সার্চ রেজাল্টে দেখাবে। মেটা ট্যাগের মাধ্যমে আপনার সাইটের কিছু তথ্য দেয়া যাবে।সার্চ ইঞ্জিনকে বিশেষ ধরণের কিছু নির্দেশনাও দেয়া যায় মেটা ট্যাগ দিয়ে।

বিরক্তিকর ইনকামিং কল আটকে দিন

অনেক সময় অপরিচিত নং থেকে মিস কল আসে অথবা sms দিয়ে বিরক্ত করে কিংবা পরিচিত কেউ দুষ্টামি করে | তখন খুব খারাপ লাগে এবং রাগ উঠে যায় | এমন অবস্হা থেকে মুক্তি পেতে বিরক্তিকর কল আটকে দেওয়া যায় এটা খুবই সহজ একটা ব্যাপার। এজন্য ফোন সেটিং থেকে কল সেটিং এ গিয়ে Black list on করে উক্ত নং ঐখানে সেভ করে দিন | এছাড়া সকল ইনকামিং কল বন্ধ রাখতে ডায়াল করুন *35*0000#
এবং চালু করতে #35*0000#
ডায়াল করুন | এসএমএস বন্ধ রাখতে *35*0000*16#
এবং এসএমএস চালু করতে #35*0000*16#
এখানে 0000 হচ্ছে পাসওয়ার্ড। এটা গ্রামীণফোনের কমন পাসওয়ার্ড।

Facebook লাইক বক্স

ওয়েবসাইট বা ব্লগে লাইক বক্স যুক্ত করার জন্য
> প্রথমে ফেসবুকের লাইক পেজে যান |
> এবার Add Like Box এ ক্লিক করুন |
> ক্লিক করার পর একটি পেজ ওপেন হবে |
> ওপেন হবার পর আপনার ফেসবুক লাইক পেইজের URL এড্রেস দিয়ে অন্যান্য অপশন নিজের পছন্দ মত সেট করে নিন। (ওয়েবসাইট বা ব্লগে যুক্ত করার জন্য প্রিভিউ পাশে দেখে নিন)
> তারপর Get Code অপশনে ক্লিক করুন।
> প্রাপ্ত কোডের যে কোন ‌একটি কপি বা ডাউনলোট করে নিন |
> এবার ওয়েবসাইট বা ব্লগে লগ ইন করে নুতন গ্যাজেট যুক্ত করে উক্ত কোড দিলেই তৈরি হয়ে যাবে লাইক বক্স।